আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারতীয় চক্রান্তে মাহামুদুর রহমান আজ জেলে



হঠাৎ করে সরকার কেন মাহামুদুর রহমান ও আমার দেশ নিয়ে লাগল। মাহামুদুর রহমান এক কঠিন চক্রান্তের শিকার হয়েছেন। তাকে পিটানো দেয়া হবে সেটা ছিল পূর্ব নির্ধারিত। যে চক্রটি মাহামুদুর রহমানকে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় সংক্রান্ত বিতর্কিত রিপোর্ট ছাপিয়েছিল তারাই মাহামুদুর রহমানের শত্রু ছিল। তারাই ইচ্ছাকৃত ভাবে মাহামুদুর রহমানকে পিটানো খাওয়ার উদ্দেশে এ কাজটি করেছেন।

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র প্রধানমন্ত্রীর পুত্রের বিনাটেন্ডারে শেভরনের চুক্তি সংক্রান্ত রিপোর্টটি আমেরিকা থেকে এনে দিতে সাহায্যে করেছিলেন। যে ভাবে ভারতীয় গোষ্ঠী গুলোকে ক্ষমতায় থাকাকালীন মাহামুদুর রহমান গ্যাস দিচ্ছি দেব বলে পাঁচ বছর পার করে দিয়েছিলেন অর্থাৎ ভারতীয় গোষ্ঠী গুলোকে মুলা দেখানোর সু নিপুণ কাজটি তিনি করতে পেরেছিলেন তারই পুরস্কার স্বরূপ মাহামুদুর রহমান আজ জেলে। ভারতীয় চাপে মাহামুদুর রহমানকে আজ জেলে পুরেছে হাসিনা সরকার এবং পিটানি খাচ্ছেন যথারীতি। সুত্র: সিআইএ এর এক বিশেষ প্রতিনিধি সুত্রে প্রাপ্ত খবর। ভারতীয় পক্ষ গুলোর দাবি যদি মেটাতে হয় তবে বাংলাদেশের যেকোনো সরকারকে অন্তত ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে হবে।

তাই সরকার কথায় কথায় বলে বেড়াচ্ছে এ সরকার ১০ বছর থাকবে। তবে এ ধারণা উল্টে যেতেও বেশি সময় লাগবে না। যদি সরকারের নেয়া পদক্ষেপ গুলো বিএনপি মেনে নেয় তবে আগামী নির্বাচনে তারাও ক্ষমতায় আসতে পারে। তখন বিএনপি হয়ত আগের সরকার চুক্তি করেছে তাই বিএনপিকে এটি মেনে নিতে হচ্ছে এরকমটা বলে বিএনপি ভারতীয় স্বার্থ রক্ষা করে যাওয়া কৌশল গ্রহণ করবে। কারণ বিএনপি দরকার ক্ষমতা আর তারেক জিয়ার ৪০ সুটকেস সমপরিমাণ অর্থ।

ভারতীয় পক্ষ গুলো এসব বুঝে । তাই তারা অন্যদিকে কিছু সাংবাদিক দিয়ে বিরাজনীতিকরণ তথা রাজনীতি ও রাজনীতিবিদ ধ্বংস করন এসব কুতর্ক টিভিতে চালিয়ে যাচ্ছে । এটা করছে একারণে যে আওয়ামেলীগ ও বিএনপি বাদে অন্য কোনো দল যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে । আরেকটা কথা, ইভিএম মেশিনে ভোটে কারচুপি হবে আরও সুনিপুণ ভাবে। তার প্রমাণ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে।

ইভিএম বাতিল করে পুরানো পদ্ধতিতে নির্বাচন চাইছে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। ইভিএম নিয়ে বহু বিতর্ক হচ্ছে। ইভিএম নিয়ে কি ধরনের জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে তা নিয়ে আরেকটি পোস্ট দেব পরবর্তীতে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.