ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে পালিয়েছেন গুলশানের চাঞ্চল্যকর দম্পতি হত্যা মামলার দুই আসামি মো. রুবেল ও মিথুন চন্দ। মূল ঘটনা বা এজাহারের সঙ্গে তাঁদের জামিন আবেদনে উল্লিখিত এজাহারের অনুলিপির (সার্টিফায়েড কপি) কোনো মিলই ছিল না
আইনজীবী মনজিল মোরশেদ জানান, জামিন আবেদনে এই মামলার ঘটনার শুধু তারিখ ও নম্বর ঠিক রেখে বাকি সবকিছু বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়। শুধু সেই আবেদনের ভিত্তিতেই হাইকোর্ট তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
আইনজীবীও ভুয়া: রুবেল ও মিথুনের জামিন আবেদনকারী আইনজীবী মুনিরুল ইসলাম ও মনির হোসেনকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মামলার নথিপত্রে বারের যে তালিকাভুক্তির নম্বরটি ছিল, সেটি ভুয়া।
মনজিল মোরসেদ বলেন, এ ধরনের ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করার একটি চক্র রয়েছে। তাদের সঙ্গে আইনজীবীরাও জড়িত থাকতে পারেন।
সূত্র : প্রথম আলো ২৬/২/২০১১
বিস্তারিত পড়ুন ---
ভুয়া কাগজে জামিন নিয়ে লাপাত্তা দুই আসামি
----
একটি দুটি ঘটনা প্রকাশ পায় , এরকম হাজারো ঘটনা চোখের আড়ালে থেকে যায় ।
দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক যখন এরকম কিছু জালিয়াতির ঘটনার উদাহরণ দিলেন তখন আমাদের সর্বোচ্চ বিচারালয় থেকে বলা হলো যে
উদাহরণ সত্য কি মিথ্যা তা বিচার্য বিষয় নয় বিচার্য বিষয় হলো আদালত অবমাননা হয়েছে কিনা ।
ভাবতে অবাক লাগে আমাদের বিচারালয়ের দায়িত্বের মধ্যে যদি এরকম জাল কাগজপত্র যাচাই না থাকে তাহলে উনারা কিসের ভিত্তিতে সঠিক বিচার করবেন ?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।