বেপোয়া মানুষ
========================
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ (রিজার্ভ) বেড়েই চলছে। রেকর্ড ভেঙে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন রেকর্ড। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ এখন এক হাজার ৬০০ কোটি ডলার ছেড়ে গেছে। দেশে বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে, যেমন- বন্যায় ফসল তলিয়ে গেলে বা খরায় ফসলের ক্ষতি হলে উৎপাদন মারাত্মক ব্যাহত হয়। আপদকালীন এ সকল সঙ্কট মেটাতে সাধারণত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রাখা হয়।
আবার রিজার্ভ একটি দেশের বিদেশী দেনা মেটানোর মানদণ্ড হিসেবেও বিবেচিত হয়। আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী সাধারণত তিন মাসের ব্যয় মেটানোর জন্য বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণে রাখার প্রয়োজন হয়। কোনো দেশে এরকম থাকলে তখন ঝুঁকির মুখে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। আপদকালীন সঙ্কট মেটানোর বাইরেও বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ রাখতে হয়। যেমন- স্থানীয় মুদ্রার সাথে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে রিজার্ভ বেশি রাখার প্রয়োজন হয়।
বর্তমান সরকারের যুগোপযোগী জনশক্তি রপ্তানী দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রেকর্ড পরিমাণ মজুদকে তরান্বিত করেছে যা ভবিষ্যতে দেশের অর্থনীতিতে একটি বিশাল ভুমিকা রাখবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।