যখন শুনি কেউ এদেশের খেয়ে-পড়ে দুর্ণাম করে এ দেশের তখন শরীরে জ্বালা ধরে যায়, ইচ্ছে করে পিষে মারি শা__দের।
উখিয়া সীমান্তে সার পাচার অব্যাহত
Update Time: 2011-04-21 21:34:31
সরওয়ার আলম শাহীন, উখিয়া:
নাইক্ষ্যংছড়ি ও উখিয়া সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারে সার পাচার অব্যাহত রয়েছে। উখিয়া কৃষি কর্মকতর্া সার পাচারের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পাচারের অভিযোগের কারণেই উখিয়া ১০ জন অনুমোদিত সার ডিলারকে ২০ টনের স্থলে বর্তমানে সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে ২ টন সার। কৃষি কর্মকতর্া স্বীকার করুক বা না করুক মিয়ানমারে সার পাচার থেমে নেই। স্থানীয়দের অভিমত, প্রসাশন প্রকৃত সার পাচারকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত সীমান্ত এলাকা দিয়ে সার পাচার বন্ধ করা যাবেনা।
সূত্রে জানা যায়, মহাজোট সরকার ক্ষতায় আসার পর উখিয়া থেকে সার পাচার মূলত বন্ধ হয়ে যায়। স্থানীয় সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের শক্ত অবস্থান ও প্রশাসনের কড়া নজরদারীর কারণে সার পাচার প্রতিরোধ হয়ে এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণ সার সরবরাহ করা হয়েছে। যে কারণে গত মৌসুমে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে বলে কৃষকরা দাবী করেন। গত ১ মাস ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি ও উখিয়ার বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারে আবারো সার পাচার হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত ১৭ এপ্রিল রাত ভোর রাত ৪ টায় মাছকারিয়া এলাকায় সার পাচারকারী ও চাদাবাজদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় উখিয়া থানা পুলিশ ৭ বস্তা সার আটক করলেও পাচারকারীরা থেকে গেছে ধরা ছোয়ার বাইরে। উখিয়ার প্রসাশন ও স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের ম্যানেজ করে এক শ্রেনীর পাচারকারী সীমান্তবতী বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে সার পাচার অব্যাহত রেখেছে । এক্ষেত্রে পাচারকারীদের সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে উখিয়ার সরকার অনুমোদিত ১০ জন সার ডিলাররা। সবচেয়ে বেশী সার পাচারের অভিযোগ রয়েছে দরগা বিল চাকবৈটা সীমান্ত দিয়ে। স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ রাতের বেলা ছাড়াও পাচারকারী চত্রু রাতে দিনের বেলায় ও রিক্রা, টমটম ও সি এন জি যোগে সীমান্ত এলাকায় সার মুজুত করে রাখে।
স্থানীয় প্রসাশন কে ম্যানেজ করে পাচারকারী চত্রুসরকার অনুমোদিত ১০ জন সার ডিলারদের কাছ থেকে চুত্তির মাধ্যমে সার পাচার করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে উখিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকতর্া জুলহাস উদ্দিন আহমেদ বলেন, সার মিয়ানমারে পাচারের কথা আমিও জানি, কিন্তু প্রমাণের অভাবে প্রকৃত দোষীদের চিহিুত করা যাচ্ছে। তবুও সার পাচার হচ্ছে এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমরা উখিয়ার ডিলারদের জন্য নির্ধারিত ২০ টন সারের স্থলে ২ টন সার বরাদ্ধ দিচ্ছি। তবুও সার পাচারের প্রমান পাওয়া গেলে ডিলার সীপ বাতিল করা হবে।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।