আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সুন্দরগঞ্জের চন্ডিপূরে আবারও তিস্তার তীব্র ভাঙ্গন



ভাঙ্গছে নদী, উজার হয়ে যাচ্ছে বসতভীটা। শেষ সম্বলটুকু হারানোর বেদনায় মূহ্যমান সবাই। কোথায় যাব, কি করব, এই চিন্তায় সবার মাথায় হাত। তবুও নীরব প্রসাশন। এমনি চিত্র গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজলোর চন্ডিপূর ইউনিয়নের উজানবোচাগাড়ী গ্রামের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের।

সুন্দরগঞ্জ উপজেলাটি মূলত ১৫টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে তারাপূর, বেলকা, কাপাঁশিয়া, চন্ডিপূর ও হরিপূর ইউনিয়নকে তিন দিক থেকে বেষ্টন করে আছে খরস্রোতা তিস্তা। কাপাঁশিয়া ও হরিপূরকে তিস্তার কড়ালগ্রাস গিলে ফেলার পর এখন শুরু হয়েছে চন্ডিপূর ইউনিয়নের পালা। এ ইউনিয়নের উজান বোচাগাড়ী, কাপমারের ভীটা, বাংলাবাজরের অধিকাংশ এলাকা এখন তিস্তার গর্ভে। এলাকাবাসী জানায়, খরস্রোতা তিস্তা নদীর বড় সমস্যা পানি বাড়ার সাথে সাথে এর ভাঙ্গন শুরু হয় এবং পানি কমার সময় এর ভাঙ্গনের তীব্রতা আরো বেড়ে যায়।

এলাকার রফিকুল ব্যাপারী বলেন, বাপের আম্বল থেকে এ যাবৎ ছয় বার ভাঙ্গছে, শেষবারে বাধে ঘর তুলছি এবার বাধ ভাঙ্গলে কই যামো? আমাদের নদী ভাঙ্গন কেউ দেখতে আসে না। (ছবি সংযুক্ত)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।