বাংলার আলো-জলে ধূলো মেখে বেড়ে ওঠা মুক্তি
(সৈয়দ শামসুল হকের বিখ্যাত উপন্যাস 'খেলারাম খেলে যায়' বইটি পড়ার পর চরম বিরক্ত হয়ে লিখলাম এই কবিতা খানা। এখানে অতি অল্প কথায় বইটির রিভিউ করা হয়েছে। চরিত্র ও ঘটনা সব সেখানকার। বাকিটা কবির ..... )
.....খেলারাম খেলে যায়.....
শামসুল হক শিহরণ ছড়িয়ে দেয়
খেলারাম খেলে যায়।
বন্ধুর ছোটবোন বাবলির বুকের তিল খোঁজার খেলায়-
খেলারাম খেলে যায়।
সুরসুরি দিয়ে যায়।
কাজী সাহেবের ভদ্র মেয়ে লতিফা-
অন্ধকারে পাজামা খুলে গোপনে আসে বাবরের বিছানায়।
খেলারাম খেলে যায়। শিহরণ দিয়ে যায়।
মিসেস নফিস বিবাহিত রমনী-
স্বামীর ক্ষণিক শূণ্যতায় খেলে যায় একাকী বাসায়।
শামসুল হক শিহরণ ছড়ায়। পা থেকে মাথায়।
জাহেদার নগ্ন শরীর তন্ন তন্ন খুঁজে-
বাঁধা পড়ে, স্বর্ণ মন্দিরের দরজার একখন্ড ভেজা কাপড়ে।
খেলারাম খেলে যায় ,দুদিন বাদে মধ্যরাতে
জাহেদার সাথে একাকার হয়ে যায়।
লাজুক বাবলি, কিশোরী লতিফা, বিবাহিত মিসেস নফিস
হোস্টেলের জাহেদা ,আর একজন বাবর-
সবাই খেলে যায়, খেলারাম খেলায়।
সব্যসাচী হক শিহরণ ছড়িয়ে দেয়
বিছানার নিচ থেকে পর্ণোগল্প সরাসরি টেবিলে উঠে যায়।
রাত নেই-দিন নেই, যৌবন শেষ, বার্ধক্যেও-
খেলারাম খেলে যায়। সব্যসাচী খেলে যায়।
.....................................ধ্রুব, আগষ্ট ০৯, ২০১০।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।