বাতিল কে না বলি, সত্যকে আকঁড়ে ধরি ......
হোন্ডার নাম্বার প্লেট লাগাই নাই,কিন্তু টাকা জমা দিছি, হোন্ডা কিনা হইছে একমাস। সব কাগজপত্র ছিল তারপরও সার্জেন্ট আমার হোন্ডা আটকাইছে, আর বল্লো ম্যাডাম থামাইতে বলছে। ম্যাডামটা কে? ম্যাডাম হলো সহকারি কমিশনার। বল্লো আপনি নাম্বার ছাড়া হোন্ডা বের করছেন কেন? আমি বল্লাম আমি বিআরটি তে টাকা জমা দিয়েছি। তারপরও উনি আমার হোন্ডা থানায় পাঠানোর জন্য পুলিশ বাহিনীকে আসতে বলছে এবং আমাকে সহ হোন্ডা থানায় পাঠায়।
উনি বলছে হোন্ডার নাম্বার না পাওয়া পর্যন্ত বাসায় হোন্ডা রাখতে বলছে। কিন্তু বিআরটি তো সাথে সাথে নাম্বার দেয় না, এটাও বল্লাম তারপরও উনি হোন্ডা সহ আমাকে থানায় পাঠালো। থানায় যাওয়ার পর কি হতে পারে আপনারা ভাল করে জানেন। ঢাকা শহরে অনেক হোন্ডা অন টেষ্টে চলে,তাও আবার কাগজ ছাড়া। কিন্তু সেক্ষেত্রে আমার কাগজপত্র ছিল সবই, তাহলে..............?
এই দোষ কাকে দিবো.......
০১. আমি নিজে
০২. সহকারি কমিশনার (ট্রাফিক বিভাগ)
০৩. বিআরটি
০৪. পুলিশ
০৫. নাকি আমাদের চরিত্র
বি:দ্র: আমার হোন্ডা শেষ পর্যন্ত পাইছি তবে.......................
হোন্ডার পিছনে এ.এফ.আর. লিখা ছিল।
আওয়াজ দিন............
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।