আমরা মনে করি রাজাকারদের পুরো বাহিনীকে ধরনী থেকে নিশ্চিহ্ন না করা পয'ন্ত আমাদের যুদ্ধ থামানো যাবেনা-তাই সবার প্রতি আহবান, আসুন- নিজ বাড়িতে নব নব প্রজন্মকে উদ্ভুদ্ধ করি। মনে রাখবেন, পরিকল্পিত আর সংগঠিত বাংলা'র শক্তি অপ্রতিরূদ্ধ। এই লড়াইয়ে বিজয় আমাদের হবেই
ভেবেছিলাম দিবনা ছবিটা। দিতে হল, দিতে বাধ্য করলে.....
আমরা এখনো হাতে অস্ত্র নেই নি, বলিনি এখনো, "বীর বাঙ্গালী অস্ত্র ধরো"। আমরা বেশ ভালো করেই জানি আওয়ামীলীগের সাথে জামাতের আঁতাত হতে চলেছিল, আমরা এও জানি জামাতকে সরকার চাইলে এক ঘোষণাতেই নিষিদ্ধ করতে পারতো, করেনি।
আমরা জানি, গোলাম আজমের গেলমানেরা রাজাকারদের বাচাতে গুপ্তহত্যা ছাড়াও হিন্দু বাড়ি-মন্দির ধংস, মসজিদে রায়ট, নাস্তিকতার নামে প্রগতিশীলদের উপরে আঘাত ছাড়াও আজ নেমেছে রাজাকারের বিরুদ্ধে সাক্ষীদাতাদের সব্জন-বন্ধুদের হত্যায়। সাংবাদিক-ব্লগার কিংবা সাধারন মানুষ মারতে মারতে তোরা কি দেশের সব মানুষ মেরে ফেলবি?
এক একটি হত্যা আমাদেরকে ভীত করার পরিবর্তে করছে প্রস্তুত তোদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার। আমরা এখনো বলিনি,'বীর বাঙ্গালী অস্ত্র ধরো', তার মানে এই নয় যে আমরা বীর বাঙ্গালী নই, আমরা তো নই কাপুরুস তোদের মতন। "অহিংস পথে আজও আছি-বিচারের আশা এখনো করি", তার মানে এই নয় যে রাজনীতির ঘোরপ্যেচে রাজনীতিবিদদের কাছে অসহায়।
আমরা সেই জাতি যারা প্রয়োজনের সময়ে শেখ মুজিবকে নেতা হিসেবে পেতে পারি, সেই জাতি যারা প্রয়োজনে অস্ত্র হাতে লড়তে জানি।
আমাদের তোমরা দাবায়া রাখতে পারবানা। '
---------------------------------------------------------------------------
ছবিঃ "সুরকার ও গীতিকার আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ছোট ভাই মিরাজ আহমেদকে হত্যা করা হয়েছে। দেখা যাচ্ছে গন জাগরণমঞ্চের পুরোধাদের, রাজাকারদের গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের আত্মীয়স্বজনদের উপর আক্রমণ শুরু হয়েছে। উদ্দশ্য সেই একই - আতংক তৈরি করে বিচারকে ন্যস্যাৎ করা। জাতির পতাকা আজ খামছে ধরেছে সেই পুরোনো শকুনেরা।
"[সুত্র: Avijit Roy] ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।