ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব বিশ্ববিখ্যাত ইংরেজ ফুটবল ক্লাব। এদের নিজস্ব মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ড ফুটবল গ্রাউন্ড, ট্রাফোর্ড, গ্রেটার ম্যানচেস্টারে অবস্থিত। সারা বিশ্বের জনপ্রিয়তম ফুটবল দলগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। এদের সমর্থকের সংখ্যা সারা বিশ্বে প্রায় ৩৩০ মিলিয়নেরও অধিক যা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৫%। ১৯৬৪-৬৫ মৌসুম থেকে কেবল ছয়টি মৌসুম ছাড়া ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে এই ক্লাবের গড় দর্শকের সংখ্যা অন্য যেকোন ক্লাবের চেয়ে বেশি।
শুরুতে ক্লাবটি ১৮৭৮ সালে নিউটন হিথ এলওয়াইআর এফ.সি. নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯০২ সালে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার পথে ক্লাবটি কিনে নেন জন হেনরি ডেভিস যিনি এর নাম পরিবর্তন করে রাখেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব.
ইউরোপীয়ান কাপে খেলার পর খেলোয়াড়দের ফিরতি বিমানটি জ্বালানী তেল সংগ্রহের জন্য মিউনিখে নামার পর উড্ডয়নের সময় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। ১৯৫৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত এই মিউনিখ বিমান দুর্ঘটনায় অকালে মৃত্যুবরণ করেন ৮ জন খেলোয়াড় - জিওফ বেন্ট, রজার বার্ন, এডি কোলম্যান, ডানকান এডওয়ার্ডস, মার্ক জোনস, ডেভিড পেগ, টমি টেইলর ও লিয়াম হোয়েলান এবং ১৫ জন অন্যান্য যাত্রী যার মধ্যে ছিলেন ইউনাইটেড কর্মী - ওয়াল্টার ক্রিকমার, বার্ট হোয়ালি ও টম কারি। [২১] বিমানটি প্রথম দুইবার উড্ডয়নের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর তৃতীয়বার চেষ্টার সময় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। রানওয়ের শেষপ্রান্তে বিমানটি পিছলে যায় এবং একটি খালি বাড়ীর সাথে ধাক্কা লাগে।
ইউনাইটেড গোলরক্ষক হ্যারি গ্রেগ দুর্ঘটনার পরও চেতনা হারাননি এবং ভয়ভীতি সামলে নিয়ে তিনি ববি চার্লটন - যিনি মাত্র ১৮ মাস পূর্বে ইউনাইটেডে যোগদান করেছেন এবং ডেনিস ভায়োলেট উভয়কে কাঁধে করে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিয়ে জীবন রক্ষা করেন। ঘটনাস্থলেই সাত খেলোয়াড় মৃত্যুবরণ করেন, এবং ডানকান এডওয়ার্ডস পরবর্তীতে হাসপাতালে মারা যান। রাইট উইঙ্গার জনি বেরি দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেলেও তার ক্যারিয়ারের অকাল সমাপ্তি ঘটে। ম্যাট বাজবি মৃত্যুর খুব কাছাকাছি চলে গেলেও শেষপর্যন্ত দুই মাস হাসপাতালে থেকে বেঁচে ফিরে আসেন।
javascript:void(1);
মিউনিখ বিমান দুর্ঘটনার স্মরণে ওল্ড ট্রাফোর্ডে রাখা সম্মাননা
১৯৯৮-৯৯ মৌসুম ছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জন্য ইংরেজ ক্লাবের ইতিহাসে সফলতম মৌসুম।
তারা প্রথম ও একমাত্র ইংরেজ ক্লাব যারা একই মৌসুমে ত্রয়ী (ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ, এফএ কাপ এবং উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ) জিতে নেয়। খুব উত্তেজনাপূর্ণ প্রিমিয়ার লীগ মৌসুম শেষে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড শিরোপা জিতে টোটেনহাম হটস্পারকে ২-১ গোলে হারিয়ে, যেখানে আর্সেনাল ১-০ ব্যবধানে জিতে অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে। ফার্গুসনের মতে ত্রয়ীর প্রথম অংশ লীগ শিরোপা জেতাটাই সবচেয়ে কঠিন ছিল। টেডি শেরিংহ্যাম ও পল স্কোলস এর গোলে ২-০ ব্যবধানে নিউকাসল ইউনাইটেডের বিপক্ষে ফাইনালে এফএ কাপ জিতে ইউনাইটেড। মৌসুমের শেষ খেলা ছিল বায়ার্ন মিউনিখ ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মধ্যকার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনাল।
এতে ইউনাইটেড বায়ার্নের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয়লাভ করে এবং খেলাটি ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম সেরা খেলা হিসেবে বিবেচিত হয়। মারিও বাসলারের ফ্রি-কিক থেকে পাওয়া গোলে বায়ার্ন এগিয়ে যাওয়ার পরে ৮৫ মিনিট ধরে ইউনাইটেড প্রতিআক্রমণ চালায়। ৯০ মিনিটের পর তারা একটি কর্নার কিক পায়। তখন শেষের দিকের বদলী খেলোয়াড় টেডি শেরিংহ্যাম গোল করেন। হাল না ছেড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড আক্রমণ চালায় ও আরেকটি কর্নার পায়।
