আবজাব বিষয়বস্তুর ব্লগ এটি। ভালো কিছু খুঁজে সময় নষ্ট করবেন না।
আইন করে নিষিদ্ধ করা হলেও বাংলাদেশে ধূমপানের মাত্রা তো কমেইনি বরং গত পাঁচ বছরে ধূমপায়ীর হার ৬শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩%।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনে এ পরিসংখ্যান উঠে এসেছে। প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ক উপদেষ্টা নীতি প্রয়োগের বদলে সচেতনতামূলক প্রচারণার অভাবেই এ জন্য দায়ী করলেন।
মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর শেরাটনে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রকাশ্য স্থানে ধূমপান নিষিদ্ধ করে ২০০৫ সালে আইন করা হলেও স্বচ্ছন্দ ভঙ্গিতে প্রকাশ্যেই চলছে ধূমপান। সিগারেটের প্যাকেটে বড় করেই লেখা থাকছে স্বাস্থ্য ঝুঁকির সতর্ক বার্তা। সর্তক বার্তা উপেক্ষা করেন শতকরা ৫৬ ভাগ ধূমপায়ী।
বাংলাদেশে ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের নিয়ে "গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোবাকো সার্ভে" বা গ্যাটস চলতি বছরের জরিপে জানিয়েছে, ধূমপায়ীর সংখ্যা পাঁচ বছরে ৩৭ % থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ % কিছু বেশি অর্থাৎ ৪ কোটি ১৩ লাখ।
এ জন্য নীতি বাস্তবায়নকে দায়ী করতে রাজি নয় সরকার।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা.মোদ্দাচ্ছের আলি বলেন, 'পলিসি ইমপ্লিমেন্টের সঙ্গে এর কোন রিলেশন নেই একটি কারণে আর সেটা হচ্ছে ফ্যাকচ্যুয়াল। যতদিন যাচ্ছে এতবড় ইমপ্লেমেশনটা বেটার হচ্ছে। ম্যাইনলি পাবলিক অ্যায়ারনেসের কারণে। '
প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে ধোয়াহীন তামাক ব্যবহারের প্রবণতা নারীদের মধ্যে বেশি।
তবে গ্যাটস রিপোর্টে সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো ধূমপানের পরোক্ষ শিকার শতকরা ৬৩%। তবে আশার কথা এই যে, ১০ জনের মধ্যে এখন সাতজন ধূমপান ছেড়ে দেয়ার কথা ভাবছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।