সমস্ত প্রাগ কথন,,অনির্ধারিত কিছু শব্দ..
গল্পটা অনেক সংক্ষিপ্ত। স্বপ্নের পাশা খেলায় স্বপ্নের সেগুন গাছে ঘুনে ধরেছে অনেক আগে। অপ্রাপ্তির পোকা গুলো এখোন ঝি ঝি পোকার মত ডাকে - সত্যিকার অর্থে সেগুলো সেই পোকা নয় যাদের আমি চাইছি। অন্ধকার ঢাকা সেকেলে গ্রামটাতে এখোনো সোদা মাটির গন্ধ শোকা যায়। হে আমার মানব প্রকৃতি কোথায় তোমরা অনিশ্চিত যাত্রা।
ডায়রির পাতা টা- না! শেষ করা গেলনা। প্রাগঔতিহাসিক যুগের শ্যামার দেয়া চশমা টার গায়ে টোকা ঠুকতে ঠুকতে অশিতের মনে ক্লান্তির বাসা বাঁধে। চশমাটা কি তবে অনেক পুরোন হয়ে গেল?প্রতিদিনিই ডায়রিটা লিখতে ইচ্ছে করে তার কিন্তু পর পর দুই দিন তার পর আর লেখা যায় না। তার পর অনেক দিন সময় নিয়ে আবার লিখা। এভাবে কি লেখা যায়।
কত দিন গেল মাস গেল বছর গেল কিন্তু ডায়রীটা আর লেখা হয়না জীবনের মত। এইতো সে দিন মাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে ওঠা। কি নিদারুন ভালো লাগা-খোচা খোচা দাড়ির পাট প্রায় চুকলো বলে। দেহের শুক্রাণু গুলো প্রায় নাড়া দেয় কোমরের নিচ থেকে। এইটো সে দিন ও মা নিজ হাতে পরবের দিন দাগা লাগিয়ে দিয়েছিল।
এখন বড় হয়েছি দাগার পরিবর্তে নিন্মঙ্গের চোট টাইট প্যান্ট এনে দেয় বাবা। দাড়ি কামানো এখন যায়েয। অথছ কি ক্ষেপাটে না ক্ষেপিয়ে ছিল আদুভাই। রব রকি কিংবা মাসুম রা তখন বড়দের মত বিজয়ের দোকানে শেপ করতে যেত। বিজয় যাকে আদু ভাই ডাকি! আমি গেলাম সেদিন তার কাছে প্রথম রিতু শ্রাবের কন্যার মত দুরু দুরু বক্ষে বল্লাম দাড়ি কামাব-সে বলে দরকার নেই আগে আরো দাড়ি বানিয়ে আয়, এই দেখ শিখিয়ে দিচ্চি--এক দিনেই বুড়োদের মত দাড়ি গজাবে।
প্রথমে ঘুম থেকে উঠে মুরগীর খাচায় যাবি তার পর সদ্য হাগু করা মুরগীর পশ্চত দেশ থেকে তোর ডান হাতের তর্জনীতে একটু মুরগীর গু নিবি এর পর দম বন্ধ করে নাকের নিচে যেখানে মুচ থাকে সে খানে লাগাবি তার পর রোদের মধ্যে তা শুকাবি। এক দিন এক রাত-তারপর দেখবি কেমন সুন্দর দাড়ি হয়ে গেছে। তার পর তুই আসিস। এরপর আর পারার বন্ধুদের হাসা হাসি কিংবা ক্ষেপানো। সেই তো আজ আমার সঙ্গী।
ও কি জানি বলছিলাম। আমি তখন সবে মাত্র উচ্চমাধ্যমিকে। কাক ডাকা ভোর। পাশের মসজিদের হাফিজ চাচ এখোন আজান দেননি। আমাদের ছাদে সাত রকমের গোলাপ আছে উঠলাম।
হঠাৎ দেখি পাশের ছেদেই দেয়াল ঘেসে শুয়ে আছে সিমু দি। অর্ধ নগ্ন আর তার উপর বুক ডন দিচ্ছে বিশু দা। হঠাৎ আমার কোমরের নিচের প্যান্টে হ্য্চকা টান নাভির নীচে আগুন জ্বলে এরপর দেখলাম পানি। বুঝলাম যৌবনের ছোয়া দিয়েছে ভোরের উত্তরীয় বাতাস। কি আশ্চর্য সে ফেলে আশা স্পাম গুলো।
হু বড় হয়েছি। আমি কলেজের সুপরিচিত নাদুশ নুদুশ ভদ্র গোছের কলেজ শিক্ষকের এক লতা বেটা। পাড়ার বড় ভাইদের কামলা খাটা একজন সুবোধ ছোট ভাই। এর প্রেম পত্র ওকে ওর ভালোবাসা একে দিয়ে আমার বেলা যেত। পড়াশোনার ব্যাপারে একদম সিরিয়াস ছিলাম।
সিরিয়াসই তো বটেই। ক্লাশের বন্ধুরা যখন পামেলার ভরা যৌবন দেখে- আমি তখন শরৎতের বই য়ে ব্যাস্ত। আসতো সে প্রায়ই ঝিনুক। অবশ্য সে পাড়ার বড় ভাই নকুদার ভাবনার প্রাসাদ। আমার চিঠি দেয়া চলে পোষ্ট মেনের মত।
প্রাপক ঝিনুক প্রেরক মি: নকু। তাদের ভালোবাসার রণতরীতে আমি এক মাঝি মাত্র।
হু একধুম্র মাখা অপ্রাপ্তির এক সন্ধ্যায় ঝিনুক আমাকে ডাকলো তার প্রাসাদ প্রতুল একাকি এক নির্জন সময়ে...ঘর্মাক্ত ক্লান্ত তার পর গল্প শেষ......................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।