প্রতিহিংশার রঙে রঙহীন বিবর্ন আমার আকাশ চিৎকার করে আর হাহাকার, ক্ষুধা আর ক্লান্তিতে ভেঙ্গে পড়া আমি শুনি বিদ্ধস্ত ক্ষত দেয়ালের শেষ দীর্ঘশ্বাস মৃত্যুর ছায়া দেখি সময়ের আয়নায় ...
ধুর বালের! কত্তক্ষন ধইরা ভাবতাছি কিছু লিখমু-কিন্তু বালের কিছু যে বাইর হইতাছে না। শুধাই খালি নিউরন আর সিন্পান্সে জরাজরি পাকাইতাছে। লেখার মাক চুদি! কাউয়া জাতীয় একটা পক্ষী বইছিল বারান্দার রেলিং-এ ভাবতে ভাবতেই উড়াল মারল শালা। হালায় কাউয়ারও বাড়ী ফেরার তাড়া আছে-আমার যেন কোন কাম-কাজ নাই।
ঈশ্বরে ক্রমশ বিশ্বাস হারাইতাছি।
চেনা গন্ডি আর জ্ঞান ঠিক যে প্রান্তে শেষ হয়ে যায় … “অজানা”র শুরুটা হয়ত সেখানেই....পরির্বতিত সমাজ আর ধর্মান্ধতার প্রবল আক্রশ থেকে বের হয়ে আসাটা যে অনেক কঠিন। আত্মকেন্দ্রিক অনাহুত ভাবনা একমাএ আস্তিকতার পথটাই দেখিয়ে দেয়।
সত্যি কৈরা কইলে কইতে হয়-ইদানিং বড় বেশী কষ্ট হয়। সক্কলের মইধ্যে থাইকাও নিজেরে প্রচন্ড একা মনে হয়। খাওন খাই একলা,হাঁটতে হয় একলা-হাত বাড়াতেই শূন্যতা।
এক্কেবারে একলা হয়া গেছি। চলার পথে কতজনের দিকে হাত বাড়ায় দিলাম মাগার কেউ কথা রাখল না। ঘ্যেঠিটাকে ত্যেরা কইরা চাইল না পর্যন্ত একবার, পাছে ঘ্যেঠি বাইকা যায়। শালার মানুষ এইরম হাত-পা ওয়ালা জন্তুগো লগে থাকতে হয়।
হেই দিন এক পুরান দোস্তর লগে দেহা - দেখতেই কয় কি করছ এহন তুই? আমি কইলাম ঈশ্বরে খুঁজতাছি, বিধাতার লগে আমার কথা আছে।
হুইনা মাদারচোদ কয় অ্যাউলায় গেছিস নাকি? আমি কইলাম অ্যাউলামু ক্যা! আমারে কি পারপাসে বানাইছে হেইয়া জিগামু হেরে। মনঠা বড় অশান্ত। ওয় কইল তয় চল মাজারে গিয়া কয়েক টান বাঁশি মাইরা আহি-ভাল লাগব। কয়ডা টান দেয়ার লগে লগে দেহি নিজেরে বিদ্রোহী মনে হইতাছে। ব্যাপক চিল্লাচিল্লি শুরু কইয়া দিলাম।
ওয় আমারে ধইরা বাইরে লয়া অ্যাইলো। অ্যাহনের পর দেহি মাথা ব্যধনায়,ঝিম-ঝিম লাগতাছে। রাস্তার নেড়ি কুত্তাগুলারে মানুষ মনে হইতাছে আর সব মাইয়াগো বেশ্যা,নটির,মাতারির মত লাগতাছে। সভ্যতা যেন মাইয়াগো শাড়ীর আঁচল,এক দমকা বাতসেই থইসা পড়ব।
এহন আর কাউরে সহ্য করতাম পারি না।
কেই কিছু জিগাইলেই বক্ষতালু জ্বইলা উঠে। শালার মাগী মাইনসের জাততাই খারাপ। ওগো ভালবাসতে নাই। ম্যাইগো ভালবাসা থোন ভালা রাস্তার বেশ্যারে লয়া হুয়া থাকা। লিখতে লিখতে লিনিয়ার সেই বিখ্যাত উক্তি মনে পইড়া গেল “মেয়েরা ধর্ষিত হয়ে হয় নারী।
নারীরা ধর্ষিত হয়ে হয় বেশ্যা। আর বেশ্যারা ধর্ষিত হলে হয় ঈশ্বর। আমি ওই ঈশ্বরকেই প্রার্থনা করি”।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।