বাঙলা কবিতা
লাবণ্য-মহিমা, রূপমোহ নয়, দীর্ঘশ্বাস নয়, মৃদু নিঃশ্বাস__
তার মৃদু নিঃশ্বাসের ঘ্রাণ ছোটে মহাজাগতিকে;
যে সমুদ্রে মেঘেরাই ঢেউ চতুর্দিকে
আর শুধু একটাই শুভ্র রাজহাঁস
অপলক তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে, ডিম্ব-পৃথিবীকে;
তার চোখে চক্ষু স্থাপন করে দেখেছি যে, ফিকে
হয়ে আসে দ্রুত সব দৃশ্যপট...
তখনই সে ঘ্রাণ এসে মেখে যায় নাকে;
নারী নেকড়ের ঝাঁক তখনও অনর্থ আর লম্পট
চিৎকারে (হয়তো বা) আত্ম-বিনাশ শুধু ডাকে!
আনমনা সর্পিনী সময় এঁকেবেঁকে চলে যায় নির্বিকার...
আমি সেই নির্মোহ গমনের দিকে
প্রক্ষেপণ করি হত-দৃষ্টি আবার;
তারপর... সর্বমনে নিঃশ্বাসের পূর্বকথিত সেই ঘ্রাণ
মেখে নিয়ে, স্বপ্নের শূন্যোদ্যানে গড়ে তুলি দুইটি মাচান;
তবুও চূড়ান্ত নয় এই স্বপ্নযান___
একদিন শূন্যতাই দিগ্বজিয়ী; শূন্যতা দখল করে সব শূন্যস্থান;
সৌরপৃথিবী জুড়ে বেজে ওঠে আদিগন্ত নৈঃশব্দ্যের গান!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।