ক্লান্ত
চুলে নাকি কবিতা থাকে! কেউ কি শুনেছেন কখনও? আর সেই চুল যখন কেটে নিয়ে যাওয়া হয়, চুলের সাথে সাথে কবিতারাও ঝরে যায়। বিষন্ন রোদের সকালে
প্রতিহিংসা নাকি নিষিদ্ধ সুখের (কাউকে নির্যাতন বা অপদস্থ করার মাঝেও সুখ আছে) তাড়নায় যখন সরল মুখ গুলো কুটিল হয় আর বাতাসে ভেসে বেড়াতে থাকে গোপোন যাতনা, তাকে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হল বয়েসী রাস্তায়, প্রধান সড়কে। আর্তচিৎকার আর আর্তবেদনায় তার, এতটুকু কাঁপল না ঐ মানুষগুলো। এক বিকৃত সুখের মোহে যেন ধর্ষন করা হল তাকে, খোলা বাতাসে, খোলা রাস্তায়, সারি সারি চোখ আর আলোর সম্মুখে।
কাঁচির প্রথম আঁচড় থেকেই নির্বিকার সে, অসহায় পেতে দিয়েছে সে এতদিনের জমানো আত্মমর্যাদা আর দেখো,
কী সহজেই না সব ঝরে গেলো সামান্য কাঁচির আঁচড়ে।
সব চুল ঝরে গেলো।
সব কবিতা ঝরে গেলো।
ঐ চুলে যে তার কবিতা ছিলো!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।