আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বশেীরভাগ মানুষ অথাৎ সকল গরীব মানুষদরে নতুন গণতন্ত্র নতুন স্বাধীনতা নতুন মানবধকিার রচনা করতে হব।ে

পারিবারিক প্রথা সামাজিক প্রথা আচার কৃষ্টি কালচার আমাদের পরিবারগুলোতে বেশীরভাগই এখনও ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মুল্যবোধ,রাষ্ট্রীয় নিয়ম এবং বহমান প্রথায় চলে। ধর্ম এবং অধর্ম দুইই । মুক্ত বাজার অর্থনীতি আমাদের মুল্যবোধকে পরিবর্তিতো মুল্যবোধে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিযোগীতা,ভোগবিলাস,কামনা বাসনায় যে পরিবর্তিতো মুল্যবোধ তৈরী হচ্ছে তাতে ব্যাক্তিবোধ সম্পদ সম্পদের মালিকানা অধর্ম মুল্যবোধের উপর ছাপ ফেলছে যাকে পরিবর্তিতো অধ:পতিত মুল্যোবোধ বললে সঠিক বলা হয়। আমাদের দেশের কমিউনিষ্ট এখন বাম র্মৌচা গণজাগরনের পর নিজেরা বলছে সেই একই কথা ১নং দাবী যুদ্ধপরাধীর ফাসি! বাম র্মৌচার হরতাল ও হয়েছে।

এদেশে,এমহাদেশে ত্যাগী রাজনীতিকের সংখ্যা কমিউনিষ্টরাই বেশী। তাদের প্রধান দাবী যদি হয় যুদ্ধপরাধীর ফাসি!তাহলে গরীব মানুষের কথা কারা বলবে!কমিউনিষ্টদের অন্ত:ত প্রধান দাবী হওয়া উচিত দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না। অতিরিক্ত সম্পদ দিয়ে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো। ধার্মিক সকলে,আচার ,পালন কমবেশী হয়। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মুল্যবোধে এখনও সকল পরিবার নিয়ম প্রথায় চলে।

ধর্মীয় মুল্যবোধে পারিবারিক জীবন আর দরিদ্র ব্যাক্তিদের ও সকল জনগনের জন্য ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত রাষ্ট্রীয় জীবন । সকলের জন্য বড়ই সুখের হয় পারিবারিকও রাষ্ট্রীয় জীবন। গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার সকলের জন্য,ধনী সম্পদশালী ভোগবিলাসী জীবন ও অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। যে গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার ধনী সম্পদশালী ভোগবিলাসী জীবন অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সে গণতন্ত্র সে স্বাধীনতা সে মানবধিকার ধনী সম্পদশালী ব্যক্তিবর্গ রচনা করেছেন। বেশীরভাগ মানুষ অথাৎ সকল গরীব মানুষদের নতুন গণতন্ত্র নতুন স্বাধীনতা নতুন মানবধিকার রচনা করতে হবে।

ধনী সম্পদশালী ব্যক্তিবর্গ খুব সহজে তাদের মতো করে রচিত গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার ত্যাগ করবেননা। সুযোগ এসেছে বলতে থাকতে হবে । বামদলগুলো অন্তত নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তাব দিতে পারে কোন উপায়ে মাত্র ২টি ভোটের বাক্স বানানো যায় কি ! সমস্ত ধনীদের জন্য একটি বাক্স এবং সম্স্ত গরীবদের জন্য একটি বাক্স। যত ধনী সম্পদশালী ব্যাক্তি তারা দামী পোশাক দামী গাড়ী চড়ে ভোট দেবে ধনীদের বাক্সে। যত গরীব দুখী আছে তারা নোংরা ছেড়া কাপড় পরে ভোট দেবে গরীবদের বাক্সে।

যে বাক্সে বেশী ভোট পড়বে তারা আমাদের দেশে যত রাজনৈতিক দল,সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে সকল রাজনৈতিক দল,সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন নিয়ে একটি মাত্র দল গঠন করে দেশ চালাবে। যে দলের সাধরন সদস্য দেশের সকল নাগরিক আর নির্বাহী সদস্য ৩৫০জন (সংসদের আসন অনুযায়ী)। যে দলের গঠনতন্ত্রে অর্ন্তরভুক্ত করতে দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধিরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হতে পারবে না। দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না,রাজনীতিকে রোজগারের পেশা বানাবো না। অংগীকার হবে রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।