শ্রেণীসংগ্রাম যেন নিয়মের ভাগ্যবান ঠাপ; আমাদের ঘরে তাই বিশ্বায়ন স্বামীর প্রতাপ ১.
জামার বোতামে আরকটা ঝিল্লি, গুটিকয় দাগ
পৌরুষ সীমানা ছাড়বে যে ভাবে
ঘটনাগুলোর ছোট্ট কম্পাসে তবুও আলফা নেকড়ে আমি
সন্তানের রাজনীতি ছোটখাট মাথায় তামাক আর
গেরুয়াভিলেজ জড়াজড়ি আলাপচারিতা
সবার বাল্যকালের বিকাল রোদের সাহচর্যে
আর আষাঢ়ে গল্পের শুরুতেই বিভেদ নিমগ্ন পাঠে
চিচিংফাক মনোভঙ্গি
শিশুর মস্তিষ্কে ঢুকলেই শুধু স্বার্থপরতার পক্ষে
নিষ্পাপ যুক্তির দাড়ানো সম্ভব
২.
ঠিক উত্তরের পর, সঠিক প্রশ্নের
পেছনটা দৃষ্টিগত।
বিপরীতার্থক মানে বোঝানো কথার কাজে দ্রব্যমূল্য
আর ব্যক্তিগত সাধারণ জ্ঞানে
পায়ুপথ ভেবে থাকি বিশ্বায়ন শব্দটাকে।
মানুষের গন্ধে বৃদ্ধ ভোগবাদী অঙ্কের প্রয়োগ
লিঙ্গ ধরে টানে, খাড়া করাবেই, তারপর শব্দের যেকোন
চোদাচুদি বিতর্কিত
তালে নিরাপদ আবাসনে সঞ্চয়ের খাতা।
হাততালি; বাদ দেয়া যতিচিহ্নে বেত্রাঘাতসম জোর।
অনুভূতি পাল্টে বাচনিক লিঙ্গ
সহসা খুঁজছে পিচ্ছিল উপায়
৩.
প্রত্যেককে বলে দিচ্ছি,
'সাময়িক' প্রসঙ্গটা এড়ানো সাপেক্ষ।
জঙ্গলের সুদশায় চক্রপথে সংক্রমণের রেশ,
পাহাড়ী যুবক যেমন ধারণা ভ্রান্তি
এখন কথার সেতু অন্য কোথাও যাবে না।
বয়ষ্ক পাঠশালায় গতি আর জড়তার প্রেম,
কার্যক্রমে সফল প্রচেষ্টা পাতাঝরা অনুভূতি
মধুরিম প্রত্যাশার বনে।
উপরের যুবক বস্তুত উপমার ভেঁপুরন্ধ্র
সমূহ স্বীকার পেশাজীবী চিৎকারে;
অবশ্য মানতে হবে এতটুকু, মুমূর্ষু পল্লবে
ছিটানোর রসায়ন সতেজ ক্ষারের মধু।
গদ্যভাষায় প্রবঞ্চনার উপস্থিতি হাস্যকর, ওহ্
যা বলছিলাম,
সাময়িক প্রসঙ্গটা এড়ানোর।
৪.
ধোঁকা প্রথম শেখানো প্রেমিকাটির ক্রমিক পরিচয়,
অপ্রয়োজনীয়।
সেতো গরম লোহায় বাড়ি - মজবুত
আগামীর লক্ষ্যে, নরম হাতুড়ী
মানবিক মিথষ্ক্রিয়া দিয়ে গেছে কবিতাটিকে শব্দের
গোলযোগ, সারমর্ম লুকানোর রীতি
উদাহরণের চক্রবৃদ্ধি বস্তুবাদী শ্রমিকের পীড়াময় গল্প।
আঁতশীর নিচেও উপায় আছে, বিভিন্ন আঙ্গিকে দেখা
খন্ডচিত্রে ঠিক যেন জবাবদিহিতা,
আর গ্রামের পড়শী হলে
প্রারম্ভিক শব্দটা ঢোকাও হতে পারে।
৫.
