মানুষে মানুষে সমানাধিকারে বিশ্বাস করি
আজব দেশে বাস করি রে ভাই
কে যে যখন কোন কথা কয়
কোন ঠিক নাই!
বাদর বলে কাছে আয় আদর করি তোরে
মানুষ বলে তোর হাতে যা নখ আছে তা
আঁচড় দিবি জোরে!
সম্প্রতি আমার ধারণা হয়েছে বাংলাদেশের শীর্ষ বোকা ব্যক্তিটি শেখ হাসিনা ছাড়া আর কেউই নয়। অবাক হতে হয় এই ভেবে যে- যে শুয়োপোকাটি টেলিফোন করে সবাইকে ১৯৭৫ সালে খন্দকার (পড়ুন অন্ধকার) মোস্তাকের মন্ত্রীসভায় যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল সেই (এইচ টি ইমাম) এখন দেশ চালাচ্ছে। দেশ চালাচ্ছে না বলে দেশটিকে আমলাতন্ত্রের কাছে পুরোপুরি লিজ দিয়ে ফেলেছে বলা ভালো। এই লোকটির কুৎসিত পরামর্শে শেখ হাসিনা দেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে পঙ্গু করে ফেলেছেন।
অন্যদিকে এরশাদের মতই বেহায়া একজন ব্যক্তিকে ইদানীং ঘনঘন বমি করতে দেখা যাচ্ছে।
সমাজ ও রাষ্ট্রের পঁচা ক্ষত এই ব্যক্তিটি আবার দেশের বাণিজ্য মন্ত্রী। শেয়ার বাজারে তার লেজ নড়াচাড়ার ফলশ্রুতিতে দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ পথে বসেছে (এ ক্ষেত্রে তথাকথিত বিনিয়োগকারীদের কাণ্ডজ্ঞানহীনতাই প্রধানত দায়ী। তবুও বাংলাদেশ বলেই সরকারকে দুষতে হচ্ছে)। মন্ত্রীটি'র কি যে যোগ্যতা আছে তা আমরা ভালোই বুঝতে পারছি যারা সামনে আর একটি চরম অরাজকতার সরকার আসার সম্ভাবনায় ভীত। দেশে প্রতিক্রিয়াশীলতা এবং দুর্নীতির প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে ব্যাপক ভূমিকা রাখা চারদলীয় জোটকে ক্ষমতায় আনার জন্য মুখিয়ে থাকা কর্ণেল ফfরুক খানের গতকালের মন্তব্য একটু পড়লেই বুঝতে পারবেন লোকটি কি চায়।
একটি সরকারকে অজনপ্রিয় করার সকল উদ্যোগই লোকটি নিয়েছে। আমরা আশাকরছি আগামী খালেদা জিয়া এবং নিজামী গং ফারুক খানের সাথে ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার সম্পর্ক গড়ে তুলবেন এবং পুরস্কৃত করবেন তার এই গণবিরোধী বক্তব্যের মাধ্যমে জনমনে শেখ হাসিনার সরকারের প্রতি বিরাগ সৃষ্টির নিপুণ দক্ষতার কারণে।
নিজের নিউজটি পড়ুনঃ
কোনো দেশে এত কম দামে পণ্য বিক্রি হয় না'
ঢাকা, ফেব্র"য়ারি ১২ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেছেন, পৃথিবীর কোনো দেশে বাংলাদেশের মতো কম দামে পণ্য বিক্রি হয় না।
দেশে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে আছে দাবি করে তিনি বলেছেন, "দেশে কেউ না খেয়ে মরছে না, গ্রামে গঞ্জে কোনো হাহাকার নেই। "
শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে এফবিসিসিআই ভবন মিলনায়তনে কাউন্সিল অব চেম্বার প্রেসিডেন্টসের সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
"পৃথিবীর কোনো দেশে এত কম দামে পণ্য বিক্রি হয় না," উল্লেখ করে ফারুক খান বলেন, "গরীর জনসাধারণের কথা চিন্তা করে এরপরও সরকার ন্যায্যমূল্যে খাদ্যপণ্য বিতরণসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। খুব শিগগিরই দ্রব্যমূল্য আরো সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে। "
তিনি বলেন, "ব্যবসায়ীদের খুব ছোট একটা অংশ অতি মুনাফার জন্য পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে। এরা মুনাফাখোর, মজুদদার। "
এই মজুদদারী অসৎ ব্যবসায়ীদের খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সভায় দেশের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের সব চেম্বার অ্যান্ড কমার্সের প্রেসিডেন্টরা অংশ নেন। তারা মন্ত্রীর কাছে ব্যবসা সংক্রান্তু বিভিন্ন সমস্যা ও দাবি তুলে ধরেন।
এফবিসিসিআই সভাপতি এ কে আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু ও প্রথম সহ-সভাপতি জসিমউদ্দিন।
সৌজন্যে: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।