আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দন্ত্যস রওশনের শ্রেষ্ঠ অনুকাব্য

সামু কি ছিল, আর কি হয়ে গেল !

সবগুলোই অনুকাব্য ডট কম থেকে কপি পেস্ট করা হয়েছে, ওই সাইটে আরো ঘাটি আছে। ১ আগুন লেগেছে আগারগাঁয় জল ঢাল ক্যান আমার গায়। ২ বীণার মা বিষয়টা রেখো নলেজে শুক্রবারে মেয়ে কেন যায় কলেজে। ৩ ছেলেটা বাদাম ছিলিত মেয়েটা বাদম গিলিত বাদাম হইল শেষ মেয়েটা নিরুদ্দেশ। ৪ এমনই চুলোচুলি উঠে যায় মাথার খুলি মাথার ভেতর মগজ নাই।

চুলোচুলির কারণ তাই। ৫ তাহারা দুজন যমজ বোন উহারা দুজন যমজ ভাই ডেটিংয়ে প্রেমিক পাল্টে গেল আপন জনকে চিনে নাই। ৬ দিতে দিতে আমি হলাম লুজার তোমার সেটা বুদ্ধি নাই তো বোঝার। ৭ বিকেলে এসো চুম্বন দেব ঠোঁটে যদি কপালে একটু আড়াল জোটে। ৮ এ বাড়ির ছাদে পাঞ্জাবি ও বাড়ির ছাদে সেলোয়ার দুটোকে এক করার সাধনায় সালমা ও দেলোয়ার।

৯ শুনে হই মর্মাহত মেয়েটা বিবাহিত। ১০ গোলাপি তুই পারলে আসিস বাসায় কয়েল আছে কামড়াবে না মশায়। ১১ সকালে যায় রোকেয়ায় বিকেলে যায় নাহারে ছেলেটা বোঝে না হায় ভালোবাসে সে কাহারে। ১২ ধনধান্য পুষ্পে ভরা পুষ্প দিয়ে খাইছি ধরা। ১৩ ভাইরে আমি ভীষণ ভীষণ ঈর্ষাকাতর গন্ধ লাগে কেউ কখনো মাখলে আতর।

১৪ কী বলিব সুন্দরীর রোজনামচা চারিদিকে শুধুই তাহার চামচা। ১৫ তোরা যে যা বলিস ভাই আমার হাজার ইউনূস চাই। ১৬ বুঝিনি তো আমি ভয়ে থাকে স্বামী। ১৭ এ জগতে ছেলে আছে যত মেয়ে দ্যাখে সবাই আমার মতো। ১৮ রাম-রহিমের দোস্তি দরকারি ভাতে যেমন লাগে তরকারি।

১৯ ইকরি মিকরি চাম চিকিরি আজ বড়লোক কাল ভিখিরি। ২০ বসে খেলে শেষ হয়ে যায় রাজার গোলা কী বলিব তুই তো আমার ভাইয়ের পোলা। ২১ তুমি বাসলে এক দিন আমি বাসি দুই তুমি দিলে গাঁদা আমি দেব জুঁই। ২২ বিপদেও ছোটে না তাহারে কয় দোস্ত হাড্ডিতে যেমন থাকে বুইড়া গরুর গোস্ত। ২৩ নিজেকে চেনা যায় না যতই দেখ আয়না।

২৪ নয়নের মাঝখানে নিয়েছ যে ঠাঁই কেন আমার ঘাটে কোনো জায়গা নাই। ২৫ তুমি স্লিম আমি ভীষণ মোটা আর হলো না এক রিকশাতে ওঠা। ২৬ তুমি মহান ভুলতে পারি না যে লোডশেডিংয়ে এসেছিলে সাঁঝে। ২৭ ভালোবাসা সবকিছুরই মূলে তাই তো চিনি পানিতে যায় গুলে। ২৮ রিকশায় তারা ঘুরিত হাতে হাত তারা ধরিত এখন মেয়েটা গাড়ির সঙ্গে জড়িত।

২৯ জন্ম হোক যথাতথা পয়সা-পাতিই বড় কথা। ৩০ প্রিয় চোখের জল দিয়ো ঠিক ঠিক কলের জলে বড্ড আর্সেনিক। ৩১ মনের কথা যদি আগে বুঝতে তুমি আদর করতে মুক্ত হস্তে। ৩২ কৃষ্ণের গোপিনী ছিল প্রায় দুই হাজার আমার তিনটে_তাতেই সমাজ বেজার। ৩৩ ভার্সিটিতে রাধাচূড়ার বন্যা কৃষ্ণ দেখে ফরসা ফরসা কন্যা।

