এতটুকু বুঝি জীবনের কাছে আবেগ নস্যি।
বাংলাদেশের জনসংখার একটা বড় অংশ জীবিকার তাড়নায় পৃথিবীর বিভিন্নদেশে অবস্থানরত আছে এরাই প্রবাসী, দেশে বর্তমান পেক্ষাপটে পরকিয়া একটা বড় সামাজিক অবক্ষয় হিসাবে দেখা যাচ্ছে, পরকিয়া বললেই প্রবাসীদের বউদের নিয়ে আসতে হয়.. সমাজের এই স্তরটা এই কাজে অনেক এগিয়ে কিন্তুু আসলে এটা কেন প্রকট রুপ দারন করছে? এর থেকে বের হয়ে আসার উপায় কি??
প্রবাসীরা বিয়ে করে ৩০/৩৫ দিন দিন বউয়ের সাথে থেকে আবার পাড়ি জমায় প্রবাসে তার পর সেখান থেকে ফিরে ৪/৫ বছর পর তো এর মধ্যে প্রবাসীদের বউগুলা কি করবে স্বামীর ফিরে আসার পথপ্রানে চেয়ে থাকতে থাকতে সময় কাটানোর জন্য হলেও্ এক সময় পাশের ঘর, পাশের বাড়ীর, অথবা দুরালাপনে চলিম/কলিমের সাথে সম্পর্ক হয়ে যায়।
প্রথমত এই সম্পর্ক মনে থাকে এর পর ধীরে ধীরে এটি শরীর পর্যন্ত গড়ায় এই অবস্থায় যখন একটি সম্পর্ক শরীর পর্যন্ত যায় তখন সমাজের যে স্তরের পুরুষ গুলোর সাথে এই সম্পর্ক হয় তারা প্রবাসীদের বউদের কে জাদুর কাঠি হিসাবে ব্যবহার করে, ব্লাকমেইল করে.......বাধ্য করে সন্তান সন্ততি ছেড়ে ঘর থেকে বের হয়ে আসতে অনেক মেয়েই আবার বেহালীপনার জন্যও স্বইচ্ছায় বের হয়.......আসলে সব মিলিয়ে এটা সমাজের একটা স্তরের সামাজিক অবক্ষয়ের চরম রুপ....!
তবে এ সামাজিক অবক্ষয় শুধু একা প্রবাসী বউদের কারনেও হয় না, অনেক সময় দেখা যায় বধুরা তাদের স্বামির প্রতি বিশ্বাস ও ভালবাসার টানে যুগ যুগ অপেক্ষা করতে চায় কিন্তু তার চারপাশে সমাজের শকুন রুপি ক্ষুদাত্ব পুরুষদের লোলুপ দৃষ্টি তাঁদেরকে সেই অবস্থায় থাকতে দেয় না.........!!
তবে এই অবক্ষয় থেকে মুক্তির বড় উপায় পারিবারিক শিক্ষা, সামিজিক সচেতনতা, মানবিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা, এবং প্রবাসী স্বামিদের আগমনকাল স্বল্পদৈর্ঘ করা...
সবারই মনে রাখা উচিত যৌবনে শরীরে জ্বালা উঠবেই তবে স্বামী-স্ত্রীর একে অপরের প্রতি বিশ্বাস ও ভালবাসায় সেই জ্বালাকে নিয়ন্ত্রন করতে হবে।
অট: পোষ্ট অনেক ছোট হয়ে গেছে.....এর জন্য দুখি:ত।
যে সকল প্রবাসী ভাইরা এক বছরের অধিক সময় ধরে ভাবীকে ছেড়ে আছেন তাঁদেরকে বলতেছি তাড়াতাড়ি দেশে যান.......দুজনে মিলে একটু একান্ত সময় কাটান......বুড়ো হয়ে গেলে কিছুই কর্তে পারবেন না
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।