১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
প্রাচীনকালে শুধু চিনেই রেশম চাষ হতো। তা হতো কড়া পাহারায়। কেউ এই গোপনীয়তা ফাঁস করার চেষ্টা করলে তার শাস্তি হতো মৃত্যুদণ্ড।
বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে।
আর কুকুর পারে মাত্র ১০ রকম।
বাচ্চা বিড়াল চোখ বন্ধ অবস্থায় জন্মায়। ৭ থেকে ১৪ দিন এভাবে চোখ বন্ধ অবস্থাতেই থাকে।
পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই হচ্ছে পোকামাকড়।
প্রাচীনকালে গ্রীক ও রোমানরা শুকনো তরমুজকে মাথার হেলমেট হিসেবে ব্যবহার করতো।
চোখ খুলে হাঁচি দেখা সম্ভব নয়। আয়নায় চেষ্টা করে দেখতে পারেন!।
শিশুরা কথা বলতে শিখলেই নানান প্রশ্ন করে। একটি ৪ বছরের শিশু প্রতিদিন গড়ে ৪৩৭টি প্রশ্ন করে।
বিগত চার হাজার বছর মানুষ নতুন কোন প্রাণীকে পোষ মানাতে পারেনি।
প্রত্যেক মানুষের হাতের ছাপের মতো জিহ্বার ছাপও পুরোপুরি আলাদা। কারোটার সাথে কারোটার কোন মিল নেই।
মাথা কাটা পড়লেও তেলাপোকা বেঁচে থাকে কয়েক সপ্তাহ! ঐ কয়দিন কিভাবে সে খানাপিনা করে কে জানে?
উড়ার সময় বাদুড় সবসময় বামদিকে মোড় নেয়, কখনো ডানদিকে যায় না।
কাঠবিড়ালীরা পিছু হটতে পারেনা। মানে পেছন দিকে যেতে চাইলেও পুরো উল্টা ঘুরে তারপর ওদেরকে পিছন দিকে যেতে হয়।
পৃথিবীতে একটি প্রাণীর নাম বলেন তো, যার কোনো মগজ বা মস্তিস্ক অর্থাৎ ব্রেইন নেই? ভাবছেন যাহ, মগজ ছাড়া প্রাণী তা আবার হয় নাকি? আরে সত্যিই তাই! স্টার ফিশ নামের একধরনের সামুদ্রিক মাছের নাকি কোনো মগজই নেই। মগজের বদলে এক ধরনের স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমেই তারা তাদের যাবতীয় কাজ করে থাকে। প্রশ্ন করতেই পারেন যে তাদেরকে কেনোই বা মাছ বলা হয়? তাহলে শোনেন, তারা আসলে মাছ নয়। পানির নিচে থাকে বলেই তাদেরকে তারা মাছ বা স্টার ফিস বলে ডাকা হয়।
পৃথিবীতে সকল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বাচ্চারাই লাফালাফি করে থাকে।
কিন্তু ব্যতিক্রম শুধু হাতিদের বেলাতে। কারণ হচ্ছে, শুধু হাতিরাই লাফাতে পারে না। বেচারা হাতি! ওরা কোনদিন বুঝতেও পারবে না লাফঝাঁপ দেয়ার কি মজা।
থিবীতে কতই না প্রাণী। এতো বড় থেকে শুরু করে চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীও রয়েছে।
তবে আমাদের পৃথিবীতে ৯৫% প্রাণীই একটা মুরগীর ডিমের চেয়েও ছোট।
অনেকেই হেভি মেটাল মিউজিক শুনতে ভালোবাসে, আবার অনেকেই ভালোবাসে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উইপোকারা হেভি মেটাল মিউজিক খুব পছন্দ করে। মিউজিক শোনার সময় তারা দ্বিগুণ গতিতে কাঠ কাটতে পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।