৩৪ তোমাকে বোঝে এমন বুদ্ধি কারও নাই বাঙালি চাকমা ব্রিটিশ কিংবা গারো নাই। ৩৫ তোমার জন্য কাঁদতে পারি বাঁধতে পারি ঘর তবু তুমি আমায় দেখে দাঁত করো কড়মড়। ৩৬ সংসার উৎপাত নানা খুঁটিনাটি প্রেম বলে তোর মুখে মারি চাটি। ৩৭ নিজ চেহারার ভীষণ ভক্ত আয়না দেখি পাঁচ ওয়াক্ত। ৩৮ তোমার বন্ধুত্ব আমি পাইলে নুন লাগবে না কোনো ডাইলে।

৩৯ জল পিপাসায় মরেও জলে মুখ দিল না লালন জানত মেঘনার জল ফুটানো ছিল না। ৪০ ব্রাজিলের আছে একটা মাত্র পেলে আমাদের আছে হাজার ছেলেপেলে। ৪১ প্রেমিক থেকে স্বামী হয়ে গেলা আমার প্রতি তোমার অবহেলা। ৪২ বললাম হায়, 'আমাকে তুমি অশেষ করেছ। ' জবাব দিলে, 'তুমি আমায় শেষ করেছ।

' ৪৩ আমার সঙ্গে তুই কি যাবি বেলাব বৃষ্টিকে আজ রোদের সঙ্গে মেলাব। ৪৪ মানুষ নামধারী দেখতে কী সুন্দর লজ্জায় গাছ থেকে নেমে যায় বান্দর। ৪৫ আমার ভাগ্য উড়ুত সব প্রেমিকা ফুড়ুত। ৪৬ এই দেশে তো নিয়মনীতির বালাই নাই তাই তো আমি ডাস্টবিনে কফ ফালাই নাই। ৪৭ যখন বিবাহ হয়নি মেয়েগুলার তখন তাদের বাসায় যেতাম রেগুলার।

৪৮ ভেবে দেখলাম জীবনানন্দ দাশ এখন শুধু বনলতাদের লাশ। ৪৯ লাইলি তোমার গিয়াছে চলিয়া মজনু এবার করো গো বিয়া। ৫০ জেনে খুশি হবে পরম প্রিয়তম ইতি, আমি এখন লিখছি স্বরচিত নজরুলগীতি। ৫১ শাড়ি-পাঞ্জাবি পরে রমনায় গিয়ে বসি প্রতিবার বাঙালিত্ব রিনিউ করে আসি। ৫২ দিদিমণি দয়া করে খোঁপা বাঁধবেন? ভুল করে মনে হয় বনলতা সেন।

৫৩ বারবার বোকা হই আমি তো আর পারি না দূর থেকে জরিনাকে মনে হয় কারিনা। ৫৪ পাশাপাশি দুইটা শালিক ডালে শকুন বলে চড় দিব দুই গালে। ৫৫ চাঁদের হাসি বাঁধ ভেঙেছে বুয়ার হাতে গ্লাস ভেঙেছে উছলে পড়ে আলো উঠল পিঠের ছালও। ৫৬ করিয়ো প্রেম ভাবিয়া নইলে পাবে হাবিয়া। ৫৭ মরে গেলে বুঝবেন খুঁজবেন খুঁজবেন।

৫৮ মামা থাকেন মায়ামি ভিসা আমি পায়ামই আমেরিকা যায়ামই মামা থাকেন মায়ামি। ৫৯ টাইনা টুইনা পাস করেছে নাইন পাড়ার দিদিমণিকে বলে হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন। ৬০ তুমি আসবে দু'পায় ফুল গুঁজেছি খোঁপায়। ৬১ ভালোবাসা নেই আর খাঁটি শুধু পড়ে থাকে বিছানা আর পাটি। ৬২ আমি ভীষণ আশাবাদী ভাঙা ডালে বাসা বাঁধি।

৬৩ ডুইবা গেল টাইটানিক কী প্রেম করলি ও মানিক! ৬৪ করুণা কোরো না অরুণা, আমি কিন্তু গরু না। ৬৫ আমি তোমার রোমিও আমার পাশে ঘুমিও। ৬৬ কেউ করে না কেয়ার ক্যামনে করি শেয়ার একা বসে থাকি দোস্ত শুধু চেয়ার। ৬৭ সেদিন ছিলে পার্কে সঙ্গে ছিল আর কে? আর কেউ না মামণি ছিলাম আমরা দুজনই। ৬৮ আমি তখন সবেমাত্র আঠেরো ভক্ত ছিলাম পোকা খাওয়া কাঠেরও।

