পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/ আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন:
ادْعُ إِلَى سَبِيلِ رَبِّكَ بِالْحِكْمَةِ وَالْمَوْعِظَةِ الْحَسَنَةِ وَجَادِلْهُمْ بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعْلَمُ بِمَنْ ضَلَّ عَنْ سَبِيلِهِ وَهُوَ أَعْلَمُ بِالْمُهْتَدِينَ
- তোমরা মানুষদেরকে তোমার প্রভুর দিকে আহ্বান করো হিকমতের মাধ্যমে এবং সৎ সৎ উপদেশের মাধ্যমে। আর যদি কখনো তদের সাথে আলোচনা বা তর্ক করার প্রয়োজন পরে তাহলে সর্বোত্তম পন্থায় তাদের সাথে আলোচনা করো। (তুমি তাদের কথা শুনো এবং তোমার কথা বলো)। - আর নিশ্চয়ই তোমার প্রভু ভালকরেই জানেন কারা তার দীন থেকে সরে গিয়েছে এবং কারা তার দীনের উপর আছে।
(এ বিষয়টি তোমাদের না)
তাবলিগ জামাতের মানুষেরা এই আয়াতটি মোটামোটি ভাবে পালন করে থাকে। তারা মানুষের নিকট দাওয়াত নিয়ে যাবার আগে অনেক গুলো বিষয় খেয়াল রেখে তারপর অগ্রসর হয়। যেমন:
যার নিকট দাওয়াত নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তার মানসিক অবস্থা বর্তমানে কেমন। তার ব্যস্ততা কতটুকু। সে কি কথা বলার মুডে আছে কি নাই।
সর্বোপরি সে কি দীনের কথা শুনার মতো সময় দিতে পারবে কি না। এই সবগুলো বিষয় লক্ষ রেখেই তবে মানুষের নিকট দাওয়াত নিয়ে তাবলীগের লোকজন অগ্রসর হয়। এতে কাজ হোক না হোক অন্তত হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। যেমনটা হয়েছে হেফাজতে ইসলামের পাঁচ ই মে'র কালো রাত্রে।
উপরের আয়াতে হেকমত শব্দটি ব্যপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
যাকে সঠিক সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করে শেষ করা যাবে না। তবে মোটামোটি ভাবে বলা যায়, উভয়ের মাঝে সম্মানসুচোক ব্যবহারের মাধ্যমে সঠিক আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করে তবেই কারো নিকট দাওয়াত নিয়ে যাওয়া উচিত। (তা না হলে তারা আল্লাহর কালামের সাথে বেয়াদবি করতে পারে। ) হ্যা, তারপর যদি তারা দাওয়াত গ্রহন না করে তবে জেনে রাখো যে, আল্লাহ তায়ালা জানেন যে তারা আল্লাহর দীনের উপর নাই। (এখানে এটাও বলা সম্ভব যে: মানে তোমরা এটা নিয়ে এতো বাড়াবারি করো না)
- এখানে বাংলাদেশের অন্যতম আলেমে দীন আল্লামা শফি সাহেবের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করা আমার উচিত না তবুও একজন দেশ প্রেমিক ব্লগার হিসেবে দু'একটা মনের কথা লিখছি মন কে বুঝ দেয়ার উদ্দেশ্যে।
---
কিছু চড়ম বাস্তবতা:
বাস্তবতা এই যে- শুধু বাংলাদেশই নয় বরং ভারত পাকিস্তান ও বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরাট একটা পরিবর্তন আসা এখন সময়ের দাবী। দূর্নীতির মাউন্ট এ্যভারেস্টে উঠা এই তিন দেশের শাষন ব্যবস্থা একেবারেই অগ্রহন যোগ্য। এটা আজকের সৃষ্টি নয়, বরং ভারতবর্ষ থেকে ইংরেজরা চলে যাবার পরথেকেই চলে আসছে। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা দূর থেকে এসে আমাদের উপর জুলুম করতো কিন্তু তৎপরবর্তী শাষকরা ঘরে বসে আমাদের উপর জুলুম করছে। আমাদের ঠকাচ্ছে।