ইস্তেহার পরিণত হয়ে প্রেমে উপমার তালিকা বানায় যদি
অনেকটা নিবেদন;
কাতারের প্রথম সারির লোক; লক্ষ্য রাখুন, রূপকে ভরপুর বাক্য,
বিভক্ত পুচ্ছের পাখি।
আণবিক চুল্লির একক দৃষ্টি নাড়াতে যে পারে, প্রশ্ন
আবারো আসছে, উত্তরবিহীন।
কাগজের মণ্ডে কুণ্ডুলী পাকানো থুয়ে তৈলাক্ত হাতের
উৎসব একেপেশে - জ্ঞাত উক্তি;
কিন্তু যখন প্রকৃত সমালোচকের প্রতিক্রিয়া পেছনের
উত্তেজনায় কামান্ধ প্রথমে মুখের লালা তারপরে অঙ্গ;
একি! ঠাশ্ ঠাশ্, চুপ বেয়াবদ।
৬.
জন্মদাগ আর বিকল্প শিল্পের সন্ধিক্ষণ বাগিচায়
সর্বভুক ধারণা অঙ্কুরে মেঘ, ঘনঘটা, কখনোবা রোদ।
তখনি ঘোড়ার খুরে ঘুম ভাঙে সুদূরে ছায়ার।
বলাবাহুল্য যৌবনে শব্দের উৎস
ভাঙা আয়নার বিম্বে প্রতিফল দাড়ানো প্রহর;
প্রদেয় খোঁয়াড় খসে গেছে পেছন পর্দায়।
সেই কি তাহলে তলদেশে হীঁরার করাত
যার প্রতিস্থাপণের কাছে অনাগ্রহী সুরার লাম্পট্য,
নামান্তরে বক্রকীট যেখানে স্বাচ্ছন্দে হাটে?
৭.
একমনে জাগতিক খেলায় কখনো প্রয়োজন নেই
লেপ্টে থাকা ঠোটের সুগন্ধি, পরিবর্তে একাগ্রতা।
সচকিতে দেহের মোহনা চরের আধিক্যে শক্ত লাঠি।
দরজার হৃদপিন্ডে সঞ্চালন বন্ধকারী কামনার বাঁধ
উড়িয়েছে সাহসের ভয়ার্ত মাস্তুল, তরণী অথবা নায়ে।
বৈঠার প্রযুক্তিগত ছলাৎশব্দের সুগভীরে প্রতিরক্ষজ্ঞান
আত্মপক্ষে যদিও মাথার বাটিতেই থেকে গেছে উষ্ণঝোল।
আঁজ্ঞে, অভিধানের খারাপ গলিতে পাওয়া জবাবসমষ্টি
বুলেটের ন্যায় ভেবে দেখলে তখন ধ্বনিবেগ সাদাহাতি।
৮.
কাঠুরের প্রথম দর্শনে শালবন
শাস্ত্রের হায়-এ বলিহারি চোখে
এটাই তো কাটপিস।
সুতরাং চুমু খাওয়া ঘরের তক্তা,
মহল্লার সবাই মিস্ত্রীর কোলে, মুখাপেক্ষী।
আসনের ভিন্নতায় প্রচলিত ঘোলের প্রবাদে
সাময়িক ঘ্রাণ,
থলির বিবিধ বিষ তাড়নায় কাঠুরের পেছনে কি
ফলপ্রসূ সরীসৃপ নিত্যতার ভাঙাভাঙি করে?
৯.
শ্বাসরুদ্ধ বিজ্ঞাপণে সুচালো আগায় থাকে কল্পনার
বাড়ি, জেঁকে বসা সমকক্ষ
প্রতিবেশী মনের খবরে
ছানাবড়া নয়নের অভুক্ত দৌড়ই সার।
চিলেকোটা টিভির নিকটে অপক্ক গ্রন্থির গলা টিপে
ঝিঝিঅঙ্গে স্বাধীনতা দিলে
এই যে মুখীকরণ তর্কের অছিলা
মগজের ফাটাবাঁশের চিপায়,
বুঝে শুনে ঝোপের ভেলকি
দেখাদেখি কোপ
বীজাধার থাকে অবস্থার স্নায়বিক চাপে।
১০.
