কিন্ত যে সাধেনি কভু জন্মভূমি হীত স্বজাতির সেবা যেবা করেনি কিঞ্চিত, জানাও সে নরাধম জানাও সত্বর অতীব ঘৃনীত সেই পাষন্ড বর্বর

নাইরোবি: দক্ষিণ সুদান এখন বিশ্বের মধ্যে নতুনতম একটি দেশ। সোমবার গণভোটের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর দণি সুদান এখন উত্তর সুদান থেকে পৃথক রাষ্ট্র। সুদান কর্তৃপক্ষ সোমবার এ ভোটের ফলাফল প্রকাশ করে। এদিকে, সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির জানান, তিনি দণি সুদানকে একটি পৃথক রাষ্ট্র করার সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েছেন। দণি সুদানের গণভোট কমিশনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে এই ফলাফলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়।

এখানে বলা হয়, ৪০ লাখ ভোটারের মধ্যে ৯৮ দশমিক ৮৩ শতাংশই দণি সুদানের স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেয়। এই ঘোষণার আগে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে আল-বশিরের বক্তৃতার উদ্ধৃতি দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, ‘আজ আমরা ভোটের ফলাফল পেয়েছি। আমরা একে আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করছি কারণ এই ফলাফল দণিাঞ্চলের মানুষের প্রত্যাশাকেই প্রতিফলিত করছে। ’ মুসলিম অধ্যুষিত উত্তর সুদান এবং খ্রিস্টান অধ্যুষিত দণি সুদানের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক (১৯৮৩-২০০৫) ধরে গৃহযুদ্ধ চলে। যুদ্ধে দশ লাখেরও বেশি নিহত এবং ৪০ লাখের মতো মানুষ গৃহহীন হয়।

দীর্ঘ এই গৃহযুদ্ধের সমাপ্তি টানতে ২০০৫ সালে শান্তি চুক্তি করা হয়। শান্তি চুক্তি অনুযায়ি চলতি বছরের জানুয়ারি দণি সুদানকে একটি পৃথক রাষ্ট্র করার জন্য গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এই গণভোট মূলত শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলেও ভোট চলাকালীন সময়ে উত্তর এবং দণিাঞ্চলের সীমান্ত এলাকা অ্যাবিয়ের আদিবাসীদের মধ্যে সংঘর্ষে ৭০ জনেরও বেশি নিহত হয়। সূবাংলানিউজটোয়েন্টিফোর. নাইরোবি: দক্ষিণ সুদান এখন বিশ্বের মধ্যে নতুনতম একটি দেশ। সোমবার গণভোটের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর দণি সুদান এখন উত্তর সুদান থেকে পৃথক রাষ্ট্র।

সুদান কর্তৃপক্ষ সোমবার এ ভোটের ফলাফল প্রকাশ করে। এদিকে, সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির জানান, তিনি দণি সুদানকে একটি পৃথক রাষ্ট্র করার সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েছেন। দণি সুদানের গণভোট কমিশনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে এই ফলাফলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়। এখানে বলা হয়, ৪০ লাখ ভোটারের মধ্যে ৯৮ দশমিক ৮৩ শতাংশই দণি সুদানের স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেয়। এই ঘোষণার আগে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে আল-বশিরের বক্তৃতার উদ্ধৃতি দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, ‘আজ আমরা ভোটের ফলাফল পেয়েছি।

আমরা একে আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করছি কারণ এই ফলাফল দণিাঞ্চলের মানুষের প্রত্যাশাকেই প্রতিফলিত করছে। ’ মুসলিম অধ্যুষিত উত্তর সুদান এবং খ্রিস্টান অধ্যুষিত দণি সুদানের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক (১৯৮৩-২০০৫) ধরে গৃহযুদ্ধ চলে। যুদ্ধে দশ লাখেরও বেশি নিহত এবং ৪০ লাখের মতো মানুষ গৃহহীন হয়। দীর্ঘ এই গৃহযুদ্ধের সমাপ্তি টানতে ২০০৫ সালে শান্তি চুক্তি করা হয়। শান্তি চুক্তি অনুযায়ি চলতি বছরের জানুয়ারি দণি সুদানকে একটি পৃথক রাষ্ট্র করার জন্য গণভোট অনুষ্ঠিত হয়।

এই গণভোট মূলত শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলেও ভোট চলাকালীন সময়ে উত্তর এবং দণিাঞ্চলের সীমান্ত এলাকা অ্যাবিয়ের আদিবাসীদের মধ্যে সংঘর্ষে ৭০ জনেরও বেশি নিহত হয়। সূত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
।