কত কত কতদিন পরে............
ফুল পরীটা একদিন উড়তে উড়তে ঘুরতে ঘুরতে চলে এসেছিল তোমাদের এই গল্প কথার আসরে। তারপরে.....................তারপরে আবার উড়তে উড়তে উড়তে ঘুরতে ঘুরতে ঘুরতে............কত জায়গায় যে গেলাম, তার বুঝি আর ইয়ত্তা নাই। কত কিছু দেখলাম আর কতকিছু শিখলাম!
মেঘের দেশে...ফুলের দেশে...পাখির দেশে...পরীর দেশে...আর তারপরেতো আমার এত্ত এত্ত বন্ধু হয়ে গেল। সবাইকে নিয়ে হেসে খেলে নেচে গেয়ে.................তাই বলে কি আমি আমার পুরনো বন্ধুদের ভুলতে পারি, হ্যাঁ? এরজন্যইতো আবার উড়তে উড়তে চলেই এলাম।
আচ্ছা শোনো, এখন আমার সব নতুন বন্ধুদের গল্প বলি।
প্রথমেতো মেঘের দেশে গেলাম। আর মেঘেরা দেখি কত রকম চেহারা নিয়ে আকাশের এ মাথা ও মাথা কেবল ভেসেই চলেছে।
এই মেঘটা দেখোই না। কেমন একটা পাকনা বুড়ো খরগোশ সেজে বসে আছে।
আর এই মেঘটাতো সেজেছে একটা ভাবুক দরবেশ।
আরে বাহ........আকাশ দিয়ে যাওয়ার জন্য দেখি একটা গাড়ি গাড়ি মেঘও হাজির।
আর এই মেঘটাকে দেখো। যেন এক্ষুণি উড়াল দেবে সুপারম্যান
এরপরে দেখি কত কত পাখি
দুষ্টু দুটা হাঁসের ছানা
কফি মগেই কেমন সাঁতার কাঁটছে
এই দুজনতো............ভালবাসায় একেবারে মশগুল
আর এই দুষ্টু পাজীটাকে দেখোই না। কি সাহস! এক্কেবারে বিল্লিটার পিঠের ওপর চড়ে বসেছে
বন্ধুরা মিলে একসাথে গুজুর গুজুর করতে যে কি মজা
আর আমার পরী বন্ধুরাতো সারাদিন হেসে খেলে নেচে গেয়েই পার করে দিল। কত মজাই না ওরা করে সব।
এই লক্ষ্মী পরীটা.....ঠিক আমার মতন.........
সব ফুল গাছের যত্ন নিচ্ছে কেমন।
এইখানে দুই বান্ধবী আবার চায়ের আসর বসিয়েছে। উফ একটু বসেই যাই। কত্ত ঘুরলাম
এই পাকনা বুড়াটাকে দেখো। বুড়ির জন্য এত্তগুলো ফুল নিয়ে এসছে।
এখন আর ভাল না বেসে উপায় কি?
আমার লক্ষ্মী পাকনীটা! মাথা ভর্তি ফুল নিয়ে কি খুশি!
আমি আমার সব বন্ধুদের এত্ত ভালবাসি। তাইতো সবাইকে নিয়ে হেসে খেলে নেচে গেয়ে সারাবেলাই কাটিয়ে দিতে চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।