বাংলার আলো-জলে ধূলো মেখে বেড়ে ওঠা মুক্তি
আমার যতো প্রেমিকারা নষ্ট নারীর মতো
-নেশায় পাওয়া ভূত ,
লালসার দৃষ্টি আড়াল করে প্লাষ্টিকের হাসি
চোখের কোণে চিকচিক করে ছলনাময়ী...
আরেকটি চোখ মনে পড়ে আমার
যেখানে না পাওয়ার হাহাকার-
সেটা কৈশোরের শুরুতে...
'সেই চোখে অশ্রু ছিল এই চোখে পানি'
চোখগুলো সব ধূর্ত শেয়াল , নিখাঁদ ধোঁকাবাজি
যৌবনের প্রেমিকারা দু'চোখে প্রতারণা মেখে
শরীরটা দুলিয়ে দুলিয়ে হেটে..
চোখের আড়াল হলেই বসে অন্য কোথাও, সঙ্গোপনে।
হৃদয় খোড়ার আর্ত চিতকার আর সন্ধানী দৃষ্টিতে-
অদম্য প্রমিকের কাছে প্রেমিকারা ধরা পড়ে যায়
চোখ ভেসে যায় গোপন অভিষারের অনুশোচনায়!
প্রেমিকারা তারপর আরো বেশী সতী হতে চায়
ডুমুর ফুলের মতো সতীপনায়।
আরেকটি মেয়েকে মনে পড়ে আমার
নিশি পাওয়া কাব্যের মতো ছুটে আসত-
ছিপছিপে সাধারণের এক অসাধারণ ময়ূরী
-ফিরিয়েছিলাম হেলায়!
কাগজফুলের বাগানে বসে, প্লাষ্টিকের পরীদের সাথে
গন্ধহীন এই ফুলের বনে আর কত থাকা যায়!
বন-বাদারে পড়ে থাকা বকুল কুঁড়ি
সন্ধ্যাবেলার হাসনাহেনা, এখনো আমায় পোড়ায়!
(বন্ধুরা এখন নোটের খাতায়, আর প্রেমিকারা
যুত করে হিসেব কষে -আগুন নয়, আলোর দিকে ঝাপায়...)
আগষ্ট ১৮,২০১০।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।