পিতৃহীন মানব জন্মের একমাত্র উধাহরন ঈসা আঃ । যা ঐতিহাসিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত । আধুনিক চিকিৎসা বিজ্গান এ ঘটনার চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়েছে । আমার প্রশ্ন কোনটা সত্য ?
যদি মরিয়ম এর সতিত্য নিয়ে কোন প্রশ্ন না উঠে তবে
ব্যাখ্যাটা এমনঃ একটা ডিম্বানু দুইটা শুক্রানু দ্বারা নিষিক্ত হলে, একটা ব্রুনের ভিতর অন্য ব্রুনটা
{অপেক্ষাকৃত দূর্বল ব্রুনটা, এমনটা ঘটে শুক্রানুর শক্তির তারতম্যের কারনে} সূপ্ত অবস্থায় থেকে যায় । আশ্রয় দাতা ব্রুনটা মেয়ে হলে , এবং মেয়েটা যখন বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত হয় তখন, আশ্রিত ব্রুনটা স্বাভাবিক বাচ্চাদের মত জন্ম নেয় ।
আশ্রয় দাতা ব্রুনটা ছেলে হলে আশ্রিত ব্রুনটা স্বাভাবিক বাচ্চাদের মত জন্ম নেয়ার কোন সুযোগ পায় না । এমন একটা ঘটনা প্রথম আলো পত্রিকায় এসেছিল । অর্থাৎ এটা কোন অনন্য ঘটনা না । তাহলে ধর্ম কেন একে অনন্য ঘটনা ভেবে আল্লাহর বিশেষ নিদর্ষন হিসেবে ব্যাখ্যা করতে গেল ? এটা কি আঁতলামি না ?
পিতৃহীন মানব জন্মের একমাত্র উধাহরন ঈসা আঃ । যা ঐতিহাসিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত ।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্গান এ ঘটনার চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়েছে । আমার প্রশ্ন কোনটা সত্য ?
যদি মরিয়ম এর সতিত্য নিয়ে কোন প্রশ্ন না উঠে তবে
ব্যাখ্যাটা এমনঃ একটা ডিম্বানু দুইটা শুক্রানু দ্বারা নিষিক্ত হলে, একটা ব্রুনের ভিতর অন্য ব্রুনটা
{অপেক্ষাকৃত দূর্বল ব্রুনটা, এমনটা ঘটে শুক্রানুর শক্তির তারতম্যের কারনে} সূপ্ত অবস্থায় থেকে যায় । আশ্রয় দাতা ব্রুনটা মেয়ে হলে , এবং মেয়েটা যখন বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত হয় তখন, আশ্রিত ব্রুনটা স্বাভাবিক বাচ্চাদের মত জন্ম নেয় । আশ্রয় দাতা ব্রুনটা ছেলে হলে আশ্রিত ব্রুনটা স্বাভাবিক বাচ্চাদের মত জন্ম নেয়ার কোন সুযোগ পায় না । এমন একটা ঘটনা প্রথম আলো পত্রিকায় এসেছিল ।
অর্থাৎ এটা কোন অনন্য ঘটনা না । তাহলে ধর্ম কেন একে অনন্য ঘটনা ভেবে আল্লাহর বিশেষ নিদর্ষন হিসেবে ব্যাখ্যা করতে গেল ? এটা কি আঁতলামি না ?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।