সম্প্রতি আইবিএম-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালি সুপারকম্পিউটারের প্রসেসরকে সামান্য একটি চিনির কিউবের আকার দেয়া সম্ভব। সুগার কিউবের মতো সুপারকম্পিউটার প্রসেসর তৈরির কাজ শুরু করেছে আইবিএম। খবর বিবিসি অনলাইনের।
গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এই পদ্ধতিতে সুপারকম্পিউটারের একটি প্রসেসরের উপর আরেকটি সাজিয়ে রেখে ওয়াটার কুলিং পদ্ধতিতে তা শীতল রাখা যাবে। এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারে শক্তি খরচও হবে কম।
গবেষকরা জানিয়েছেন, আইবিএম-এর গবেষকদের উদ্দেশ্য হলো কম্পিউটারের প্রসেসর আকার ক্ষুদ্র করার চেয়ে কম শক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটার চালানো। বর্তমানে পৃথিবীর মোট শক্তির শতকরা ২ ভাগ কম্পিউটার পণ্য তৈরি এবং কম্পিউটার চালানো কাজে ব্যবহার করা হয়।
গবেষক ড. ব্রুনো মাইকেল জানিয়েছেন, ভবিষ্যত কম্পিউটারে গতির চেয়ে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারে খরচ কমে যাবে। উল্লেখ্য, ড. ব্রুনো ইতোমধ্যেই ওয়াটার কুলিং পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। এই পদ্ধতিটির নাম অ্যাকুয়াসার।
এটি রেফ্রিজারেটরের মতোই দেখতে যা বিশ্বের অন্যতম সুপারকম্পিউটারগুলোর চেয়ে শতকরা ৫০ ভাগ শক্তিসাশ্রয়ী বলে আইবিএম জানিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।