লাগামহীন ব্লগ, সাবধান!!!!
বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের অনেকদিন পর কার্যকর হলো রায়। আসামিদের মধ্যে একজন শাস্তিভোগের আগেই পটল তুলেছে। জাতির পাপমোচনের জন্য রাজাকারদের বিচারের প্রথম ধাপ হিসাবে আজ বিচারক প্যানেল, আইনজীবী, তদন্তকারী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সে জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাই আনন্দিত। কিন্তু আমার কেন যেন একটা ব্যাপারে অসস্তি লাগছে।
রাজাকারদের বেশিরভাগই বৃদ্ধ বয়সী। বিচারকার্য এখনো অনেক বাকি। আগে তথ্যপ্রমান সংগ্রহ, মামলা, শুনানি, রায়, আপিল এতো কিছু শেষ করতে কয়দিন লাগবে কে জানে?ততদিনে যদি এই বুড়া রাজাকারগুলো শাস্তি না ভোগ করেই পটল তুলে বসে?ফাঁসির মজা না দিয়ে তো এদের মরতে দেয়া যায়না। তবে এদের জন্য কি করা যায়?রাজাকার বাঁচানো কর্মসূচী নেয়া যায়না?চিহ্নিত রাজাকারদের ফাঁসির আগে মরতে দেয়া যাবেনা। দরকার হলে আইসিইউ তে ভর্তি করে এদের ফাঁসি পর্যন্ত বাচাঁতে হবে।
কেউ কি এই ব্যাপারটা ভেবেছেন?আর কি করা যায়?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।