আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শ্রদ্ধা ভাবগাম্ভীর্যে শোক দিবস পালিত

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের রায়ে সাজাপ্রাপ্তদের রায় কার্যকর করার অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে গতকাল সারা দেশে পালিত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস। একই সঙ্গে জাতি গভীর শোক আর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেছে ১৫ আগস্টের কালরাতে শাহাদাতবরণকারী বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের। দেশজুড়ে নানা কর্মসূচিতে শোককে শক্তিতে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা বাস্তবায়নের আকাঙ্ক্ষাও তুলে ধরা হয়েছে। সূর্যোদয়ের পর সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ভবন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয়। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু ভবন ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন করে।

দিবসটি উপলক্ষে গতকাল ছিল সরকারি ছুটির দিন। জাতীয় পত্রিকাগুলো প্রকাশ করেছে বিশেষ ক্রোড়পত্র। সরকারি ও বেসরকারি টেলিভিশনগুলোতে বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়। দেশের বাইরেও বিদেশি মিশনগুলোতে অনুরূপ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয় এবং প্রবাসী বাঙালিরাও যথাযথ মর্যাদায় জাতির জনককে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে স্মরণ করেন। রাত থেকেই রাজধানীসহ সারা দেশে মাইকে বাজানো হয় বঙ্গবন্ধুর কালজয়ী ভাষণ, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান, কবিতা।

আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা কালো ব্যাজ ধারণ করেন। রাজপথ থেকে অলিগলি সর্বত্রই বঙ্গবন্ধুর ছবি, শোক জানিয়ে বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুন লাগানো হয়।

সকাল সাড়ে ৬টায় ধানমণ্ডির বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে প্রথমে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেট, পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিন বাহিনীর সুসজ্জিত একটি চৌকস দল গার্ড আব অনার প্রদান করে। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।

এ সময় মন্ত্রিসভার সদস্যগণ, ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব উপস্থিত ছিলেন। এর পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী হিসেবে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনা জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর পর জাতীয় সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় ডেপুটি স্পিকার কর্নেল (অব.) শওকত আলী, চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহিদ উপস্থিত ছিলেন। জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বঙ্গবন্ধু ভবনে প্রবেশ করে কিছু সময় অতিবাহিত করেন এবং সেই ভয়াল রাতে যে সিঁড়িতে জাতির জনককে হত্যা করা হয়েছিল সেখানে গোলাপের পাপড়ি ছিটান।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও নফল নামাজও পড়েন। এর পর তিনি বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানাতে রওনা করেন।

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি আমিনুল হাসান শাহীন জানান, গতকাল সকাল ১০টা ৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হেলিকপ্টারে টুঙ্গিপাড়া এসে পেঁৗছেন। সকাল ১০টা ১২ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেটকে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে স্বাগত জানান। এর পর সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেট ও পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

পরে বঙ্গবন্ধুর আত্দার শান্তি কামনায় ফাহেতা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এর পর প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী হিসেবে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, প্রধানমন্ত্রীকন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু এমপি, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এমপি, বৈদেশিক ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি, বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি, নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এমপি, জাতীয় সংসদের চিফ হুইফ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, ইডিসিএল এমডি ড. কদরুল হুদাসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় সালাম এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে রাখা শোক বইতে স্বাক্ষর করেন ও মন্তব্য লেখেন।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতির জনকের মাজারে পষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।

বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ কমপ্লেঙ্ মসজিদ প্রাঙ্গণে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু ভবনে বসে মোনাজাতে অংশ নেন। দুপুর পৌনে ১২টায় রাষ্ট্রপতি ও দুপুর ১২-১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ার কর্মসূচি শেষ করে পৃথক হেলিকপ্টারযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন।

চট্টগ্রামের মেজবান : বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়া শেখ মুজিবুর রহমান কলেজ প্রাঙ্গণে গতকাল অনুষ্ঠিত হয়ে গেল চট্টগ্রামবাসীর ঐতিহ্যবাহী মেজবান অনুষ্ঠান।

অনুষ্ঠানে ১০ হাজারের বেশি লোককে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ-যুবলীগসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীরা এ অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করেছেন। এর আগে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু ভবন ত্যাগ করার পর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়। ভোর রাত থেকেই ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর বাড়ির দিকে শোকাহত মানুষের ঢল নামে। সর্বস্তরের মানুষ জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উপস্থিত হয়ে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন জাতির পিতাকে।

