আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অপূর্ব সাহা'র কাব্যচূর্ণ (১০, ১১, ১২)

শেষ বলে কিছু নেই

১০ স্ফটিক, আমার মত্ত বাসনার উপর ঢালো জোসনা ধোয়া জল স্ফটিক, তোমার স্বচ্ছতার মাঝে আমাকে বানাও কলঙ্ক-তিলক আমি কারো চোখের জল মোছালে, ভিজে ওঠে সহস্র চোখের ভাষা স্ফটিক, তুমি অমলিন থাকো, পৃথিবীর সব কালো আমার হোক ১১ আমার কবিতার শিরোনামের ’পরে একটি মগ্ন-পালক ঝরে পড়ে, নাকি আমার কবিতার শিরোনামই ছিল ‘ঝরা-পালক’? এমন ঝরা-পাতার উড়াউড়ি বিকেল, শ্লোক-মুখরিত জীবনানন্দে কবিকে নির্বাসনে দিয়ে, কবিতা স্বয়ং হয়ে গেছে রাখাল-বালক... ১২ বাতাসও কবিতা লেখে, তার নিজস্ব ভাষায়, স্বকীয় শৈলীতে ঘাড় গুঁজে পড়ে থাকা বয়েসী বালিয়ারির পিঠে দেখেছি তার শিল্পছাপ; বিশুদ্ধ সনেট, বিকেলের রোম্যান্টিক হৃদে দেখেছি তার জল-কবিতা, কত কত শ্রাবণের গায়ে ভেজা পংক্তিতে লিখেছে সে বিরহী সন্তাপ... (ক্রমশ...)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।