বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান নুরুন নেওয়াজ সেলিম ।
তিনি বলেন, “ইসলামিক ব্যাংকিং লাভজনক। তাই এনসিসি ব্যাংক ইসলামিক ব্যাংকিং চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে। ”
“ব্যাংকের মুনাফা বাড়বে এর সুফল শেয়ারহোল্ডাররা ভোগ করবেন । ”
ব্যাংকের ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
মতিঝিলে ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নূরুল আমিন বলেন, “অনেকে গ্রাহক ইসলামী শরিয়া অনুসারে ব্যাংকিং কার্যক্রম করতে চায়। সে বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই আমরা ইসলামী ব্যাংকিং চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ”
“ইসলামী ব্যাংকিং করলে কম খরচে আমানত(লো কস্টে ফান্ড)পাওয়া যায়,। ”
ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ বলেন,“আমরা গবেষনা করে দেখেছি বিশ্বে ইসলামী ব্যাংকিং ভাল করছে এবং এটি বেশ লাভজনক । ”
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ১৯৯৩ সালে এনসিসি ব্যাংক দুইশ কোটি টাকার সম্পদ নিয়ে শুরু করেছিল।
২০১২ সালে তা বেড়ে দাড়িয়েছে সাড়ে বার হাজার কোটি টাকা।
১৯৯৩ সালে ছিল ১৬ টি শাথা। এখন হয়েছে ৯৫ টি।
চেয়ারম্যান জানান, ব্যাংকের নিজস্ব ২৫ তালা ভবনের কাজ প্রায় শেষ। খুব শিগগিরই ঐ ভবন থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হবে।
“ভবনটি ব্যাংকের এবং শেয়ারহোল্ডারদের একটি বড় সম্পদ,” বলেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।