'কিছু মাতাল হাওয়ার দল... শুনে ঝড়ো সময়ের গান... এখানেই শুরু হোক রোজকার রূপকথা... / কিছু বিষাদ হোক পাখি... নগরীর নোনা ধরা দেয়ালে কাঁচ পোকা সারি সারি... নির্বান নির্বান ডেকে যায়...'
ফারুক হত্যাকে যায়েয করার জন্য ছাগুদের কি প্রানান্তকর প্রচেস্টা চলছে! আজকের দৈনিক সংগ্রাম দেখুন। ঘুরিয়ে প্যাচিয়ে সব দোষ চাপিয়ে দেয়া হয়েছে পুলিশ আর ছাত্রলীগের উপর। কিন্তু আফসুস!! ছাগুদের মুখপত্র হিসেবে পরিচিত এই পত্রিকাটি কেউ টয়লেট পেপার হিসাবেও ব্যাবহার করে না।
হালে পানি না পেয়ে ছাগুরা বের করেছিলো নয়া দিগন্ত পত্রিকাটি। কিন্তু এখানেও ছাগুরা কট হলো।
নয়া দিগন্তেরও আজকাল আওয়ায বের হয় না। চিন্হিত জামাতি ছাড়া এই পত্রিকাটি কেউই পড়ে না।
ছাগুলোর জন্য মায়া হয়। বেচারারা কোথাও গিয়ে বেইল পায় না।
ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার ক্ষেত্রেও একই অবস্তা।
দিগন্ত টিভির অবস্তা আসলেই করুণ। জামাতি বিজ্ঞাপনদাতা আর জামাতী দর্শক নিয়ে টিকে আছে টিভি চ্যানেলটা।
তাহলে ছাগুরা যাবে কই?? ফারুক হত্যাকে যায়েয করার থিওরী গুলো মানুষকে জানাবে কিভাবে??
আছে ব্লগ। আর আছে কিছু নাম সর্বস্ব মিডিয়া।
এগুলো দিয়েই তারা চেস্টা করবে তাদের আইডিয়া গুলো মানুষের কাছে পৌছে দিতে।
কিন্তু ছাগু গুলোর কোন আইডিয়াই হালে পানি পাচ্ছে না। যেখানেই আইডিয়া খাটাতে চাইছে সেখানেই খাচ্ছে গদাম। তাহলে কি করবে ছাগুশাবকরা!!!!
তারা খুব শীঘ্রি বের করে নয়ে আসবে তাদের সব চেয়ে বড় এবং সব চেয়ে কার্যকর অস্ত্রটি। অস্ত্রটির নাম হলো ধর্ম।
ধর্মে এটা আছে সেটা আছে বলে বোঝাতে চাইবে, তারাই সঠিক।
ফারুক কে হত্যা করাটা ছিলো তাদের দ্বীনি দায়ীত্ব। "দ্বীনি দায়ীত্ব" ব্যাপারটাকে আরো পরিস্কার করার জন্য কোরআন হাদিসের কিছু আয়াত নাজিল করাটাও জরুরী হয়ে পড়বে। কি হতে পারে সেই আয়াট গুলো??? আসুন কিছু নমুনা দেখা যাক।
>> কসম! ঐ পাকিস্তানি ছাগলের। যে কিনা ভ্যা ভ্যা করে র্যাগুলার।
তোমাদের মধ্যে যে হত্যা করলো, সে যদি হয় ষিবিড়ের ছাগু, তবে সে সকল শাস্তির উর্ধে।
>> তোমরা কি শোনতে পাও না?? নাকি তোমাদের কান বন্ধ?? তোমাদের মধ্যে যাহাদের হৃদয়ে পাকিস্তানের প্রতি সীমাহীন দরদ, তাহারা মানুষ হত্যা করলে সেটা পাপ নয়!!
>> হে মানব ঝাতি, তোমরা কি জাননা, ফেব্রুয়ারী মাসের নবম প্রহরে কাউকে হত্যা করা সম্পূর্ণ জায়েজ!!!
ষিবিড়ের ছাগলরা আর কি কি করতে পারে আপনিও বলুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।