কিছু জানার জন্য
শিক্ষকতায় মেধাবীরা আসছেন না
সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-গুলোর সুষ্ঠু অবকাঠামোগত ব্যবস্থার অভাব থাকলেও শিক্ষক, শিক্ষার্থী—কোনোটিরই অভাব নেই। একদল শিক্ষার্থী পাস করে বেরিয়ে গেলে আরেক দল নতুন করে ভর্তি হচ্ছে। শিক্ষকদের পদ শূন্য হলে আবার তা পূরণ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অর্থমূল্য কম হওয়ায় এবং ভবিষ্যত্ সমৃদ্ধির সম্ভাবনা কম থাকায় যোগ্য ও প্রকৃত মেধাবীরা এই পদে আসছেন না।
“আমি যখন পড়ালেখা শেষ করি, এলাকার মানুষ খুব খুশি। দেখা হলে জিজ্ঞাসা করে, ‘এখন করতাছো কী?’ উত্তরে শিক্ষকতা করছি বললে তারা মুখ বেজার করে বলে, ‘মাস্টারি করতাছো, কাজটাজ পাইলা না’?” মানে মাস্টারিটা কোনো কাজের মধ্যে পড়ে না ।
মন্তব্যঃ ‘শিক্ষকতা পেশায় যাঁরা যুক্ত, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা ও সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা এখানে আসবেন এছাড়া অর্থনৈতিক বাস্তবতা এবং জাতির ভবিষ্যত্ গঠনে শিক্ষকদের গুরুত্ব ও মর্যাদা বিবেচনায় নিয়ে তাঁদের বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা উচিত।
লেখাটিতে প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদনের সাহায্য নেয়া হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।