গত ৩০ জানুয়ারি আনন্দমোহন কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ব্যাপক ভাঙচুর করে একদল উচ্ছৃঙ্খল তরুণ
ছবি: প্রথম আলো
Click This Link
খবরটা প্রথম আলোতে আসছীলো ৬ ফেব্রুয়ারি। ঐখানে এত বিস্তারিত লেখে নাই। প্রথম আলোতে পাওয়া তথ্য হইতেছে-
‘ব্যান্ডের গান শুরুর আগেই হাজার হাজার তরুণ-যুবক ঢুকে পড়ে নারীদের জন্য সংরক্ষিত স্থানে। শুরু হয় বিশৃঙ্খলা থেকে তাণ্ডব। দুই তরুণীকে আমি অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে পাশের বাড়িতে পৌঁছে দিই।
১৫ মিনিট পর ফিরে এসে দেখি, সেই একই অবস্থা। আরও দুই তরুণী আমাকে জড়িয়ে ধরে বাঁচার আকুতি জানায়। প্রায় অজ্ঞান হয়ে পড়া এমন ৪০ থেকে ৫০ জনকে আমি উদ্ধার করতে দেখেছি। ’ এটি ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের গত ৩০ জানুয়ারির রাতের ঘটনা। প্রত্যক্ষদর্শী এক তরুণ এভাবেই সেদিনের তাণ্ডবের বিবরণ দেন প্রথম আলোর কাছে।
প্রথম আলো লেখছে "সেদিন রাতে একদল তরুণ পুলিশ-র্র্যাব, রাজনৈতিক নেতা ও কলেজের শিক্ষকদের সামনেই নারীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছে, অনেকের শ্লীলতাহানির চেষ্টাও করেছে। তবে লোকলজ্জার ভয়ে ভুক্তভোগীরা আইনের আশ্রয় নেননি। "
এই তরুনরা এতই প্রভাবশালী যে রেব নেতা কেউ কিছু কওয়া সাহসই পাইলো না? প্রথম আলোর খবরে আরো আসছে- "নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, বিষয়টি জানাজানি হোক, তা চান না স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা। তাই সংশ্লিষ্ট সবাই বিষয়টি চেপে যান। " !!!!
ঐখানের এক প্রত্যক্ষদর্শীর সাথে আজকে দেখা হইছিলো।
ঘটনার বিবরন শুইনা তব্দা খাইয়া গেলাম। তিন শতাধিক তরুনীর নাকি গায়ে কোন পোষাকই পাওয়া যায় নাই। এইরকম গণধর্ষন বাংলার ইতিহাসে এর আগে কোথাও হয় নাই। এইরম একটা ঘটনারে রাজনৈতিক নেতা আর প্রভাবশালীরা কেমনে ধামাচাপা দিলো ভাইবা অবাক হই।
প্রথম আলোর লীঙকঃ Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।