আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

Fringe - সায়েন্স ফিকশন, মিস্ট্রি এবং ড্রামার কম্বিনেশনে এক অসাধারন টিভি সিরিজ!

আমি একজন নিরাপদ ব্লগার আপনি সায়েন্স ফিকশন পাগলের মতন ভালোবাসেন? আবার অজানা রহস্যের গন্ধও আপনাকে টানে? একই সাথে আবার মানুষের সম্পর্কের ইমোশনাল দিকগুলোও আপনাকে ছুঁয়ে যায়? তাহলে আপনার জন্যই এই টিভি সিরিজ! নামঃ Fringe আইএমডিবি রেটিংঃ 8.5 আমার রেটিংঃ 8 প্রথম অন-এয়ার ডেটঃ September 9, 2008 ব্রডকাস্টিং চ্যানেলঃ Fox ক্রিয়েটরসঃ J.J. Abrams, Alex Kurtzman, Roberto Orci সিরিজের শুরুটা এরকমঃ জার্মানী থেকে Flight 627 বোস্টনের উদ্দেশ্যে ছেড়েছে। হটাৎ দেখা যায় যাত্রীদের মধ্যে একজন একটি ইনসুলিন পেন দিয়ে নিজেকে ইনজেক্ট করে, যার ভেতর থেকে এক ধরনের বায়োলজিক্যাল এজেন্ট বের হয়ে প্লেনসুদ্ধ সবার শরীরের ভেতরে ঢুকে তাদের সমস্ত শরীরের মাংস খেয়ে ফেলে যার ফলে সবাই মারা যায়। প্লেনের অটোপাইলট সিস্টেম প্লেনটিকে সফলভাবে বোস্টনের লোগান এয়ারপোর্টে অবতরন করে। কিন্তু দেখা গেল প্লেনের ভেতরে একজনও বেঁচে নেই, পাইলট, ক্রু মেম্বার থেকে শুরু করে একদম শেষ সীটের যাত্রী পর্যন্ত প্রত্যেকের শুধু কংকালটা সীটের সাথে আটকে পড়ে আছে। তখন Phillip Broyles কে হেড বানিয়ে কয়েকটি ফেডারেল এজেন্সি মিলিয়ে একটি সম্মিলিত টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয় এই অদ্ভুত ঘটনার রহস্য উদঘাটনের জন্য, যেখানে এসে যোগ দেয় এফবিআই এর স্পেশাল এজেন্ট Olivia Dunham।

তদন্ত করতে গিয়ে ঘটনাক্রমে তার পার্টনার এবং প্রেমিক John Scott মারাত্নকভাবে কেমিকেল বার্ণের স্বীকার হয়। এই অবস্থায় তাকে সাহায্য করতে পারে একজন মাত্র সায়েন্টিস্ট Walter Bishop, যে কিনা আবার গত ১৭ বছর ধরে মানসিক হাসপাতালে বন্দী। তাঁকে ছাড়িয়ে এনে তার সাহায্য নিতে হলে আবার দরকার তার বাউন্ডুলে ছেলে Peter Bishop কে, যে আবার এমআইটি ড্রপআউট অসম্ভব ট্যালেন্টেড একজন, যার জীবন চলে মিডেলইস্টের বড় বড় শেখদের সাথে দুইনম্বুরী কাজ করে। এদের সাথে এসে যোগ দেয় অলিভিয়া ডানহাম এর এসিস্ট্যান্ট আরেকজন ট্যালেন্টেড ফেডারেল এজেন্ট Astrid Farnsworth। অলিভিয়া ডানহামকে তার পার্টনার এর জন্য কিউর খুঁজে পেতে সাহায্য করার জন্য তার বস ফিলিপ ব্রয়েলস খুলে দেয় হার্ভাড ইউনিভার্সিটির বেসমেন্টে অবস্থিত ওয়াল্টার বিশপের পুরোনো ল্যাবরেটরী, যেখানে ওয়াল্টার বিশপ এবং তার আরেক পার্টনার William Bell মিলে Fringe Science এর ওপর গবেষনা চালাতো।

