View this link
View this link
বাংলাদেশের অনেক ছাত্র ছাত্রীই বিদেশে পাড়ি জমায় উচ্চতর শিক্ষা গ্রহন করার জন্য! বিদেশের শিক্ষার পর্ব শেষ হতে হতে অনেকেরই মনে দেশে ফিরে একটা কিছু করতে ইচ্ছা পোষণ করে, কিন্তু সরকারী চাকুরী ব্যাতীত অন্য চাকুরীর প্রতি আগ্রহ একটু কমই থাকে! অনেক কারনের একটা কারন, যেটা করে দেশের অবকাঠামো তৈরী করে দেয়া যায় সেটার প্রতি মনঃ সংযোগ! প্রাইভেট কাজে সেই আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায় না। আর মেধার যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য বি,সি,এস এর মত অন্য কোন ব্যাবস্থা নাই যেটার মাধ্যমে দেশের মায়ায় আবদ্ধ হওয়া যায়!
সারা বিশ্ব ব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা যেমনঃ টোফেল, জি আর ই, আই ই এল টি এস, ইত্যাদি সম্পুর্ণ অনলাইন ভিত্তিক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী মেধার যাচাই হয়। সেই ক্ষেত্রে কোন অনিয়ন্ত্রণ চোখে পড়েনা! আর বাংলাদেশের বিদেশী দূতাবাস গুলো যদি সরকারী চাকুরীর প্রাথমিক কেন্দ্র (ফাইনাল দেশে হলেও হয়) হিসেবে উন্নয়ন করে তাহলে তো বিদেশে বসবাসকারীদের পক্ষে এই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে নিজের যোগ্যতা যাচাইয়ের সুযোগ আসে! একটা বিসিএস পরীক্ষার সব কাজ শেষ করতে প্রায় এক বছর সময় লাগে! সেক্ষেত্রে প্রবাসীদের পক্ষে বার বার দেশে এসে অনিশ্চয়তার হাতে পড়তে হয় না যদি অনলাইন (ডিজিটাল বাংলাদেশের এই যোগ্যতা থাকা উচিত) ভিত্তিক পরীক্ষার ব্যাবস্থা করা যায়!
আমার চাইতেও আরো ভালভাবে যেসব ব্যাক্তিবর্গ এই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবছেন তাদের মূল্যবান মন্তব্য চাই ও এটাকে উপযুক্ত চোখের নজরে দেয়ার প্রার্থণা করছি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।