আরেকজন পরিবর্তিত খেলোয়াড় ওলে গানার সলশেয়ার বলকে জালে জড়াতে সক্ষম হন। ফার্গুসনকে এই ত্রয়ী জেতার জন্য ও ফুটবলে অবদানের জন্য পরবর্তীতে নাইটহুড প্রদান করা হয়। এছাড়া ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড টোকিওতে অনুষ্ঠিত ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ ফাইনালে পালমেরাসকে ১-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয়।
১২ মে ২০০৫ তারিখে ব্যবসায়ী ম্যালকম গ্লেজার তার বিনিয়োগ কোম্পানি রেড ফুটবল এর মাধ্যমে ক্লাবে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে আগ্রহী হন। তিনি বিনিয়োগ করেন প্রায় ৮০০ মিলিয়ন পাউন্ড (১.৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার)।
১৬ মে তিনি তার শেয়ারের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৭৫% করেন যা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে নাম প্রত্যাহারের জন্য ছিল যথেষ্ট। এভাবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড আবার প্রাইভেট কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। ৮ জুন তিনি তার সন্তান জোয়েল গ্লেজার, এভ্রাম গ্লেজার ও ব্রায়ান গ্লেজারকে ম্যানচেস্টারের অনির্বাহী পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন। ধরে নেয়া হয়েছিল যে জোয়েল নতুন চেয়ারম্যান হবেন কিন্তু তা কখনো হয়নি। একই সময়ে স্যার রয় গার্ডনার চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন অনির্বাহী পরিচালক জিম ও'নিল ও ইয়ান মাচ দের সঙ্গে নিয়ে।
ম্যালকম গ্লেজার অ্যান্ডি অ্যানসনকে পুনরায় বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক হিসেবে নিয়োগ দেন এজিএম-পূর্ব সময়ে তাকে বরখাস্ত করে। তিনি প্রধান নির্বাহী ডেভিড গিল ও অর্থনৈতিক পরিচালক নিক হামবি কে তাদের পদে বহাল রাখেন।
২০০৬ সালের জুলাই মাসে দলটি তাদের নতুন অর্থনৈতিক কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে। পূর্বে নেয়া ঋণকে ক্লাব ও গ্লেজার পরিবারের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়। মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৬০ মিলিয়ন পাউন্ড, যায় সুদ হয় ৬২ মিলিয়ন পাউন্ড প্রতি বছরে।
এর মাধ্যমে বার্ষিক খরচের পরিমাণ ৩০% হ্রাস করা হয়।
নিউটন হিথ থাকাকালীন দলটির পোশাক ছিল হলুদ ও সবুজ রঙের। ১৯৯০ সালে দলটির শতবার্ষিকী উপলক্ষে পুনরায় অ্যাওয়ে পোশাক হিসেবে এই রং ব্যবহার করা হয়। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সবচেয়ে পরিচিত পোশাক হচ্ছে লাল জার্সি, সাদা শর্টস ও কালো মোজা। অ্যাওয়ে পোশাক হয় সাধারণতঃ সাদা জার্সি, কালো শর্টস ও সাদা মোজা।
তৃতীয় পোশাক সাধারণতঃ পুরোপুরি নীল রঙের হয়, তবে তারা পুরোপুরি কালো এবং ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে পুরোপুরি ধূসর রঙের পোশাকও পরেছিল। তবে ধূসর পোশাক পড়ে একবারও জিততে না পারায় এটি বাদ দেয়া হয়। সাউদাম্পটনের সাথে একটি খেলায় ম্যানচেস্টার ধূসর পোশাক পড়ে খেলে ৩-০ গোলে পিছিয়ে ছিল। খেলার মধ্যবিরতিতে তারা পোশাক পরিবর্তন করে নীল-সাদা পোশাক পড়ে ও বাকী খেলা খেলে। শেষ পর্যন্ত তারা ৩-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়।
খেলোয়াড়দের মতে ধূসর পোশাক ঠিকমতো দেখা যায় না ফলে ফলাফল ভাল হয় না।
তাদের জার্সির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বর্তমানে এআইজি। বর্তমানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জার্সি লাল রঙের, নিচের দিকে সোনালী দাগ কাটা। এআইজি ও নাইকির লোগো সাদা রঙের। জামার নিচের দিকে MUFC সোনালী রঙে এমব্রয়ডারী করা।
অ্যাওয়ে পোশাক হচ্ছে সাদা জার্সি। এআইজি, নাইকি কালো রঙের। জামার উপরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ক্রেস্ট লাগানো থাকে।
