অনেকগুলো পোস্ট ড্রাফটে নিলাম বিশেষ কারণে
( একটি শিক্ষানবিশ প্রচেষ্টামাত্র )
বিবর্তনবাদ উন্মেষের পর থেকেই পৃথিবীব্যাপি এর পক্ষে বিপক্ষে অজস্র প্রমাণ ও যুক্তিতর্ক হাজির করা হয়েছে। এ বিষয়ে আজ আর সন্দেহের অবকাশ নেই যে এই মতবাদই প্রথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত তত্ব। তবু হাজারো নাস্তিক হ্রদয়ে স্বস্তির পরশ বুলিয়ে যৌক্তিক উপায়ে প্রাণের উদ্ভব ও বিকাশ ঘটার ব্যাখ্যায় এর তুলনা এটি নিজেই। এখানে বিবর্ত্নবাদকে সত্যের কষ্ঠিপাথরে যাচাই করতে বেছে নেয়া হয়েছে আরেক বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সুত্রকে।
সাধারণ পাঠকের সুবিধার্থে প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়জন তাপগতিবিদ্যার সূত্রগুলির উৎস।
‘বাষ্প এঞ্জিন’ আবিষ্কারের পর সেটাকে আরো বেশি দক্ষতার সাথেপরিচালনার জন্য নতুন একধরনের বিদ্যা develop করা অপরিহার্য হয়ে পড়ে। প্রচলিত কিছু ধারণা থেকেই তখন তাপগতিবিদ্যার সুত্রগুলি গড়ে উঠে।
যেমন ঃ তাপ কখনো এমনি এমনি ঠাণ্ডা জিনিস থেকে গরম জিনিসে যেতে পারে না। এখন আমাদের জানা প্রয়জন তাপ কি? তাপ হল কোনবস্তুতে বিদ্যমান কণাগুলোর গতির ফলে তৈরি হওয়া বিশৃংখলা।
লম্বা একটা পোস্ট , পরের পর্বে ঝেড়ে কাশা হবে।
আপাতত টাইপ করার
সময় নাই। (চলবে )
২য় পর্ব-এইখানে
পর্ব-৩
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।