চুলকানি আর ট্যালেন্ট কখনো লুকায় রাখা যায় না এক ফাদার আর সিস্টার যাইতাছে মরুভূমির মইধ্য দিয়া। তাগো লগে একটা উট। মরুভূমির মারাত্নক গরমে সবারই কাহিল অবস্থা। এর মইধ্যে বেচারা উটটা গেলো মইরা।
ফাদার আর সিস্টার-এরও পা চলে না।
হ্যারা দুইজন অনেকক্ষণ চিন্তা-ভাবনা কৈরা দেখলো, নাহ, আর সম্ভব না। এমনে চললে বড়জোর একদিন কি দুইদিন বাঁচা যাইবো।
দুইজনেই ব্যাপক দু:খ নিয়া বালির মধ্যে বইসা রইল। হঠাৎ ফাদার বইলা উঠল, “সিস্টার, মনে হচ্ছে আমরা আর বাঁচবো না। তুমি কি আমাকে একটা জিনিস দিবে।
“
সিস্টার: “কি করতে হবে বলেন। ”
“আমি কোনদিন কোন নারীর বক্ষ দেখিয়াছি বলে মনে পড়ে না। যদি তুমি কিছু মনে না করো...”
সিস্টার কিছুক্ষন চিন্তা কইরা দেখলো এই মরুভূমির মধ্যে আমরা আমরাই তো, আর মইরা-ও তো যাইতাছি। সে আস্তে আস্তে জামার বোতাম খুলে দিল।
সিস্টারের বক্ষদেশের সৌন্দর্যে ফাদারের মুখে তারিফের ফুলঝুরি ফুটলো।
“আমি যদি তাদের একটু ধরে দেখি তাহলে কি কিছু মনে করবে”।
সিস্টার এবারো তারে অখুশি করলো না। ফাদার অনেকক্ষণ সেগুলারে আদর সোহাগ দিলো।
সিস্টার: “ফাদার, একটা কথা বলি?”
ফাদার: “অবশ্যই”
সিস্টার: “আমি কখনও পুরুষের বিশেষ অংগ দেখিনি। আপনি কি আপনারটা দেখতে পারি?”
ফাদার এক মূহুর্ত দেরি না করে তার বিশেষ সম্পদ দেখায় দিলো।
সিস্টার: “আমি কি একটু ধরে দেখতে পারি?”
ফাদার: “একশ বার!”
ফাদার আরো কইলো, “এই বিশেষ অংগকে যদি বিশেষ এক জায়গা দিয়ে প্রবেশ করানো হয় তাহলে নতুন প্রাণের সৃষ্টি হয়। “
“সত্যি ফাদার!” সিস্টারের চোখ কপালে।
“আলবৎ”
“তাহলে ফাদার আপনি এই মৃত উটের বিশেষ জায়গা দিয়ে প্রবেশ করান, উটটা নতুন প্রাণ পাবে। আমরাও বেঁচে যাবো। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।