javascript:void(1);
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ব্যাজ, ১৯৬০ দশক ও ১৯৭০ দশকের শুরুর দিককার
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ক্রেস্ট বেশ কয়েকবার পরিবর্তিত হয়ে বর্তমান আকারে এসেছে। তবে মূল কাঠামো অপরিবর্তিত রয়েছে।
এই ব্যাজের কাঠামো ম্যানচেস্টার শহরের ক্রেস্টের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের রেড ডেভিল নাম থেকেই ব্যাজে ডেভিলের প্রতিকৃতি রাখা হয়েছে। ষাট দশকে ম্যাট বাজবি স্যালফোর্ড সিটি রেড নামের লাল পোশাকের একটি রাগবি দল থেকে এই ধারণার জন্ম দেন। ১৯৬০ দশকের শেষভাগে এই লাল দানব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রচারণার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছিল। ১৯৭০ সালে প্রাতিষ্ঠানিকরূপে দলের ব্যাজে এই লাল দানবকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
১৯৯৮ সালে ব্যাজটিকে পরিবর্ধিত করা হয়। এসময় ফুটবল ক্লাব শব্দদুটি ব্যাজ থেকে বাদ দেয়া হয়।
javascript:void(1);
ম্যানচেস্টার সিটি কাউন্সিলের কোট অব আর্মস, যেটির উপর ভিত্তি করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের লোগো নকশা করা হয়েছে
ক্লাবটি যখন প্রথম প্রতিষ্ঠা করা হয়, সেসময়কার নিউটন হিথ ক্লাবটি নিউটন হিথ শহরের কাছে নর্থ রোডের একটি ছোট মাঠে হোম ম্যাচ খেলত। বর্তমানে এই মাঠের কাছে ম্যানচেস্টার পিকাডলি স্টেশন অবস্থিত। বিপক্ষ দল মাঠটি নিয়ে প্রায়শই অভিযোগ করতে যে, মাঠের একপ্রান্তে নরম কাদার মত আরেক প্রান্ত কঠিন শিলার মত শক্ত।
এছাড়া সাজ ঘরটি নিয়েও গর্ব করার মত কিছু ছিলনা। এটি ছিল স্টেডিয়াম থেকে দশ মিনিটের হাঁটা পথে ওল্ডহ্যাম রোডের থ্রি কাউনস পাবে। এই পরে ওল্ডহ্যাম রোডের আরেকটি পাব শিয়ার্স হোটেলে স্থানান্তর করা হয়। তবে ফুটবল লীগে খেলার জন্য ক্লাবে অবকাঠামোগত পরিবর্তন দরকার ছিল।
উন্নতি করতে গেলে ১১৪ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ পড়বে যা গত চোদ্দ বছরে স্টেডিয়াম সম্প্রসারণের জন্য ব্যয়িত মোট অর্থের প্রায় সমান।
এর কারণ উন্নতি করতে গেলে ক্লাবকে স্টেডিয়ামের লাগোয়া প্রায় পঞ্চাশটি বাড়ী কিনতে হবে যা জনজীবনকে ব্যহত করবে। এছাড়া যেকোন সম্প্রসারণ করতে গেলে রেল লাইনের উপর দিয়ে করতে হবে যেটি স্টেডিয়ামের কাছ দিয়ে যায়। আদর্শভাবে হিসেব করলে এই সম্প্রসারণের ফলে দক্ষিণ প্রান্ত কমপক্ষে দুই ধাপে বর্ধিত হবে এবং দক্ষিণ-পশ্চিম, এবং দক্ষিণ-পূর্ব কোণের এলাকাও বৃদ্ধি পাবে, এবং স্টেডিয়ামটি বাটি এর মত আকার পাবে। বর্তমান হিসেব অনুযায়ী ধারণক্ষমতা দাঁড়াবে ৯৬,০০০ দর্শকে যা একে ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে নবনির্মিত ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম থেকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
javascript:void(1);
ওল্ড ট্রাফোর্ড
স্বপ্নের থিয়েটার
অবস্থান স্যার ম্যাট বাজবি ওয়ে,
ওল্ড ট্রাফোর্ড, ম্যানচেস্টার,
গ্রেটার ম্যানচেস্টার,
ইংল্যান্ড
নির্মান শুরু ১৯০৯
খেলা শুরু ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯১০
মালিক ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
ব্যবস্থাপনা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
নির্মান খরচ ৬০ মিলিয়ন পাউন্ড(£)
স্থাপত্যবিদ আর্চিবল্ড লিচ
ধারনক্ষমতা ৭৬,২১২
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড লেডিস এফসি ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
এটি ২০০১-০২ মৌসুমে মূল দলের অংশ হিসেবে গৃহীত হয়। তারা নর্দান কম্বিনেশন লীগে (ইংল্যান্ডের প্রমীলা ফুটবলের তৃতীয় স্তর) খেলতে শুরু করে। ২০০৪-০৫ মৌসুমে অর্থনৈতিক কারণে বিতর্কিতভাবে তাদের খেলা বন্ধ হয়ে যায়। এই সিন্ধান্তটি কড়া সমালোচিত হয় কেননা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দল যথেষ্ট মুনাফা অর্জন করছিল এবং মহিলা দলটির খেলা বন্ধের আগে তাদের খেলোয়াড়দের কিছু জানানো হয়নি.
