প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সংকট কতটা তীব্র তা সর্বজনবিদিত। সরকার মানসম্মত শিক্ষা চাচ্ছেন আবার হাজার হাজার পদ শুণ্য রাখছেন। অর্থাৎ তারা নিজেদের সাথেই প্রতারণা করছেন।
গতবছর রোজার মধ্যে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এক বছর হতে চলল এখন পর্যন্ত নিয়োগ চুড়ান্ত হয়নি।
আবার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। এবছরের প্রথম দিন নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মৌখিক পরীক্ষাও শেষ হয়েছে মাসখানেক হলো। কিন্তু এখনও রেজাল্ট হওয়ার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। নিন্দুকেরা বলাবলি করছে যে, বিভিন্ন জন বিভিন্নভাবে তিন-চার লাখ টাকা করে নিয়েছে।
এখন কার প্রার্থীকে নিয়োগ করা হবে এই নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে। তাই রেজাল্ট হতে দেরী হচ্ছে।
তবে কারন যাই থাক না কেন, অবিলম্বে নিয়োগ দেয়া একান্ত প্রয়োজন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।