আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

উত্তজেক সেবনের ফল !! (রসালো১৮+হইতে পার)ে


২৭ ঘন্টার কষ্ট । একটানা কষ্ট । উত্তেজক খেয়ে অবস্থা তার নাজেহাল। জৈবিক চাহিদা মেটানোর খায়েশ মেটাতে এ ধরনের উত্তেজক সেবন করার ফল কি হতে পারে সেটি ভালোই টের পেলেন ৪৫ বছরের ডমিনিকান প্রজাতন্ত্রের রদ্রিগেজ ট্রাভেরাস। কষ্ট সহ্য করতে না পেরে হাসপাতালে যেতে হয়েছে বেচারাকে ।

তিন সপ্তাহ হাসপাতালে থেকেও অঙ্গ আর নামেনি। কি আর করা । শেষ পর্যন্ত ডাক্তাররা সিদ্ধান্ত নিলেন এ ভয়ানক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিতে কেটে ফেলতে হবে তার বিশেষ এ অঙ্গটি। কারণ স্বাভাবিক কোনো কাজই করা সম্ভব হচ্ছিল না । আর কেটে ফেলার এ কথাটিই ভয় ঢুকিয়ে দেয় বেচারার মনে ।

অঙ্গহীন জীবনের কথা ভেবেই রদ্রিগেজের পলায়ন । শেষতক ১৬০ কিমি দূরে তাকে খুঁজে পান ডাক্তাররা । তাঁর খারাপ অবস্থায়ও তিনি তার বউকে সতর্ক করেছিলেন যেনো অপারেশন বিষয়ে ডকুমেন্টে স্বাক্ষর না করে । কারণ তারতো সম্বল একটাই, অঙ্গহারা হতে চায়না বেচারা । শেষে আরেক হাসপাতালের এক ইউরোলজির ডাক্তরের সহযোগিতায় সুস্থ হয়েছেন তিনি, তারপরই কান মলেছেন- জীবনে কখনও অঙ্গহারা হবার ঝুঁকি নেবনা , কখনও উত্তেজক কিছু সেবন করবো না ।

..... এ বিষয়ক একটি ডিজিটাল গল্প....... গফুর টাও মলো..... একদা এক লোক চিন্তা করিল প্রচুর উত্তেজক গ্রহণ করিয়া বউকে সন্তুষ্ট করিবে । কারণ সে কখনও সেটা পারে নাই । শেষতক একসঙ্গে অনেকগুলি খাইয়া মরিয়া গেলো । কিছুদিন পর হইতে কবরস্থান থেকে ভয়ানক আওয়াজ আসিতে লাগিলো । একদিন সন্ধ্যায় এক ভদ্রলোক মোড়ল বাজার করিয়া ফিরিতেছিল ।

হঠাৎ দেখিলো অনেক কঙ্কাল দৌড়াদৌড়ি করিতেছে , ছোটাছটি করিতেছে, আর তাদের কে যেনো পিছন থেকে তাড়া করিতেছে । অনেকগুলো কঙ্কাল মোড়লের নিকট আসিয়া প্রাণ ভিক্ষা চাহিলো । বললো, দয়া করিয়া নতুন আগত উত্তেজক সেবন কারি লোকটিকে উঠাইয়া নিয়া যান । মোড়ল আসস্ত করিল এবং প্রাণে বাচিলো । ( রাজনীতিবীদ) শেষে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করিয়া মোড়ল সবকথা ভূলিয়া গেলো ।

২ দিন পর । আবার মোড়ল সন্ধ্যায় দেখিলো কেবল কয়েকটি কঙ্কাল ভগ্ন অবস্থায় পড়িয়া আছে । কোনো রকমে একটি কঙ্কালআসিয়া মোড়লকে বলিল, কাজটা ঠিক হয়নি । এমন লোক যেখানেই যায় ঝামেলা পাকাইয়া তোলে । শেষতক আর কি ... সব কঙ্কালের প্রাণ অবসান... এতক্ষনে গফুরটাও শেষ ।


 


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.