তাদের কাজই ছিলো প্যারানরমাল এলিমেন্ট নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা। এদিকে ফিলিপ ব্রয়েলসের কাছ থেকে অলিভিয়া জানতে পারে ফ্লাইট ৬২৭ এর দুর্ঘটনা এর আগে ঘটে যাওয়া এরকম আরো অনেকগুলো অদ্ভুত ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি, যাকে সম্মিলিতভাবে The Pattern নামে অভিহিত করা হয়। অলিভিয়া আরো জানতে পারে এর পেছনে Massive Dynamic নামে এক মাল্টি বিলিওন ডলার কর্পোরেশনের হাত থাকতে পারে যার মালিক আবার ওয়াল্টার বিশপের পূর্ববর্তী পার্টনার উইলিয়াম বেল। ম্যাসিভ ডায়ানামিকের কাজ হচ্ছে হাইটেক ফিল্ডে বিভিন্ন রিসার্চ পরিচালনা করে নিত্য নতুন টেকনোলজী এবং অস্ত্র বানানো। অলিভিয়া তদন্ত করতে করতে পৌছে যায় মাসিভ ডায়ানামিকের সিইও Nina Sharp এর কাছে।

নিনা শার্প তাকে সবরকম সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে এই ফিলিপ ব্রয়েলস, নিনা শার্প, অলিভিয়া ডানহাম, এস্ট্রিড ফার্ণসওর্থ, ওয়াল্টার বিশপ এবং পিটার বিশপকে নিয়েই গঠিত হয় Fringe Division যাদের একমাত্র কাজ হয়ে দাঁড়ায় "দি প্যাটার্ণ" এর রহস্য ভেদ করা। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ এই সিরিজের প্রতিটি সীজনে আছে অদ্ভুত কিন্তু প্রায় বাস্তবসম্মত সায়েন্সফিকশন থিউরির ব্যাবহার। এতে আছে Cortexiphan এর মতন ড্রাগ ব্যাবহার করে মানুষকে সুপার হিউম্যান এবিলিটি এনে দেয়া, পৃথিবীর মাঝে উইক পয়েন্টগুলো খুঁজে বের করে পোর্টাল সৃস্টি করে Parallel Universe এ পাড়ি দেয়া এবং তা করতে গিয়ে দুই পৃথিবীকেই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করিয়ে দেয়া। দেখা যায় মানুষ এবং মেশিনের সমন্বয়ে তৈরি Shape-shifter, যারা ইচ্ছেমত যেকোন মানুষের অবয়ব ধারন করতে পারে! আবার কোন সীজনে দেখা মেলে মানব জাতির উন্নত ভার্সন The Observer দের যারা Time Travel করতে পারে ইচ্ছামতন।

আরো দেখা যায় উইলিয়াম বেলের গড হবার চিন্তাভাবনা থেকে মানুষ এবং প্রানীজগতের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে এক হাইব্রিড প্রজাতি তৈরি এবং আরেকটি Brave New World এর সৃস্টি! পাঁচ সীজনের এই সিরিজটি একবার দেখতে বসলে সবগুলো সীজন শেষ না করে আপনি উঠতেই চাইবেন না! এই সিরিজ দেখতে গেলে আপনার মনে হবে আমরা মানুষেরা চাইলেই বিজ্ঞানের সাহায্যে আমাদের পৃথিবীকে কোথায় নিয়ে যেতে পারি। আবার জ্ঞান-বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষে পৌছানোর পর যখন মানুষ আর মানুষ থাকে না, মানুষের সমস্ত মানবিক দিকগুলো অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে, তখন আবার সবকিছু ছেড়েছুড়ে দিয়ে মানুষ আবার তার আগের জায়গায় ফিরে যাওয়ার জন্যও কিইনা করতে পারে! এছাড়াও আছে এক পিতা এবং তার পুত্রের মধ্যকার অসাধারন এক সম্পর্ক, যেখানে বাবা তার ছেলেকে যেকোন মুল্যে তার কাছে রাখতে চায়, আর ছেলেও যত অভিমানই করুক না কেন, সবশেষে আবার তার বাবাকেই বুকে টেনে নেয় পরম ভালোবাসায়। আছে এক প্রেমিক আর তার প্রেমিকার অপরিসীম ভালোবাসার টানে এক জুটিতে আবদ্ধ হবার এবং জীবনের শেষ মুহুর্তটি পর্যন্ত একসাথে থাকার অঙ্গীকার, আবার একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে সেই মানুষগুলোরই প্রতিশোধপরায়ন হয়ে ওঠার গল্প। এমনই নানা চড়াই-উৎরাই আর ঘটনাবহুল কাহিনীর মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে অনন্য এই টিভি সিরিজ Fringe। Fringe Season 1 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 1 Fringe Season 2 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 2 Fringe Season 3 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 3 Fringe Season 4 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 4 Fringe Season 5 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 5 তো, আর দেরি কেন? এখনই ডাউনলোড করুন আর হারিয়ে যান সব সম্ভবের এক অজানা পৃথিবীতে! দেখা হলে কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না! আপনি সায়েন্স ফিকশন পাগলের মতন ভালোবাসেন? আবার অজানা রহস্যের গন্ধও আপনাকে টানে? একই সাথে আবার মানুষের সম্পর্কের ইমোশনাল দিকগুলোও আপনাকে ছুঁয়ে যায়? তাহলে আপনার জন্যই এই টিভি সিরিজ! নামঃ Fringe আইএমডিবি রেটিংঃ 8.5 আমার রেটিংঃ 8 প্রথম অন-এয়ার ডেটঃ September 9, 2008 ব্রডকাস্টিং চ্যানেলঃ Fox ক্রিয়েটরসঃ J.J. Abrams, Alex Kurtzman, Roberto Orci সিরিজের শুরুটা এরকমঃ জার্মানী থেকে Flight 627 বোস্টনের উদ্দেশ্যে ছেড়েছে।