একে একে শ্রদ্ধা নিবেদন করে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, তাঁতি লীগ, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ), সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পরিষদ, বাংলা একাডেমী, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত স্মৃতি পরিষদ, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, বঙ্গবন্ধু একাডেমীসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। এ ছাড়াও ইকবাল সোবহান চৌধুরী ও আবদুল জলিল ভুঁইয়ার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ওমর ফারুক ও শাবান মাহমুদের নেতৃত্বে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) হাসান মাহমুদ খন্দকারের নেতৃত্বে এডিশনাল আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, এডিশনাল আইজিপি (এসবি) মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারি, এডিশনাল আইজিপি (সিআইডি) মো. মোখলেসুর রহমান এবং ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বঙ্গবন্ধু ভবন ও বনানীতে শ্রদ্ধা নিবেদনকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় নেতা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আবুল মাল আবদুল মুহিত, বেগম মতিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, মোহাম্মদ নাসিম, ওবায়দুল কাদের, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, ডা. দীপু মনি, নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রমুখ।

এদিকে জাতীয় শোক দিবসের দিনব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দুস্থ ও গরিব মানুষের মধ্যে খাবার বিতরণের ব্যবস্থা করা হয়।

এ ছাড়াও শিশু একাডেমী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শিশুদের চিত্রাঙ্কনের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন শিশু ও মহিলাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।

সর্বধর্ম প্রার্থনা : বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের আত্দার মাগফিরাত কামনা করে প্রতি বছরের মতো এবারও সর্বধর্ম প্রার্থনা করেছে সাংবাদিক সমাজ। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স রুমে এই প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থনা সভায় উপস্থিত ছিলেন রাহাত খান, বেবী মওদুদ, হাসান শাহরিয়ার, আলতাফ মাহমুদ, আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া, কাশেম হুমায়ন, মাহমুদ হাসান, কবি আবদুস সামাদ, সাংস্কৃতিক জোটের আবদুল কুদ্দুস প্রমুখ।

আন্তর্জাতিক বৌদ্ধবিহার : বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ফেডারেশনের উদ্যোগে গতকাল মেরুল বাড্ডার আন্তর্জাতিক বৌদ্ধবিহারে বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থনা পরিচালনা করেন বিহারের অধ্যক্ষ ধর্মমিত্র মহাথের, উপাধ্যক্ষ ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয়। অংশ নেন বিবিএফ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. অসীম রঞ্জন বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক অশোক বড়ুয়া, সাংবাদিক নিবারণ বড়ুয়াসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়াও শ্রদ্ধা নিবেদন করে : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবার, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি), ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ফিল্ম আর্কাইভ, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলা একাডেমী, গণগ্রন্থাগার অধিদফতর, জাতীয় জাদুঘর, জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র, নজরুল ইনস্টিটিউট, শিশু একাডেমী, খেলাঘর, বাংলাদেশ বেতার, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট, বন অধিদফতর, বিসিএস বেতার কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতি, আনসার ও গ্রামপ্রতিরক্ষা বাহিনী, বিনিয়োগ বোর্ড, শিল্প গবেষণা পরিষদ, পলিটেকনিক শিক্ষক পরিষদ, ঢাকা আইনজীবী সমিতি, জাতীয় মহিলা সংস্থা, তরুণ লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, হকার্স লীগ, তাঁতি লীগ, মুক্তিযোদ্ধা জনতা লীগ, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, যুব উন্নয়ন অধিদফতর, গণপূর্ত শ্রমিক লীগ, মোটরচালক লীগ, রিকশা-ভ্যান শ্রমিক লীগ, ওলামা লীগ, জাতীয় বিদ্যুৎ শ্রমিক লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ, বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা কৃষিবিদ পরিষদ, জাতীয় কবিতা পরিষদ, বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ, জাতীয় গীতিকবি পরিষদ, বঙ্গবন্ধু আদর্শ মূল্যায়ন ও গবেষণা সংসদ, যুব ইউনিয়ন, ছাত্র ইউনিয়ন, ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠী, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগ, আওয়ামী প্রজন্ম লীগ, শেখ রাসেল শিশু সংসদ, বাংলাদেশ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক ও রূপালী ব্যাংক, ছিন্নমূল হকার্স লীগ, রেলওয়ে শ্রমিক লীগ, হলিফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বাস্তুহারা লীগ, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ, প্রশিকা, জয়বাংলা সাংস্কৃতিক ঐক্যজোট, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদ, বঙ্গবন্ধু শিল্পীগোষ্ঠী, সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্যপরিষদ, ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতি, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী, বঙ্গবন্ধু ফেডারেশন, আওয়ামী শিশু-কিশোর যুব জোট, নির্মাণ শ্রমিক লীগ, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মুক্তিযোদ্ধা সমাজকল্যাণ পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠন। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় শোক দিবস পালনের খবর পাঠিয়েছেন আমাদের প্রতিনিধিরা।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে_ রাজশাহী, সিলেট, খুলনা, চট্টগ্রাম, রংপুর, বরিশাল।

 

 

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।