আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দিনাজপুরে চার হাত, দুই মাথাবিশিষ্ট একটি অদ্ভুত কন্যাশিশু জন্ম


দিয়েছে এক মহিলা। শিশুটির কোমর থেকে নিচের অংশের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ একটি শিশুর মতো হলেও কোমর থেকে উপরের অংশে দুটি মাথা ও চার হাত। জানা গেছে, দিনাজপুর শহরের ফুলতলা শ্মশান ঘাট এলাকার অধিবাসী ট্রাক্টর চালক রবিউল ইসলামের স্ত্রী ইয়াসমিন বেগম গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় দিনাজপুর শহরের একটি ক্লিনিকে উক্ত শিশুটি জন্ম দেন। ধাত্রী বিশেষজ্ঞ ডা. আইনুন নাহারের তত্ত্বাবধানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুটিকে প্রসব করান। একটি শরীরে ৪টি হাত, দুটি মাথা ছাড়া অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ স্বাভাবিক রয়েছে।

এটি ইয়াসমিন বেগমের দ্বিতীয় সন্তান বলে জানিয়েছে তার স্বামী রবিউল ইসলাম। ডা. আইনুন নাহার জানান, এ ধরনের শিশুকে 'কনজয়েন্ট টুইন' (জোড়া লাগানো যমজ) বলা হয়। শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যাপারে ডা. আইনুন নাহার জানান, শিশুটিকে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর শিশুটির ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা হবে। এদিকে চিকিৎসকরা শিশুটিকে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখার পরামর্শ দিলেও চিকিৎসকের পরামর্শ উপেক্ষা করে পরিবারের লোকজন শিশুটিকে বাসায় নিয়ে গেছে।

গতকাল বিকেল পর্যন্ত শিশুটি জীবিত ও স্বাভাবিক ছিল। এদিকে অদ্ভুত এই শিশুটিকে এক নজর দেখার জন্য ওই বাড়িতে সকাল থেকেই হাজার হাজার লোক ভিড় জমিয়েছে। কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ হাসান শামীম ইকবাল জানান, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এস আই নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে এক প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দিনাজপুরে চার হাত, দুই মাথাবিশিষ্ট একটি অদ্ভুত কন্যাশিশু জন্ম দিয়েছে এক মহিলা। শিশুটির কোমর থেকে নিচের অংশের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ একটি শিশুর মতো হলেও কোমর থেকে উপরের অংশে দুটি মাথা ও চার হাত।

জানা গেছে, দিনাজপুর শহরের ফুলতলা শ্মশান ঘাট এলাকার অধিবাসী ট্রাক্টর চালক রবিউল ইসলামের স্ত্রী ইয়াসমিন বেগম গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় দিনাজপুর শহরের একটি ক্লিনিকে উক্ত শিশুটি জন্ম দেন। ধাত্রী বিশেষজ্ঞ ডা. আইনুন নাহারের তত্ত্বাবধানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুটিকে প্রসব করান। একটি শরীরে ৪টি হাত, দুটি মাথা ছাড়া অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ স্বাভাবিক রয়েছে। এটি ইয়াসমিন বেগমের দ্বিতীয় সন্তান বলে জানিয়েছে তার স্বামী রবিউল ইসলাম। ডা. আইনুন নাহার জানান, এ ধরনের শিশুকে 'কনজয়েন্ট টুইন' (জোড়া লাগানো যমজ) বলা হয়।

শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যাপারে ডা. আইনুন নাহার জানান, শিশুটিকে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর শিশুটির ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা হবে। এদিকে চিকিৎসকরা শিশুটিকে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখার পরামর্শ দিলেও চিকিৎসকের পরামর্শ উপেক্ষা করে পরিবারের লোকজন শিশুটিকে বাসায় নিয়ে গেছে। গতকাল বিকেল পর্যন্ত শিশুটি জীবিত ও স্বাভাবিক ছিল। এদিকে অদ্ভুত এই শিশুটিকে এক নজর দেখার জন্য ওই বাড়িতে সকাল থেকেই হাজার হাজার লোক ভিড় জমিয়েছে।

কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ হাসান শামীম ইকবাল জানান, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এস আই নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে এক প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.