হটাৎ দেখা যায় যাত্রীদের মধ্যে একজন একটি ইনসুলিন পেন দিয়ে নিজেকে ইনজেক্ট করে, যার ভেতর থেকে এক ধরনের বায়োলজিক্যাল এজেন্ট বের হয়ে প্লেনসুদ্ধ সবার শরীরের ভেতরে ঢুকে তাদের সমস্ত শরীরের মাংস খেয়ে ফেলে যার ফলে সবাই মারা যায়। প্লেনের অটোপাইলট সিস্টেম প্লেনটিকে সফলভাবে বোস্টনের লোগান এয়ারপোর্টে অবতরন করে। কিন্তু দেখা গেল প্লেনের ভেতরে একজনও বেঁচে নেই, পাইলট, ক্রু মেম্বার থেকে শুরু করে একদম শেষ সীটের যাত্রী পর্যন্ত প্রত্যেকের শুধু কংকালটা সীটের সাথে আটকে পড়ে আছে। তখন Phillip Broyles কে হেড বানিয়ে কয়েকটি ফেডারেল এজেন্সি মিলিয়ে একটি সম্মিলিত টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয় এই অদ্ভুত ঘটনার রহস্য উদঘাটনের জন্য, যেখানে এসে যোগ দেয় এফবিআই এর স্পেশাল এজেন্ট Olivia Dunham। তদন্ত করতে গিয়ে ঘটনাক্রমে তার পার্টনার এবং প্রেমিক John Scott মারাত্নকভাবে কেমিকেল বার্ণের স্বীকার হয়।

এই অবস্থায় তাকে সাহায্য করতে পারে একজন মাত্র সায়েন্টিস্ট Walter Bishop, যে কিনা আবার গত ১৭ বছর ধরে মানসিক হাসপাতালে বন্দী। তাঁকে ছাড়িয়ে এনে তার সাহায্য নিতে হলে আবার দরকার তার বাউন্ডুলে ছেলে Peter Bishop কে, যে আবার এমআইটি ড্রপআউট অসম্ভব ট্যালেন্টেড একজন, যার জীবন চলে মিডেলইস্টের বড় বড় শেখদের সাথে দুইনম্বুরী কাজ করে। এদের সাথে এসে যোগ দেয় অলিভিয়া ডানহাম এর এসিস্ট্যান্ট আরেকজন ট্যালেন্টেড ফেডারেল এজেন্ট Astrid Farnsworth। অলিভিয়া ডানহামকে তার পার্টনার এর জন্য কিউর খুঁজে পেতে সাহায্য করার জন্য তার বস ফিলিপ ব্রয়েলস খুলে দেয় হার্ভাড ইউনিভার্সিটির বেসমেন্টে অবস্থিত ওয়াল্টার বিশপের পুরোনো ল্যাবরেটরী, যেখানে ওয়াল্টার বিশপ এবং তার আরেক পার্টনার William Bell মিলে Fringe Science এর ওপর গবেষনা চালাতো। তাদের কাজই ছিলো প্যারানরমাল এলিমেন্ট নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা।