৬৯ সে ছিল আমার হূদয়ের পরিচিতা বিয়ে হয়ে গেছে বুকে জ্বলে তাই চিতা। ৭০ হয়তো তোকে বেসেই যাব ভালো আমার যখন কুঁচকে যাবে গালও। ৭১ ঘরের ভেতর বসে ছিলেন নারায়ণদায় আমরা দুজন চুমো খেলাম বারান্দায়। ৭২ বাড়ি আছে আছে টাকা-কড়ি আপনাকে কি বিয়ে করতে পারি? ৭৩ এ কথা বৃদ্ধ অরুণদের দুনিয়াটা ভাই তরুণদের। ৭৪ ডোন্ট ওরি তোমার মতো সবাই গলা ধরে মুরগি করে জবাই।

৭৫ সত্যরা আজ শুয়ে থাকে খাটে মিথ্যা তাই লম্ফ দিয়ে হাঁটে। ৭৬ এই দুনিয়ায় কে কার তাহার মধ্যে বেকার। ৭৭ ডেকো না মোরে ডেকো না শাক দিয়ে মাছ ঢেকো না। ৭৮ গলিতে রোজ ঘুরঘুর করে পাড়াতো ভাই মেয়েটি বলে আর পারি না মারা তো যাই। ৭৯ জীবন নিয়ে বড্ড ছিনিমিনি রক্তে সুগার তবু চায়ে চিনি।

৮০ আমি যা চাই তা-ই যদি হতো নিজেই খেতাম থতমত ৮১ প্রতিদিন তুমি আসো সাগরিকা তুমি কি দৈনিক পত্রিকা? ৮২ কান নিয়েছে চিল কাককে মারি ঢিল। ৮৩ রাগ কোরো না বিউটি দেখাই চোখের ডিউটি। ৮৪ বরের সঙ্গে যাচ্ছ বিদেশ নেক্সট উইকে তোমার ফ্লাইট এখন আমি কেমনে থাকি আমার তো হায় হালুয়া টাইট। ৮৫ স্বামী জানে না কারে দেই ভোট সেই সত্য শুনে পায় যদি চোট। ৮৬ ছেলে তো নও ভীষণ এলেবেলে কেমন করে সুন্দরী বউ পেলে।

৮৭ নষ্ট হয়ে গেছে বুয়াকে দিয়ে দাও শরীর খারাপ হবে তুমি টাটকাটা খাও। ৮৮ আমার জীবন থেকে তুমি যখন ফিনিস তখন আমি বুঝলাম তুমি ছিলে কী জিনিস! ৮৯ মেয়ের নাম তিতলি ছেলের নাম মোবারক এবার তারা করেছে ঈদ মোবারক। ৯০ দেখিনি তো গতকাল মনে হয় কতকাল। ৯১ প্রয়োজনে আসি প্রয়োজনে বাসি প্রয়োজনে মামা প্রয়োজনে মাসি। ৯২ তোমায় ছাড়া বাঁচব না আমি তোমায় ভালোবাসি সেই মেয়েটা মরল ঠিকই বয়স যখন হলো আশি।

৯৩ বসে ছিলাম তোমার আশায় কামড়ে দিল ডেঙ্গু মশায়। ৯৪ আক্রান্ত আমি ডেঙ্গুতে, ভর্তি করালে পঙ্গুতে। ৯৫ নুন আনতে ফুরিয়ে যায় পানতা এই কথাটা জানতা তবু কেন রাঁধছ না বউ পোলাও তুমি ভীষণ জ্বালাও। ৯৬ মেয়েটা ভীষণ আলাপী তবে প্রেম খেলাপি। ৯৭ সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি ওরা তো সবাই খারাপ শুধু ভালো আমি।

৯৮ ই-মেইলে জানাই করুণ কিচ্ছে বাবা জোর করে বিবাহ দিচ্ছে! ৯৯ বেগার খাটার নেইকো সময় আর কেউ দেয় না পাঁচটা টাকা ধার। ১০০ গর্বে তার পা পড়ে না মাটিতে তবে ডাক্তার বলেছেন হাঁটিতে।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।