বিকাল সাড়ে ৫টা থেকে বন্দরের কাজকর্ম স্বাভাবিকভাবে চলছে বলে জানিয়েছেন মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিকালে আবহাওয়ার সর্বশেষ বুলেটিনে সতর্কতা সংকেত ৩-এ নামিয়ে আনার পর পরই বন্দও কর্তৃপক্ষ সভা করে কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
“সাড়ে ৫টা থেকে পুরোদমে পণ্য পরিবহনের কাজ শুরু হয়েছে”, বলেন বন্দর চেয়ারম্যান।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মহাসেন বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই বৃহস্পতিবার সকালে বাগেরহাট উপকূল অতিক্রম করার পর আশ্রয়কেন্দ্রে আসা লোকজন বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের প্রভাবে প্রবল বর্ষণে বাগেরহাট শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট ঘরবাড়ি।
টানা বর্ষণে বাগেরহাট শহরের মিঠাপুকুরপাড়, আলীয়ামাদ্রাসা রোড, বাসাবাটি, নাগেরবাজার, মেইনরোড, রাহাতের মোড় ও ডাকবাংলো ঘাট এলাকা পানিতে তালিয়ে যায়।
ঝড়ে শরণখোলার বিভিন্ন এলাকায় কিছু গাছ উপড়ে গেছে এবং সাউথখালী ইউনিয়নের বগি গ্রামে কিছু কাঁচা ও টিনের ঘরের ক্ষতি হয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আতাহার মিঞা বলেন, ঝড়ে প্রাণহানির কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।