এদিকে ফিলিপ ব্রয়েলসের কাছ থেকে অলিভিয়া জানতে পারে ফ্লাইট ৬২৭ এর দুর্ঘটনা এর আগে ঘটে যাওয়া এরকম আরো অনেকগুলো অদ্ভুত ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি, যাকে সম্মিলিতভাবে The Pattern নামে অভিহিত করা হয়। অলিভিয়া আরো জানতে পারে এর পেছনে Massive Dynamic নামে এক মাল্টি বিলিওন ডলার কর্পোরেশনের হাত থাকতে পারে যার মালিক আবার ওয়াল্টার বিশপের পূর্ববর্তী পার্টনার উইলিয়াম বেল। ম্যাসিভ ডায়ানামিকের কাজ হচ্ছে হাইটেক ফিল্ডে বিভিন্ন রিসার্চ পরিচালনা করে নিত্য নতুন টেকনোলজী এবং অস্ত্র বানানো। অলিভিয়া তদন্ত করতে করতে পৌছে যায় মাসিভ ডায়ানামিকের সিইও Nina Sharp এর কাছে। নিনা শার্প তাকে সবরকম সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দেয়।

পরবর্তীতে এই ফিলিপ ব্রয়েলস, নিনা শার্প, অলিভিয়া ডানহাম, এস্ট্রিড ফার্ণসওর্থ, ওয়াল্টার বিশপ এবং পিটার বিশপকে নিয়েই গঠিত হয় Fringe Division যাদের একমাত্র কাজ হয়ে দাঁড়ায় "দি প্যাটার্ণ" এর রহস্য ভেদ করা। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ এই সিরিজের প্রতিটি সীজনে আছে অদ্ভুত কিন্তু প্রায় বাস্তবসম্মত সায়েন্সফিকশন থিউরির ব্যাবহার। এতে আছে Cortexiphan এর মতন ড্রাগ ব্যাবহার করে মানুষকে সুপার হিউম্যান এবিলিটি এনে দেয়া, পৃথিবীর মাঝে উইক পয়েন্টগুলো খুঁজে বের করে পোর্টাল সৃস্টি করে Parallel Universe এ পাড়ি দেয়া এবং তা করতে গিয়ে দুই পৃথিবীকেই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করিয়ে দেয়া। দেখা যায় মানুষ এবং মেশিনের সমন্বয়ে তৈরি Shape-shifter, যারা ইচ্ছেমত যেকোন মানুষের অবয়ব ধারন করতে পারে! আবার কোন সীজনে দেখা মেলে মানব জাতির উন্নত ভার্সন The Observer দের যারা Time Travel করতে পারে ইচ্ছামতন। আরো দেখা যায় উইলিয়াম বেলের গড হবার চিন্তাভাবনা থেকে মানুষ এবং প্রানীজগতের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে এক হাইব্রিড প্রজাতি তৈরি এবং আরেকটি Brave New World এর সৃস্টি! পাঁচ সীজনের এই সিরিজটি একবার দেখতে বসলে সবগুলো সীজন শেষ না করে আপনি উঠতেই চাইবেন না! এই সিরিজ দেখতে গেলে আপনার মনে হবে আমরা মানুষেরা চাইলেই বিজ্ঞানের সাহায্যে আমাদের পৃথিবীকে কোথায় নিয়ে যেতে পারি।

আবার জ্ঞান-বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষে পৌছানোর পর যখন মানুষ আর মানুষ থাকে না, মানুষের সমস্ত মানবিক দিকগুলো অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে, তখন আবার সবকিছু ছেড়েছুড়ে দিয়ে মানুষ আবার তার আগের জায়গায় ফিরে যাওয়ার জন্যও কিইনা করতে পারে! এছাড়াও আছে এক পিতা এবং তার পুত্রের মধ্যকার অসাধারন এক সম্পর্ক, যেখানে বাবা তার ছেলেকে যেকোন মুল্যে তার কাছে রাখতে চায়, আর ছেলেও যত অভিমানই করুক না কেন, সবশেষে আবার তার বাবাকেই বুকে টেনে নেয় পরম ভালোবাসায়। আছে এক প্রেমিক আর তার প্রেমিকার অপরিসীম ভালোবাসার টানে এক জুটিতে আবদ্ধ হবার এবং জীবনের শেষ মুহুর্তটি পর্যন্ত একসাথে থাকার অঙ্গীকার, আবার একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে সেই মানুষগুলোরই প্রতিশোধপরায়ন হয়ে ওঠার গল্প। এমনই নানা চড়াই-উৎরাই আর ঘটনাবহুল কাহিনীর মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে অনন্য এই টিভি সিরিজ Fringe। Fringe Season 1 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 1 Fringe Season 2 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 2 Fringe Season 3 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 3 Fringe Season 4 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 4 Fringe Season 5 ডাউনলোড লিংকঃ Complete Season 5 তো, আর দেরি কেন? এখনই ডাউনলোড করুন আর হারিয়ে যান সব সম্ভবের এক অজানা পৃথিবীতে! দেখা হলে কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না! ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।