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলার সময় নিম্মোক্ত খেলোয়াড়গণ বর্ষসেরার (Ballon d'Or) খেতাব জিতেছেনঃ
* ডেনিস ল - ১৯৬৪
* ববি চার্লটন - ১৯৬৬
* জর্জ বেস্ট - ১৯৬৮
* ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-২০০৮
সম্মাননা
ঘরোয়া লীগ
* প্রিমিয়ার লীগ ((পুরাতন) প্রথম বিভাগ সহ): ১৬
১৯০৭-০৮, ১৯১০-১১, ১৯৫১-৫২, ১৯৫৫-৫৬, ১৯৫৬-৫৭, ১৯৬৪-৬৫, ১৯৬৬-৬৭, ১৯৯২-৯৩, ১৯৯৩-৯৪, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৮-৯৯, ১৯৯৯-২০০০, ২০০০-০১, ২০০২-০৩, ২০০৬-০৭
* (পুরাতন) দ্বিতীয় বিভাগ: ২
১৯৩৫-৩৬, ১৯৭৪-৭৫
কাপ
* এফএ কাপ: ১১
১৯০৯, ১৯৪৮, ১৯৬৩, ১৯৭৭, ১৯৮৩, ১৯৮৫, ১৯৯০, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ১৯৯৯, ২০০৪
* লীগ কাপ: ২
১৯৯২, ২০০৬
* এফএ চ্যারিটি/কমিউনিটি শিল্ড: ১৬ (১২টি একক, ৪টি যৌথ)
১৯০৮, ১৯১১, ১৯৫২, ১৯৫৬, ১৯৫৭, ১৯৬৫*, ১৯৬৭*, ১৯৭৭*, ১৯৮৩, ১৯৯০*, ১৯৯৩, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ১৯৯৭, ২০০৩, ২০০৭ (* যুগ্ম বিজয়ী)
ইউরোপীয়ান
* ইউরোপীয়ান কাপ/উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ: ২
১৯৬৮, ১৯৯৯
* উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ: ১
১৯৯১
* ইউরোপীয়ান সুপার কাপ: ১
১৯৯১
আন্তর্জাতিক
* ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ/ওয়ার্ল্ড ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ: ১
১৯৯৯
একমাত্র যে প্রধান ট্রফিটি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড জেতেনি তা হচ্ছে উয়েফা কাপ
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড যে ৭টি ক্লাব সবকয়টি প্রিমিয়ার লীগ মৌসুমে খেলেছে তার একটি। অন্যগুলো হলঃ আর্সেনাল, অ্যাস্টন ভিলা, চেলসি, এভারটন, লিভারপুল ও টটেনহ্যাম হটস্পার।
সকল প্রিমিয়ার লীগ মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৩য় এর নীচে কোন অবস্থান পায়নি। ম্যান ইউ ৭৯ টি প্রথম বিভাগ মৌসুম খেলেছে। (কেবল এভারটন, অ্যাস্টন ভিলা, লিভারপুল ও আর্সেনাল এর চেয়ে বেশি মৌসুম খেলেছে)
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব মৌসুম
Manchester United Official Web Site
টিম মেম্বার
লিজেন্ড
ফিকচার ২০১০-২০১১
অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাব
অফিসিয়াল ফেসবুক ফ্যান ক্লাব
অনলাইন টিকিট
নতুন ব্লগার হবার কারনে বাংলা ইংরেজি মিশ্রন ও ভুল ভ্রান্তি ক্ষমা সুলভ দৃষটিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ......। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।