বোঝা গেল মধুমতি কাঠে নম্বর লিখছে
বাকলের টেলিগ্রাম, পাপড়ির গ্রীবা থেকে
আমদানি করা নিরীহ উন্নতি;
ঘুম পাড়ানি গানের সনির্বন্ধ আবেদনে মধ্যবিত্ত সমাজের সূচি
প্রণয়ের খনিমুখে দেখা যাবে কাঠের পুতুল,
কাঠামোর বুদ্ধিমত্তা আর প্রদাহের খ্যাপামি,
বাতিকগ্রস্ততা বিশেষ।
দশমিক ভাগ আর ধোঁয়ার সাহায্যে
সম্পর্কের সুগন্ধী কোণায়
চরিত্রের সম্পূর্ণ কাগজ, পাঠকের প্রিয়তমা
ভোজ্যতা সমীপে মানচিত্রে যে অঙ্কের দাগে
হেঁসেখেলে দৃঢ়মূল খাঁজ।
১১.
মধুচক্রে যষ্টিযোগী সাহস-মাশুল
কথ্য খিড়কীতে তাকানোর এখন ব্যবস্থা।
ধোঁয়ার বেসাতি ছেড়ে উড়ালের সুষমা তাগিদ
এগিয়ে আসছে, সমতলে ঘোরাঘুরি
সুনাম বিনষ্ট বাজারের ঝাঁকে।
চূর্ণ পরিবেশ আর একদা শিখার নিচে
মোমের শেকড়
শক্তিশালী জবাবের ক্রমশ সরণে প্রচেষ্টাবন্ধনী,
স্থান নেই বিধৌত রসিক মুখে, নেই টুকরো দোকান।
১২
হটাৎ ললাটে সম্পর্কিত দীঘিতীরে
আংশিক চাষাবাদ পায়ে ভর করে দাড়ানো মৃগয়া ভূমি,
যার সুস্পষ্ট বিদেশী সীমানায় সুযোগের হাতছাড়া
চুলকাচুলকি। অবসরে
চা খাওয়া অজুহাত সংশয়বাদী পিরিচের ধোঁয়া;
বহুমুখী নাকে আসে সিপাহীচিত্তের আক্রমণ
আর আচমকা সুনাম বিকর্ষী প্রাবরণ খসে গেলে
লিখিত চাহিদা পরিশোধে গালাগালি ইচ্ছেমত।
ফ্রয়েডের ফাজিল কপালে ভাইফোঁটা দিয়ে
ব্যক্তিচ্ছেদ চেটে দেখে বিমানের নাটবল্টু,
ডেঁপোছেলে মণিরত্ম ওরফে সবাই পেছনের গৌরব মশাল
১৩.
খুচরা বিদ্রূপ ফুটায় ঢুকছে পকেটের শেষপ্রান্তে,
পিচের শরীর থেকে পরে একে আলাদা করবে
আঙুলের যুগলতা।
সঙ্গতি ব্যতীত অন্যান্য শব্দেরা বন্ধু তাই
অনেক জায়গা ঘুরে যথাভাগ কাজগুলি তুলে আনে
সম্বল প্রবৃত্তি।
অর্থনীতি অনুরোধ করে বিজ্ঞানের প্রতিদানে
তাকে যেন দেয়া হয় সিংহচুম্বন, রতিক্রিয়া বন্ধ
করে সাধের উঠানে ঢালা পৃষ্ঠতল।
১৪.
