ইব্রাহিম হত্যা মামলা সম্পর্কে ডিএমপি কমিশনারের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রেক্ষিতে মামলা সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। শিঘ্রই শাওনকে সিআইডি দফতরে ডাকা হবে এবং তা এই সাপ্তাহের মধ্যে হওয়ার সম্ভবনাই বেশী।
আমার প্রশ্ন, ইব্রাহিম আওয়ামীলীগের কর্মী। যাদের জন্য রাজনৈতিক দল গুলো টিকে থাকে। যারা দলের প্রয়োজনে জীবন পর্যন্ত দেয়।
অন্যদিকে এমপি শাওনও আওয়ামীলীগ করে। কিন্তু যে কোন সময় প্রয়োজনে দল পরিবর্তন করবে। এমন একজন ব্যক্তি দলের একজন নিবেদিত প্রাণ কর্মীকে খুন করল, কিন্তু সেই ব্যক্তিকেই কেন আওয়ামীলীগের নেতারা বাচাতে চাচ্ছে?নিশ্চয়ই ডিএমপি কমিশনারকে চাপ দিয়েছে দল থেকে। নয়তো সে কেন এমপির হয়ে চামচামী করবে। যদি এমন আচরণ চলতে থাকে দলের উপর সাধারণ কর্মীদের আস্থা চলে যাবে।
যাই হোক, সবাই সব সময় ক্ষমতাবানদের পক্ষে। এখন সিআইডি কি মামলাটি সুস্থভাবে তদন্ত করবে?মন্তব্য আশা করছি।
আমার মন্তব্য যাহাই লাই, তাহাই কদু!মানি সুস্থ তদন্ত এই সরকারের আমলে হবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।