শুধু মাত্র নিজেদের দলের শক্তি বাড়াতে তারা গ্রমের ছোট্ট ছেলেটিকেও ডেকে নিয়ে যাচ্ছে মিছিলে। তারপর তাদের হাতে তুলে দিচ্ছে অস্র। ক্ষমতাসীন দলের কলেজে পড়ু্যা ছেলেটির হাতে বন্দি এলাকার সব নিরস্র নিরাপরাধ মানুষ। এই কালচার পরিবর্তনের কোনই আভাষ নেই বরং দিন দিন কলেজ থেকে হাইস্কুলের ছেলেরাও হাতে পেয়ে যাচ্ছে অস্র। এটা শুধুমাত্র নিজেদের দলের ক্ষমতা বৃদ্ধির নেশায়।
ক্ষমতায় দীর্ঘদিন থাকার আশায়। সরকারে যেই আসুক এই নীতি থেকে ফিরে আসার কোন ইংগিত কেহ দিচ্ছে না। যারফলে সাধারন মানুষের মনে আতন্ক ভর করছে অনেকদিন থেকেই। এই আতন্ক থেকে মুক্তির এক মাত্র পথ তরুনদের জাগরন। সেই পথের প্রথম দড়জা খোলে দিয়েছে আরবের তরুনেরা।
আসলে তরুনদের কোন দেশ নেই নেই কোন সীমানা। তাদের সকলের বুঝ এক। তারা কেবল মানুষের মুক্তির গান গায়। তাই এক তরুন মাথা উচু করে দাড়ালে তার সাথ দেয় হাজারো তরুন। সে যে কোন সমাজের হোক না কেন।
হোক না যে কোন ধর্মের। তাই আরবের বসন্তের পর স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের অন্চলে একটি তরুন জাগরন আশা করেছিল সবাই। কিন্তু আমাদের তরুনরা রাজনীতি দ্বারা এতো বেশি প্রভাবিত যে রাজনীতির সৃঙ্খল ভেংগে সাম্যের গান উচ্চ কন্ঠে গাওয়ার সাহস পাচ্ছে না। এমন সময় শাহবাগের তরুনদের আবির্ভাব হলো। তাদের নিকট চাওয়ার ছিল অনেক কিছু।
সাগর সম ক্ষুধা নিয়ে মানুষ তাকিয়ে ছিল তাদের পানে। সবাই ভাবছিল তরুনরা মুখ যখন খুলেছে এবার বুঝি সকল অন্যায়ের প্রতিবাদ করবে। কিন্তু এখানেই মানুষের মনের সমস্ত ক্ষুধা মিটল না। ঠিক এমন সময় আবার কন্ঠ উচু করে কথা বললো 'হেফাজতে ইসলাম। ' বাংলাদেশের সাধারন মুসলমানের অনেকেই হেফাজতের ১৩ দফা না পড়েই তাদের সাঠে কন্ঠ মিলালো।
কারণ, তারা রাজনীতির একটা পরিবর্তন চায়। অনেকে হেফাজতের ১৩ দফা আদায় চায় অনেকে চায় রাজনৈতিক অমুল পরিবর্তন, সেটা যার হাত ধরেই আসুক। বিরোধী দলও নিজেদের ভোটের লাভ দেখে আন্ডা দেখিয়ে সবাইকে নিয়ে এলেন শাপলা চত্তরে। সরকারি দল দান্ডা দিয়ে হেফাজতকে পাঠিয়ে দিলেন শুরুর চেয়েও পিছনে।
---
কোথায় কোথায় হেকমতের ভূল:
হেফাজতে ইসলাম দাবি করছে তাদের কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নাই।
তারমানে এটা সম্পুর্ন আল্লাহ তায়ালাকে খুশি করার উদ্দেশ্যে তারই দীনকে প্রতিষ্ঠিত করার দাবি বা দাওয়াত। তাহলেতো অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার দেয়া রুল (উপরোল্লেখিত আয়াত) মেনে তবেই দাওয়াত নিয়ে যেতে হবে।
১) সময় অনুকূলে ছিল না।
- সামনে নির্বাচন। কাজেই এখন যে কোন আন্দোলন, মিছিল, মিটিং সবই নির্বাচন দ্বারা প্রভাবিত হবে।
আপনি না বললেও আরেকজন বলবে এটাই স্বাভাবিক।
২) পরিস্থিতি অনুকুলে ছিলো না।
- ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা রাজাকার সমস্যা। সেই বিচার কার্যক্রম চলছে এবং এই বিচারের প্রধান আসামীগুলো কোন এক ইসলামী দলের প্রধান। যাদের রেপুটেশন দেশের ভিতর বেশি ভাল না।
