অনেক দূর হেটে ফেলেছি... এখন আমায় নিস্তার দাও
২০০৫ এর ঘটনা
একজন ত রাতে ঘন্টার পর ঘন্টা ঘুম বাদ দিয়ে চ্যাটিং এ ব্যস্ত। আর একজনের ত হঠা্ত রাত দুটোয় ঘুম ভাংল। কিভাবে ভাংলো? আরে না বাসার সবাই এখন ঘুমোলো বলে। বাসায় কারোরি যে মেয়েটার মোবাইল এর ব্যবহার সহ্য হয় না। ২০০৫ এর চিরায়ত কাহিনী এটি…
যখন থেকে সবার হাতে হাতে জাভা কম্পেটিবল সেট।
তখন থেকেই সারাক্ষন মোবাইলের ্পর্দা জুরে মিগ৩৩। না এটি মিগ২৯ এর মত যুদ্ধবিমান নয়… এ্কটি সামান্য জাভা সফটওয়ার। কিন্তু ইতি্মধ্যে এর মাধ্যমে একটা মোবাইল যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।
এখন কম্পিউটারও বুঝি এই যুদ্ধ থেকে রেহাই পেল না। এখন থেকে কীবোর্ডের বোতাম গুলোও গুলির মত ছুটবে।
কিছুদিন আগে যেমন মোবাইলের কীপ্যাড মাসে মাসে পরিবর্তন করা হয়ে উঠেছিল তরুন প্রজন্মের কাছে এক চিরায়ত কাহিনী। এখন মাসে মাসে কীবোর্ড পরিবর্তন করা হবে নিত্য নতুন ব্যাপার।
হু্মম কম্পিউটারকে চিরায়ত যুদ্ধক্ষেত্রে পরিনত করতে জনপ্রীয় চ্যাটিং সফটওয়ার mig33 ম্যাসেঞ্জার – রেজিষ্টার্ড ভার্শন ই যথেষ্ট।
ফীচারসমূহ
মাল্টি ও সিঙ্গেল উইন্ডো
লাইটার এপ্লিক্যাশন
ছবি শেয়ারিং এ ড্র্যাগ এবং ড্রপ ফীচার সংযুক্ত
ডিসপ্লে এর আইকন গুলো আরো মনোমুগ্ধকর করেছে ম্যাসেঞ্জারটিকে
সাউন্ড, এনভায়রন্মেন্ট, কনফারেন্স সুবিধা
ইয়াহু, গুগল টক, ফেসবুক, এইম, টুইটার, এমএসএন এ চ্যাটিং করার সুবিধা ইত্যাদি।
ডাউনলোড করুন এখান থেকে
মিগ৩৩ ম্যাসেঞ্জার – রেজিস্টার্ড ভার্শন
লেখাটি পূর্বে এখানে প্রকাশিত।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।