ওখানে অতীত বোঝানোর ঘের দেওয়া জায়গা
বয়সের কোণাকাঞ্চি কতকাল ঘুমিয়েছে সেই
বিখ্যাত বেড়ার ঘ্রাণে,
জোনাকী জ্বলার আগে সম্প্রদানে গুরুভার অস্তমিত
আলোর গতিতে প্রজাতির হাজারো বছর।
পারিপাট্য পাহাড়ে গড়ানোর খন্ডময়তায়
দেহের প্রান্তরে আবারও বহুদূরে চকিতের সমুদ্রসারস
আর মিঠাইয়ের দোকানে সুগন্ধি বিজ্ঞান
বালকের বিভ্রম ঘটাচ্ছে কতটুকু?
১৫.
একাধিক বিবৃতির আগে আফিমের প্রকৃত বাগান
পয়সার অনুরূপে শান্ত বলয়ের ছমছমে দেহ
পথিকৃত বনচুল্লি আর পাতার ভদ্রতা হাত মেলানোর অবকাশে
সমৃদ্ধ পকেটে ঢোকানোর মজা,
ঠোঁটকাটা আইনের পূর্ণদৈর্ঘ্যে নেশার কিসব
বহুগমনের ছোরা নাকি রুটি আর মাখন কাটতে লাগে
১৬.
বিকশিত কুঞ্জবন আর মোটাদাগে মর্ষকামী আচরণ
বনমানুষের জাগ্রত সকাল
মশলামিশ্রিত সীরা নাকে আসে পাথর ঠোকার আগে।
বহুপদ ভূমিখন্ডে উদ্রেকী প্রভাব ঢেকে দিচ্ছে
অনুগমনের ফল আর উচ্ছিষ্ট ফলের বীচি
জ্ঞানের বহর আর তাই হয়ে গেছে বিপদের ধূপকাঠি।
১৭.
বিনিয়গে জাগতিক নিষ্ঠা ডোবাবে নিত্যতা ব্যতিরেকে
মুনাফার দীর্ঘ সকালে যেমন বালিশের ছাপ।
পৃষ্ঠার অবোধ্য অংশে মহামহিম প্রাসঙ্গিক স্ফীতি,
পাছার বিন্যাস আর নমনীয় প্রযুক্ত আঘাতে
বুঝেছি আমরা, দৃশ্যমান
গলিত দেয়াল পাহাড় বয়সী।
জনপ্রিয় প্রবচনে নিয়োগের অনুকম্পা
রঞ্জনমাখানো অবসর, তাই খরচের ধীরলয়
জ্ঞাত নয় তুলনার মহান একক।
১৮.
পোশাকের কালো আকাশে সূর্যের ঠাঠা অস্ত
দিগন্তে প্রদীপ সাদৃশ্যতা,
এই মর্মে বিশ্বাসের কুল কিনারায় ঠাই নেয়/হয়
ভেজা নকশার সঙ্গম পিপাসা, বোতামের জোরে
ভ্রমণের একাকী ঘরে সে এক সুশ্রী কান্ড।
পূর্বতর তৃষ্ণার দু'পাশে খেলোয়াড় আর কর্মীর বিতণ্ডা
গ্রন্থের পুরনো বর্ষা, বিমোহিত মানুষের উরুশক্তি বেয়ে
সারমর্মে শেষ পর্যন্ত হাজির।
১৯.
তালাবদ্ধ স্বপ্নের টাকায় ঘুমের সীমান্ত চেনা
উৎসব, সেখানেই উল্লাস বিভেদে শতকরা।
হাসির খোরাকে মানুষের দল প্রমুখের প্রজাতন্ত্র
তবে ভিক্ষুকের টাকার মালায় জাদুশক্তি আধাজাগরণ,
ভেবে দেখা ভুকা বিবৃতির কোন অংশটা ভুল।
কয়েক মুহুর্ত শেষে যাপনের দৈর্ঘ্য
প্রত্যুষের প্রাকৃতির ডাকে সবাই খুলছে দ্বার,
বিবেচক আর নিরপেক্ষ মশলার ঘ্রাণে
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সেখানে ঐচ্ছ্কি ব্যবহার
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।