জীবিত মানুষের ডেথ সার্টিফিকেট হয় কিনা তা জানতে গিয়েছিলাম আমার আশেপাশের চেম্বারে থাকা ডাক্তার, ফার্মেসিতে বসা কম্পাউন্ডার এমনকি ভো শব্দে মোটরবাইক চালানো মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কাছেও। সবাই এ কথা শুনে হেসেছে। কেউ এমন একটা ভাব দেখিয়েছে যার অর্থ, ব্যাটা মূর্খ নাকি?
আমি তাতেও দমে যাইনি মনে মেন বলেছি, সময় এলে সব ব্যাটাকেই দেখিয়ে দেবো। জীবিত কারো ডেথ সার্টিফিকেটও বের হচ্ছে...
কাল থেকে বা পরশু থেকে যা সমানতালে পাওয়া যাবে বাংলা একাডেমির ভাষাচিত্রের ষ্টলে...
যারা বিষয়টা পড়ে বিভ্রান্ত হচ্ছেন তাদের জন্য জানাচ্ছি এটা একটা আত্মপ্রচারণামূলক পোস্ট। বইয়ের বিজ্ঞাপন টাইপের।
হয়েতা রেগে বলতে পারেন...তাহলে এতো ঘুরিয়ে বলার কী দরকার সরাসরি বললেই তো হতো।
না হতো না। কারণ বিগত দুই বছরও আমি এই টেকনিক ফলো করেছি। হুমায়নীয় টেকনিক। ভং করা।
ভং না করলে মানুষ গুরুত্ব দিয়ে শোনেনা।
ইহা একটি গল্পগ্রন্থ। ১৫টি গল্প নিয়ে এই বই। এর প্রচ্ছদটি করে দিয়েছেন ওয়ান এণ্ড অনলি ধ্রুব এষ।
আর একটা কথা ভং ছাড়াই বলি, এই বইটি সম্পর্কে আরো একটু বিস্তরিত জানতে চাইলে কাল ভোর ৯:৩০ থেকে ১০:০০ টার মধ্যে রেডিও ফূর্তি শুনতে পারেন।
সম্ভবত এই বই নিয়ে প্যাচালের জন্য তারা আমাকে ডেকেছন। উল্লেখ্য যদি আমি ঘুম ভেঙ্গে সেই ভোরে আমারিকা সমান দুরুত্বের গুলশানে পৌছতে পারি।
পুনশ্চ : কেউ সকালে আগে উঠলে আমাকে একখান মিসকল দিয়ে বাধিত করতে পারেন।
আগের বছরের ভং দেখতে : Click This Link
তারও আগের বছরের ভং দেখতে :
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।