রাজনীতির আবর্জনাগুলো বাদ দিলে আপনার সাথে আমার দ্বিমত খুবই সামান্য।
অনেকেই হয়ত জানেন বৃটেনে জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। নির্বাচন মানেই আমাদের দেশে একটা উৎসব ভাব, সাথে মারা-মারী, কাটা-কাটি,মাইক, পোষ্টার আরো কতকি?এক ভোলার নির্বাচন নিয়ে পুরা দেশ উদ্দিগ্ন। সেনা মোতায়েনের দাবী অনেকের।
কিন্তু এখানে খুবই হতাশ।
কোন মিছিল নাই, ভাংচুর নাই কোন গাড়িঘোড়া। কিভাবে সম্ভব? যারা গনতন্ত্রের জন্ম দিল তারা দেখি আজ তা ভুলতে বসেছে? তাদের কে গনতন্ত্র শিখানোর দায়িত্বটা যে অদূর ভবিষ্যতে ব্রিকলেনের বাংলা কমিউনিটির উপর বর্তাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই কারন এই এক আজব কমিউনিটি যারা পরের দেশে এসে মা-বাবা,বউ-ঝি ভুলে যায় মাগার দেশের রাজনীতি ভূলেনা। আহা কি সচেতন আমরা। যার কারনে দেশ উত্তর উত্তর উন্নতির দিকে যাচ্ছে।
ইয়াহু বৃটেনের রাস্তায় মানুষকে জিগ্যেস করেছিল তাদের নির্বাচনী এড়িয়া কোনটা,তাদের এমপি কে, ইরাক কোথায়-আফগান কোথায়(যেখানে বৃটিশ সৈন্যরা মরছে), রাজনীতি এবং রাজনৈতিক নেতাদের ওয়াদা বা ইশতিহার সহ আরো খুবই সাধারন কিছু প্রশ্ন।
মজার ব্যপার হল এজাতীয় প্রশ্ন আমাদের দেশের গেদা মিয়ারাও বলতে পারবে বলে আমি নিশ্চিত কিন্তু বৃটিশরা পারেনা?!? অন্তত অর্ধেক জনগোষ্টি ভোটই দেয়না।
এই লিংকে ভিডিওটা দেইখা একটু মজা লন
রাজনীতির ঐ গজব থাইক্যা আমাদের জনগনকে depoliticise করার দুই একটা উপায় কি আপনাদের জানা আছে? দেশের সার্থে ব্লগারদেরকে কাছে আবেদন অন্তত একটা করে উপায় বাতায়া দেন আর ননপলটিকাল ইস্যু (যেগুলো দেশের জন্য জরুরী)নিয়ে লেখার চেষ্টা করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।