আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
এর আগে রুশ সরকার নিয়ম করে যে তার দেশের কোন এনজিও বিদেশী অর্থ বা অনুদান বিষয়ে তারা মনিটর করবে;
Click This Link
এগুলো যতনা রাশিয়ার সামাজিক উন্নয়ন তারচেয়েও সেই দেশে গোয়েন্দাগিড়ি সহ রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি মূখ্য ছিল বলে রুশ সরকার মনে করে। কিন্তু তারপরেও মার্কিনি সহ পশ্চিমা বিশ্বের রুশদের উপর গোয়েন্দাগিড়ির শেষ নেই। এরই সর্বশেষ হল রায়ান ক্রিষ্টোফার ফজল। সে মস্কোতে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক শাখার তৃতীয় সচিব। রুশ গোয়েন্দা এসএসবি(সাবেক কেজিবি) জানায় রায়ানের কাছে রুশ নাগরিকদের নিয়োগের জন্য কৌশলগত যন্ত্রপাতি, মুদ্রিত নির্দেশনা ছিল।
http://rt.com/news/fsb-detain-cia-agent-253/
তার কাছে উদ্ধার হওয়া চিঠিতে জানা যায় একজন এজেন্টের জন্য বছরে এক লক্ষ ডলার বেতন সহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যানুসারে ১০ রক্ষ ডলারও দেওয়া হবে। এর জন্য এজেন্টকে জিমেইলে একটি একাউন্ট খোলার জন্যও বলে।
আটক হওয়া রায়ানের বেশভূষা দেখে বুঝা যায় অত্যন্ত দক্ষ ভাবে একজন দূতাবাস কর্মকর্তা কিভাবে সাধারণ পর্যটকের মত হয়ে যায়। সে যাই হৌক রুশ এসএসবিরও জাল ছড়ানো আছে। এত সহজে এখন রাশিয়াতে ঢুকে সিআইএর এজেন্ট নিয়োগ দিবে সেটা মনে হয় অনেক কঠিন।
এই কারণেই মার্কিনিরা কূটনীতিবিদের ছদ্দবেশে সিআএইএর এজেন্টকেই মস্কোতে পাঠিয়ে রুশ নাগরিকদের লোকাল এজেন্ট নিয়োগের চেষ্টা চালায়। কথায় বলে হাতি মরলেও লাখ টাকা। এখন যদি রুশ ক্ষমতাসীন, প্রশাসন, গোয়েন্দা ও সামরিক বাহিনীকে যদি অর্থ দিয়ে র্দূনীতিগ্রস্থ না করতে পারে তবে মার্কিনিদের পক্ষে রাশিয়ায় গুপ্তচরবৃত্তি করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। রায়ানকে আটকের মাধ্যমে মার্কিনিদের একটি বার্তা দিল মস্কো! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।