এমত অবস্থায় তারা আপনাদের সাথে থাকলে আপনাদের দাবি কখনোই সচ্ছ হবে না, মানেন আর না মানেন এটাই স্বাভাবিক।
৩) যাদের নিকট দাবি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে (মানে সরকার পক্ষ) তারা বলছে আলোচনা করা হবে। যদিও তারা সঠিক কোন দিক নির্দেশনা দিচ্ছিলো না তথাপিও যেহেতু অনেকদিন আপনারা অপেক্ষা করতে পেরেছিলেন তাহলে কি তাদের আরো কিছুদিন সময় দিয়ে আলোচনার পরিবেশ তৈরি করা যেত না।
৪) الْمَوْعِظَةِ الْحَسَنَةِ বা উত্তম বাক্যালাপের অভাব। শাপলা চত্তরে নিজেরা মাইক ভাড়া করে দেশের প্রধান প্রধান আলেমরা অনেক ক্ষেত্রেই ভাষা সংযত করতে পারে নি।
তারা কথায় কথায় হুমকি ধামকি দিয়ে বক্তব্য রাখছিল। এটাতো সত্য যে ইসলামা কখনো তরবারীর দ্বারা প্রসার হয় নি, ইসলাম প্রসার হয়েছে এর আদর্শের মাধ্যমে। তবে কেন আদর্শ দূরে রেখে হুমকি ধামকি? এমনিতেই আলেমরা একটু শক্ত হয়ে দাড়ালে তাদের জঙ্গি বলে আখ্যায়িত করা হয়।
৫) কাদের জন্য দাওয়াত দিচ্ছেন। মনে রাখতে আপনারা যদি বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চান তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশীদের সাথে ভাল ব্যবহার করে তাদের মন জয় করতে হবে।
সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, এ দেশের কৃষ্টি কালচার, ও ঐতিহ্যকে সম্মান দেখিয়েই চলতে হবে। কিছু কিছু বিষয় ভাল না লাগলে স্কিপ করে যেতে হবে কিন্তু তাকে অবজ্ঞা করা চলবে না।
৬) বাচাঁও ঈমান বাচাঁও দেশ আহমদ শফির নির্দেশ।
তবে কি সবাই আল্লাহর নির্দেশে পালন করতে শাপলা চত্তরে যায় নি? কেন এমন শ্লোগান? কেন এমন ব্যানার?
৭) মানুষকে ভূল বুঝানো: পাঁচ ই মে'র বিক্ষোভের আগে সাধারন মানুষকে যা ইচ্ছা তা বুঝানো হয়েছে। আপনাদের ছেলেরা মানুষদের বুঝিয়েছে ব্লগার মানেই নাস্তিক।
নাস্তিক মানেই তাদের ফাসিঁ দেয়া ঈমানি দায়িত্ব। মসজিদে মসজিদে এমন অনেক ভূল বুঝিয়ে মানুষের সাপোর্ট সংগ্রহ করার চেষ্টা করা হয়েছে।
৮) আপনারা বারবার বলছেন জামাত শিবিরের সাথে আপনাদের কোন সম্পর্ক নাই তাহলে কিভাবে শিবিরের সবচেয়ে বড় অনলাইন একটিভিষ্ট টিম বাশের কেল্লার বিশাল ব্যানার আপনাদের মিটিং এর সামনে থাকে?
৯) অনলাইনে মিথ্যাচার: আপনাদের অনলাইন এ্যকটিভিষ্ট টিম শিবিরের বাশের কেল্লার সাথে মিলে দুনিয়ার ডাহা ডাহা মিথ্যা প্রচার করে চলেছিল। তারা এক জাগার ছবি আরেকজাগায় লাগিয়ে মানুষের করুনা পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল। আরে ইসলাম কি করুনা পাবার ধর্ম? ইসলাম কি মিথ্যা প্রচারনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করতে হবে? ইসলাম হলো সত্য ধর্ম সুতুরাং সবসময় সত্বের উপর থাকতে হবে এতে বিজয় আসুক আর নাই আসুক।
১০) শিশু কিশোর কেন আন্দোলনে। না বালেগ ছেলে পেলে যাদের অনেকের উপর নামাজই ফরজ হয় নাই তাদের নিয়ে আসছেন কয়েকটি নফল বাস্তবায়নের উদ্দশ্যে। কেন?
