আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাপানের প্রাইমারি স্কুলে ডিজিটাল টেক্সটবুক

ভালো ..তবে কালো

সম্প্রতি প্রাইমারি স্কুলগুলোতে ইলেকট্রনিক টেক্সবুকস পড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। শ্রেণীকক্ষে তথ্য প্রযুক্তির প্রভাব বাড়াতেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, ফিউচার স্কুল প্রকল্পের অধীনে ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ডিজিটাল টেক্সটবুকস ব্যবহার শুরু হচ্ছে। এই পাইলট প্রকল্পে ১২ বছরের নীচে প্রতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি করে ট্যাবলেট পিসি দেওয়া হবে।

আর এই ট্যাবলেট পিসিগুলোর সঙ্গে ক্লাসের ব্লাকবোর্ডের জায়গায় বসানো ইলেকট্রনিক ব্লাকবোর্ডের সঙ্গে সংযোগ থাকবে। এই ডিভাইসে এমন একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে যার মাধ্যমে জটিল চীনা অক্ষর স্ক্রিনে লেখা যাবে আবার রিয়েল টাইমে ভার্চুয়াল সাদা কাগজে অক্ষরগুলো লেখা অনুশীলনও করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। আর শিক্ষকও এই অনুশীলন ডিজিটালি পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। জাপানের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, জাপান শ্রেণীকক্ষে এই পাইলট প্রকল্প চালু করলেও শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারের দিক থেকে দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্যের চেয়ে পিছিয়েই আছে। স্কুলে ব্যববহৃত হবে এমন ট্যাবলেট পিসিগুলো তৈরি করেছে তোশিবা।

এই ট্যাবলেট কম্পিউটারের নাম ‘সিএম ১’। এই কাজে যৌথভাবে আরও কাজ করেছে মাইক্রোপ্রসেসর জায়ান্ট ইনটেল আর ডিভাইস তৈরি করেছে ফুজিৎসু। জানা গেছে, ডিজিটাল টেক্সবুকে যে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা হবে তার নাম দেওয়া হয়েছে ‘কোলাবোনোট’। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে রিয়েল টাইমে ভার্চুয়াল কাগজে লেখা, পড়া এবং তথ্য শেয়ার করা যায়।


সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।