অতএব- লক্ষন যা, তাতে দুঃখ আর ক্ষোভই আমার কপালের লেখা।
আগের পর্ব এইখানে-
শিল্পচর্চা । গুয়ানতানামো'র সংগীত-হাতিয়ার
------------------------------------------------------------------------------
সংগীতকে জুলুমের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করার এই উপায় উদ্ভাবন করে সিআইএ, ১৯৬৩ সালে, ভিয়েতনাম আক্রমণের সময়। সিআইএ’র ম্যানুয়ালে উপায়টি সর্ম্পকে বলা হয়েছে, সংগীতের প্লাবনে বন্দির বোধ শক্তি ডুবিয়ে দেয়া অথবা তাকে বোধ শক্তির অনুভব থেকে বঞ্চিত করার উপায় এটি।
. . . . আসল ঘটনা হচ্ছে; আধুনিক সমাজের একজন তরুণ-যুবক হওয়া যে কষ্ট ও নিদারুন যন্ত্রণার, তা সংগীতের অন্য যে কোনো ধরনের চেয়ে মেটাল বা হেভি মেটাল সংগীতেই প্রকাশ করা সম্ভব।
এ হচ্ছে আধুনিক যুবকের জীবন-নরকের থেকে সৃষ্ট এক শিল্প মাধ্যম। যেসব তরুণ-যুবক মেটাল সংগীতের পাঙ্খা, তাদের বেলায়- ‘আমরা সংগীতের ধকল সামাল দিতে পারি, তা যতই কর্কশ-বিশ্রী আর পীড়াদায়ক হোক, তাতে কিছু আসে যায়না!’- এটা প্রমান করার একটা রাস্তা হলো এসব কনসার্টে যাওয়া। জিজ্ঞাসাবাদের সময় স্রেফ এর উল্টোটা ঘটে মাত্র। . . . . .
** ছবি : জুলুমের হাতিয়ার হিসেবে সংগীত ব্যবহারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী গানের দল 'রেইজ এগেইনস্ট দ্য মেশিন' এর একটি স্টেজ শো'র ছবি। হাতেগোনা যে কয়েকজন গায়ক এবং গানের দল প্রতিবাদী হয়েছেন তাদের মধ্যে এরাই প্রধান।
----------------------------------------------------------------------------
দুই পর্ব একসাথে সহ বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন এইখানে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।