খবরটা এখানে দেখলাম
-------------------------
প্রধানত উদ্দেশ্য হলো- ব্যবসা বৃদ্ধি।
যেমন এইচআইভি এইডস সতর্কতা কিংবা সুরক্ষার ব্যপক প্রচারণার উদ্দেশ্যও তাই।
আপনার মনে এইডসের ভয় ঢুকানো চাই। তারপর বলা চাই- হাহ হা ! এসে গেছে ! এসে গেছে ! নিরাপদে যৌন মিলনের চাবিকাঠি। কনডম ইত্যাদি।
তো আপনে আপনার স্ত্রির সাথে যদি শুধু মিলিত হন তো, কনডম ইত্যাদির বেচাকেনা তো বেশি একটা বাড়ে না। কাজেই প্রচারনা চালাতে হচ্ছে- ভাবসাব এরকম যে, আইনত বা স্থানিয় নৈতিকতায় অবৈধ বা অনৈতিক হলেও আপনি যে কারো যৌন মিলন করতে থাকুন। কেবল মিলন হোক নিরাপদ ! চাই কনডম ও ইত্যাদি ইত্যাদি।
বিবাহ বহির্ভুত হোক বা না হোক, মুল কথা হলো নারি পুরুষ যে কোনোভাবেই যত বেশি যৌন মিলনে যাবে ততই বিক্রি বাট্টা। আছে এইডস! আছে কনডম।
তো শুধু নারি পুরুষে শেষ হলে চলবে ? চলবে না।
এবার যৌন মিলন হোক পুরুষে পুরুষে। আছে তো ! সমকাম।
যদি কেউ মানুষ বুঝে তো সে বুঝে এই সমকাম 'অমানবিক'।
কিন্তু সেই সমকাম নিরোধের জন্য কোনো কর্মসূচি নাই।
অথচ আছে 'নিরাপদ সমকাম কর্মসুচি'। কনডম ব্যবহার করুন !
যদি ব্যবসা আরো বাড়তে চাই। তারও উপায় আছে। 'নিরাপদ পশুকাম কর্মসূচী' ! তখন অবশ্য নানা সাইজরে কনডম বানাতে হবে।
পূঁজির বিস্তার এখন এতো হচ্ছে যে, চুড়ান্ত বিচারে আর 'মানুষ' এর ধারনা টিকতেছে না।
আছে কেবল পন্যের 'ভোক্তা'। ভোক্তাকে শেখানে চাই নানা রকম ভোগ, সম্ভাব্য যত রকম হতে পারে। সব। আর তৈরি আর বিক্রি বাট্টা করা চাই ভোগের উপকরন।
এই ব্যবসা বিস্তারের জন্য যেকোনো উপায় নেয়া যেতে পারে।
হোক সেটা মানবাধিকারের নামে ইন্টারনেট প্রযুক্তির প্রসার, কিংবা রোগ সুরক্ষার নামে কনডম বিক্রির বাজার বাড়ানো।
ব্যবসা বানিজ্যের জয় হোক ! বানিজ্যে বসতে লক্ষী !
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।