জেলখানাতে যাওয়া প্রত্যেক বালেগ নর-নারীর জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শাটল ট্রেন একসময় ছিল প্রানোচ্চল তরুন তরুনীদের হাসি আনন্দ আড্ডা ও আনন্দময় ভ্রমনের সে শাটল ট্রেন এখন পরিনিত হয়েছে মদ গাজা আর সাধারন ছাত্রদের টর্চার করার স্থান হিসাবে। আর এর পুরা কৃতিত্ব ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ওরফে বেশ্যালীগ, ওরফে টেন্ডারলীগ, ওরফে কসাই লীগ, ওরফে চাদাবাজ লীগ, ওরফে নেশালীগ ও ওরফে খুনিলীগ।
এরা প্রতিদিন ট্রেনে কোন না কোন ঘটনা ঘটাবেই। মেয়েদের ওড়না টানা , সিগারেটের দোয়া মেয়েদের দিকে মারা ছেলেদেরকে জোর করে সিট থেকে তুলে দেয়া, ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রেনের জানাল বন্ধ করে সিগারেটের দোয়া আটকিয়ে সাধরণ ছাত্রছাত্রীদের কষ্ট দেয়াসহ হেন কোন কাজ নেই যা এই বদমাশগুলা করেনা।
বিশ্বাস না হলে কেউ নিজে এসে প্রমান করতে পারেন। আর উচ্চস্বরে গান বাজনা ঢোল পিটানো তো আছেই।
এরই ধারাবাহিকতায় এরা শিবিরের কর্মী এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মার্কেটিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মেধাবী ছাত্র হারুন উর রশিদ কায়সারকে ট্রেনের ভিতর হত্যা করে লাশ বড়দীঘিরপাড়স্থ রেল লাইনের পাশে ফেলে দেয়। উল্লেখ্য কায়সার শহরে টিউশনি করে রাতের ট্রেনে হলে ফিরছিলেন।
এখন অবস্থা এমন দাড়িয়েছে যে ছাত্রছাত্রীরা আর ট্রেনে ছড়তে সাহস পাচ্ছেনা, ব্যায়বহুল হলেও তারা বাসে ছড়ে ক্যাম্পাসে যাচ্ছে।
অথচ ট্রেনে যেতে তাদের কোন খরচই লাগতোনা।
হে মোর প্রভু তুমি ছাত্রলীগের সন্ত্রাস হত্যা চাদাবাজী ধর্ষন আর অনিষ্ট থেকে আমাদের সবাইকে বাচার তৌফিক দাও।
সুত্র-
Click This Link
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।