--
অনেকে বলছেন এটা আমাদের পরাজয় নয়;
অনেকে বলবেন এটা আমাদের পরাজয় নয় বরং যারা মারা গিয়েছে তারা শহীদ হয়েছে। আমরা যারা লড়াই করেছি তারা আল্লাহর পথে লড়াই করেছি। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন:
- আজ যদি আল্লাহর রাসুল জীবিত থাকতেন আর তার অনুসারিরা যদি এভাবে মার খেয়ে ফিরে আসতো তাহলে কি তিনি আনন্দ পেতেন না কষ্ট পেতেন?
আপনারা বক্তব্যে বার বার বলেছেন আমরা শহীদ হৈতে এসেছি, কিন্তু কেন?
আপনাদের কি গাজী হইতে আশা করে না?
ইসলামের পথে আর কতো মার খাবে আলেম সমাজ?
কেন ইসলামের সেনানীরা বার বার পরাজয় বরন করবে?
কেন আল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত জাতি সমাজে তৃতীয় শ্রেনির মানুষের মর্যাদা ও পাবে না?
কেন সারা জীবন সাদা সিদে জীবন যাপন করা মুমিন ব্যক্তির ছেলেটি পুলিশে বারিতে অংগহানি হয়ে পরে থাকবে সারাজীবন?
কেন চটপটে ছেলেটি ঈদের মাঝে আনন্দ বাদ দিয়ে ছুড়ি হাতে নিয়ে চামড়ার জন্য দৌড়াবে সরাবছর খানা জারির রাখার লোভে ?
কেন সুন্দর সুন্দর নাম থাকা সত্বেও ছোট্ট ছেলেটিকে হুজুর বলে ডাকবে? তবে কি কোথাও ভূল হচ্ছে??
২০১৩ সালে এসে গনতান্ত্রীক এই বিশ্বে জোড় করে কি কোন আইন পাশ করিয়ে সেটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব? কোথায় আমাদের দূর্বলতা সেটা খোজার সময় হয়ত এসেছে।
--
হেফাজতে ইসলামের জন্য একটি বার্তা:
আপনারা অবশ্যই জানেন যে মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুড হলো বিশ্বের সকল ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোর আদর্শ। হুসনি মোবারকের পতনের পর মুহাম্মদ মুরসির নেতৃত্বে ব্রাদারহুড ২৩৫ টি আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা ও দলীয় সংখ্যা গরিষ্ঠ থাকার পরও ব্রাদারহুডের মুহাম্মদ মুরসি এখন পর্যন্ত মুখ দিয়ে বলার সাহস করে নাই যে আমরা ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবো। কাজেই বিষয়টি খুব খেয়াল করে চলতে হবে।
যদি এমন হতো:
আপনাদের ডাকে কম করে হলেও সারা দেশে ৩০ থেকে ৪০ লাখ ছেলে পেলে সারা দিয়েছে।
যদি ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি এই ৪০ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ ডাক্টার থাকতো? যদি ২ লক্ষ ইন্জিনিয়ার থাকতো? যদি ২০ হাজার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেফেসর হতো? যদি সরকারের বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ে আপনাদের কয়েক হাজার লোক থাকতো তবে কি আজ রাতের অন্ধকারে আপনাদের উপর কেহ গুলি ছুড়ার সাহস পেতো? যদি সেনাবাহিনির উচ্চ পর্যায়ে আহমদ শফির ছেলে থাকতো তবে কি সে এই ধ্বংস যজ্ঞ চালানোর অনুমতি দিতো? দিতো না। তখন আপনাদের বলতে হতো না যে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি। আপনারা তখন একটা দাবি মুখ দিয়ে বের করতেন দেখতেন সাথে সাথে সেই দাবি আদায় হয়ে গেছে। তখন ইসলাম অবমাননাকারি বিচার চেয়ে মুখ ব্যথা করতে হতো না কারন তখন কেহ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম কে নিয়ে কটুক্তি করার সাহসই পেতো না। দেশেও এমন কালো ছায়া পরে থাকতো না।
মানুষের মন ভরাক্রান্ত থাকতো না। সোনারবাংলাদেশে গড়া তখন অনেক শহজ হতো। আপনারাই পারতেন সোনার বাংলাদেশ গড়ার ডাক দিতে। মানুষ আপনাদের সাপোর্ট দিতো। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।